বোলার-দরদি ‘ছক্কা’ পোলার্ড
ছক্কা দেখতে ভালোই লাগে! কিন্তু যাঁর ওপর দিয়ে ঝড়টা যায় সেই বোলারের মনের অবস্থাটা কেমন হয় একবারও কি ভেবেছেন? কাইরন পোলার্ড বোলারের কষ্টটা ঠিকই অনুভব করেন। শুধু অনুভবই করেন না, ছক্কা মারার পর বোলারের জন্য তাঁর মায়াও হয়!
বোলারের ছক্কা খাওয়ার যন্ত্রণাটা পোলার্ড একটু বেশিই বোঝেন, কারণ ব্যাটসম্যানের বাইরে তিনিও একজন বোলার। মাঝেমধ্যে ছক্কার ঝড় তাঁর ওপর দিয়েও যায়। পোলার্ডের কথা, ‘হ্যাঁ, বোলারদের কষ্টটা আমি অনুভব করি। আপনি ছক্কা মারলে বোলারের অনুভূতিটা কেমন, একজন বোলার হিসেবে সেটা আমি জানি।’
ব্যথা বোঝেন। কিন্তু ব্যাট হাতে মাঠে নেমেই তিনি আমূল বদলে যান। মায়া-মমতা ঝেড়ে বদলে যেতেই হয়, কারণ সবার আগে দলকে রান জোগানোর দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। পোলার্ড বাস্তবতা বোঝেন, ‘মাঝেমধ্যে আমার হূদয়টা নরম হয়ে যায়। কিন্তু দলের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দলের ভালোর জন্য আমাকে পারফর্ম করতেই হয়।’
সেটা করতে গিয়েই গত বৃহস্পতিবার গায়ানার বোলারদের ওপর দিয়ে ঝড় বইয়ে দিলেন পোলার্ড। প্রথম দুই ম্যাচে হেরে খাদের কিনারায় পৌঁছে গিয়েছিল তাঁর দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে বৃহস্পতিবার গায়ানার বিপক্ষে শচীনের দলকে জিততেই হতো। পোলার্ড-তাণ্ডবে মুম্বাই জিতেছেও ৩১ রানে। পোলার্ড খেলেন ৩০ বলে অপরাজিত ৭২ রানের টর্নেডো ইনিংস। ছক্কা মেরেছেন ৯টি। একটা পেরিয়ে গেছে ১২৮ মিটার।
এই জয়েও মুম্বাইয়ের বিপদ কাটেনি। চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে উঠতে আজ নিজেদের শেষ ম্যাচে আইপিএলেরই আরেক দল বেঙ্গালুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে জিততে তো হবেই, তাকিয়ে থাকতে হবে অন্য ম্যাচের দিকেও। সাউথ অস্ট্রেলিয়া ইতিমধ্যেই পা রেখেছে সেমিতে। গতকাল রাতে জিতে থাকলে চেন্নাই সুপার কিংস আর ওয়ারিয়র্সও শেষ চারে তাদের সঙ্গী হয়েছে। অন্যদিকে দুই দলই হারলে সেমির লড়াইটা হয়ে গেছে উন্মুক্ত।
সে যা-ই হোক, পোলার্ড কিন্তু ছক্কা মারার জন্য আলাদাভাবে অনুশীলন করেন না! কোচ বারবারই পরামর্শ দেন গ্রাউন্ড শট খেলার। কিন্তু পোলার্ড ব্যাট হাতে মাঠে নামতেই মাঠে মারা যায় কোচের পরামর্শ। পোলার্ড বলছেন, এ নিয়ে কোচের সঙ্গে তাঁর ঝামেলা লেগেই আছে। ছক্কা মারেন, কিন্তু কোনটা বড়, কোনটা ছোট তার খবর তিনি রাখেন না। শুধু ভালোবাসেন বলে জোরে হিট করতে। শেষ করেছেন অধিনায়ক শচীন-স্তুতি দিয়ে। অধিনায়ক শচীন টেন্ডুলকার কেমন, এই প্রশ্নের উত্তরে পোলার্ড বলেছেন, ‘অসাধারণ। নেতা হিসেবে তিনি দারুণ।’
