নেপালে মাওবাদীদের নতুন ধারা সৃষ্টির চেষ্টা
নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাওবাদী নেতা পুষ্প কমল দহল প্রচণ্ড বলেছেন, দেশে একটি নতুন রাজনৈতিক মূলধারা দাঁড় করানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে মাওবাদীরা। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণার পর গতকাল শনিবার তিনি এ কথা বলেন। গত শুক্রবার তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন।
প্রচণ্ড বলেন, শান্তি-প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে মাওবাদীরা ১২ দফা চুক্তিতে সই করেছিল জাতীয় রাজনীতির মূলধারায় মিশে যাওয়ার জন্য নয়, বরং রাজনীতির একটি নতুন মূলধারা সৃষ্টি করার জন্য।
প্রচণ্ড আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রচেষ্টা সাত-সাতবার ব্যর্থ হওয়ার পর ওই পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা চালিয়ে যাওয়ার আর কোনো মানে নেই।
কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপালের (ইউনাইটেড মার্ক্সিস্ট লেনিনিস্ট বা ইউএমএল) সঙ্গে তিন দফা চুক্তির অংশ হিসেবে মাওবাদীরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উভয় দলের মতে, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের চেষ্টা সাতবার ব্যর্থ হওয়ায় দেশের মানুষ হতাশ হয়েছে। কাজেই নতুন কোনো উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন।
মাওবাদীদের দল ইউসিপিএনের পক্ষে প্রচণ্ড এবং ইউএমএলের পক্ষে দলের চেয়ারম্যান ঝালা নাথ খানাল স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রচণ্ড প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেবেন।’
জাতীয় মতৈক্যের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের নতুন একটি প্রক্রিয়া সৃষ্টি করতে রাজি হয়েছেন উভয় দলের নেতারা।
প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রচেষ্টা একের পর এক সাতবার ব্যর্থ হওয়ায় নেপালের রাজনীতিতে গভীর সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। ২৬ সেপ্টেম্বর অষ্টম দফা নির্বাচনের লক্ষ্যে পার্লামেন্টে ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আছে। তার আগেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিলেন প্রচণ্ড।
ক্ষমতা ভাগাভাগি করতে মাওবাদীদের সৃষ্ট চাপের মুখে গত ৩০ জুন পদত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল। এরপর থেকে দেশটিতে কোনো সরকার নেই। তখন থেকে রাজনৈতিক নেতারা নতুন একটি সরকার গঠন করে একজন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রথম দুই দফার ভোটে প্রচণ্ড এগিয়ে ছিলেন। কিন্তু অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সমর্থন না পাওয়ায় তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি।
প্রচণ্ড সরে দাঁড়ানোর ফলে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে রয়ে গেলেন পার্লামেন্টের দ্বিতীয় বৃহত্তম দল মধ্যপন্থী নেপালি কংগ্রেসের চেয়ারম্যান রামচন্দ্র পৌদেল। প্রধানমন্ত্রী হতে গেলে তাঁকে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হবে।
প্রচণ্ড বলেন, শান্তি-প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে মাওবাদীরা ১২ দফা চুক্তিতে সই করেছিল জাতীয় রাজনীতির মূলধারায় মিশে যাওয়ার জন্য নয়, বরং রাজনীতির একটি নতুন মূলধারা সৃষ্টি করার জন্য।
প্রচণ্ড আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রচেষ্টা সাত-সাতবার ব্যর্থ হওয়ার পর ওই পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা চালিয়ে যাওয়ার আর কোনো মানে নেই।
কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপালের (ইউনাইটেড মার্ক্সিস্ট লেনিনিস্ট বা ইউএমএল) সঙ্গে তিন দফা চুক্তির অংশ হিসেবে মাওবাদীরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উভয় দলের মতে, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের চেষ্টা সাতবার ব্যর্থ হওয়ায় দেশের মানুষ হতাশ হয়েছে। কাজেই নতুন কোনো উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন।
মাওবাদীদের দল ইউসিপিএনের পক্ষে প্রচণ্ড এবং ইউএমএলের পক্ষে দলের চেয়ারম্যান ঝালা নাথ খানাল স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রচণ্ড প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেবেন।’
জাতীয় মতৈক্যের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের নতুন একটি প্রক্রিয়া সৃষ্টি করতে রাজি হয়েছেন উভয় দলের নেতারা।
প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রচেষ্টা একের পর এক সাতবার ব্যর্থ হওয়ায় নেপালের রাজনীতিতে গভীর সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। ২৬ সেপ্টেম্বর অষ্টম দফা নির্বাচনের লক্ষ্যে পার্লামেন্টে ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আছে। তার আগেই প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিলেন প্রচণ্ড।
ক্ষমতা ভাগাভাগি করতে মাওবাদীদের সৃষ্ট চাপের মুখে গত ৩০ জুন পদত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল। এরপর থেকে দেশটিতে কোনো সরকার নেই। তখন থেকে রাজনৈতিক নেতারা নতুন একটি সরকার গঠন করে একজন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রথম দুই দফার ভোটে প্রচণ্ড এগিয়ে ছিলেন। কিন্তু অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সমর্থন না পাওয়ায় তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি।
প্রচণ্ড সরে দাঁড়ানোর ফলে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে রয়ে গেলেন পার্লামেন্টের দ্বিতীয় বৃহত্তম দল মধ্যপন্থী নেপালি কংগ্রেসের চেয়ারম্যান রামচন্দ্র পৌদেল। প্রধানমন্ত্রী হতে গেলে তাঁকে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হবে।
No comments