বোলারের ছক্কা খাওয়ার যন্ত্রণাটা পোলার্ড একটু বেশিই বোঝেন, কারণ ব্যাটসম্যানের বাইরে তিনিও একজন বোলার। মাঝেমধ্যে ছক্কার ঝড় তাঁর ওপর দিয়েও যায়। পোলার্ডের কথা, ‘হ্যাঁ, বোলারদের কষ্টটা আমি অনুভব করি। আপনি ছক্কা মারলে বোলারের অনুভূতিটা কেমন, একজন বোলার হিসেবে সেটা আমি জানি।’
ব্যথা বোঝেন। কিন্তু ব্যাট হাতে মাঠে নেমেই তিনি আমূল বদলে যান। মায়া-মমতা ঝেড়ে বদলে যেতেই হয়, কারণ সবার আগে দলকে রান জোগানোর দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। পোলার্ড বাস্তবতা বোঝেন, ‘মাঝেমধ্যে আমার হূদয়টা নরম হয়ে যায়। কিন্তু দলের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দলের ভালোর জন্য আমাকে পারফর্ম করতেই হয়।’
সেটা করতে গিয়েই গত বৃহস্পতিবার গায়ানার বোলারদের ওপর দিয়ে ঝড় বইয়ে দিলেন পোলার্ড। প্রথম দুই ম্যাচে হেরে খাদের কিনারায় পৌঁছে গিয়েছিল তাঁর দল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে বৃহস্পতিবার গায়ানার বিপক্ষে শচীনের দলকে জিততেই হতো। পোলার্ড-তাণ্ডবে মুম্বাই জিতেছেও ৩১ রানে। পোলার্ড খেলেন ৩০ বলে অপরাজিত ৭২ রানের টর্নেডো ইনিংস। ছক্কা মেরেছেন ৯টি। একটা পেরিয়ে গেছে ১২৮ মিটার।
এই জয়েও মুম্বাইয়ের বিপদ কাটেনি। চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে উঠতে আজ নিজেদের শেষ ম্যাচে আইপিএলেরই আরেক দল বেঙ্গালুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে জিততে তো হবেই, তাকিয়ে থাকতে হবে অন্য ম্যাচের দিকেও। সাউথ অস্ট্রেলিয়া ইতিমধ্যেই পা রেখেছে সেমিতে। গতকাল রাতে জিতে থাকলে চেন্নাই সুপার কিংস আর ওয়ারিয়র্সও শেষ চারে তাদের সঙ্গী হয়েছে। অন্যদিকে দুই দলই হারলে সেমির লড়াইটা হয়ে গেছে উন্মুক্ত।
সে যা-ই হোক, পোলার্ড কিন্তু ছক্কা মারার জন্য আলাদাভাবে অনুশীলন করেন না! কোচ বারবারই পরামর্শ দেন গ্রাউন্ড শট খেলার। কিন্তু পোলার্ড ব্যাট হাতে মাঠে নামতেই মাঠে মারা যায় কোচের পরামর্শ। পোলার্ড বলছেন, এ নিয়ে কোচের সঙ্গে তাঁর ঝামেলা লেগেই আছে। ছক্কা মারেন, কিন্তু কোনটা বড়, কোনটা ছোট তার খবর তিনি রাখেন না। শুধু ভালোবাসেন বলে জোরে হিট করতে। শেষ করেছেন অধিনায়ক শচীন-স্তুতি দিয়ে। অধিনায়ক শচীন টেন্ডুলকার কেমন, এই প্রশ্নের উত্তরে পোলার্ড বলেছেন, ‘অসাধারণ। নেতা হিসেবে তিনি দারুণ।’
No comments