পন্টিংয়ের কঠিনতম চ্যালেঞ্জ
রিকি পন্টিংকে হাতছানি দিচ্ছে ইতিহাস। অমরত্বের লোভ। অমৃতসুধা নিয়ে অপেক্ষা করছে বিশ্বকাপ। এবার শিরোপা জিতলে পন্টিং হয়ে যাবেন ইতিহাসের প্রথম ক্রিকেট অধিনায়ক, তিনটি বিশ্বকাপ জেতার কীর্তি হবে যাঁর। এত কাছাকাছি এসে অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক নিশ্চয়ই চাইবেন না মুঠো গলে বেরিয়ে যাক এই দুর্লভ সুযোগ।
পন্টিং তাই বলছেন, আগামী সাতটি মাস তাঁর এবং তাঁর দলের জন্য অপেক্ষা করছে কঠিনতম চ্যালেঞ্জ। এ মাসের শেষে ভারত সফরে যাবে অস্ট্রেলিয়া। এরপর নিজ দেশে অ্যাশেজ। অ্যাশেজের উত্তাপ মিইয়ে যেতে না-যেতেই বিশ্বকাপ। ‘আমাদের সামনে যে চ্যালেঞ্জগুলো অপেক্ষা করছে, এর চেয়ে বড় অস্ট্রেলীয় খেলোয়াড় হিসেবে আর কিছু আমরা পেতে পারি না। জিততে হয়তো আমাদের কঠিন লড়াই করতে হবে, কিন্তু তার পরও এই চ্যালেঞ্জগুলো না জেতার কোনো কারণ আমি দেখি না’—ফক্স স্পোর্টকে বলেছেন পন্টিং।
সাম্প্রতিক সময়ে অস্ট্রেলীয় অধিনায়কদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝড়-ঝঞ্ঝা সামলাতে হয়েছে পন্টিংকেই। দুই পূর্বসূরি মার্ক টেলর আর স্টিভ ওয়াহ পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার স্বর্ণযুগের সব খেলোয়াড়কে। শেন ওয়ার্ন, গ্লেন ম্যাকগ্রা, ম্যাথু হেইডেন, জাস্টিন ল্যাঙ্গার, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, ওয়াহ ভ্রাতৃদ্বয়সহ ছিলেন দুর্দান্ত সব ক্রিকেটার। পন্টিং নিজেও তাঁর দলে পেয়েছেন এঁদের অনেককেই। কিন্তু হুট করে একটা সময় বিশাল শূন্যতা দেখা দিল। আর সেই শূন্যতার ধাক্কা সামলাতে গিয়ে প্রবল প্রতাপশালী অস্ট্রেলিয়া হয়ে পড়ল দুর্বল।
পন্টিং জানাচ্ছেন, এ নিয়ে বৃথা আক্ষেপ করার সময় নেই তাঁর, ‘এখন হয়তো আমাদের আগের চেয়ে বেশি লড়াই করতে হয়, কিন্তু আমি সেটা উপভোগ করি। আমরা সবাই-ই করি। আগে আমাদের প্রভাবশালী দলগুলোর তুলনায় এই দলটা অবশ্য আলাদা। কিন্তু এখনকার চ্যালেঞ্জটাও উপভোগ্য।’ এই দল নিয়েই বড় কিছু করে দেখানো সম্ভব বলেও মনে করেন ৩৫ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান।
আজই ভারতের উদ্দেশে অস্ট্রেলিয়া দেশ ছাড়বে। এর মধ্য দিয়েই শুরু হয়ে যাবে পন্টিং-কথিত সেই কঠিনতম চ্যালেঞ্জ।
পন্টিং তাই বলছেন, আগামী সাতটি মাস তাঁর এবং তাঁর দলের জন্য অপেক্ষা করছে কঠিনতম চ্যালেঞ্জ। এ মাসের শেষে ভারত সফরে যাবে অস্ট্রেলিয়া। এরপর নিজ দেশে অ্যাশেজ। অ্যাশেজের উত্তাপ মিইয়ে যেতে না-যেতেই বিশ্বকাপ। ‘আমাদের সামনে যে চ্যালেঞ্জগুলো অপেক্ষা করছে, এর চেয়ে বড় অস্ট্রেলীয় খেলোয়াড় হিসেবে আর কিছু আমরা পেতে পারি না। জিততে হয়তো আমাদের কঠিন লড়াই করতে হবে, কিন্তু তার পরও এই চ্যালেঞ্জগুলো না জেতার কোনো কারণ আমি দেখি না’—ফক্স স্পোর্টকে বলেছেন পন্টিং।
সাম্প্রতিক সময়ে অস্ট্রেলীয় অধিনায়কদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝড়-ঝঞ্ঝা সামলাতে হয়েছে পন্টিংকেই। দুই পূর্বসূরি মার্ক টেলর আর স্টিভ ওয়াহ পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার স্বর্ণযুগের সব খেলোয়াড়কে। শেন ওয়ার্ন, গ্লেন ম্যাকগ্রা, ম্যাথু হেইডেন, জাস্টিন ল্যাঙ্গার, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, ওয়াহ ভ্রাতৃদ্বয়সহ ছিলেন দুর্দান্ত সব ক্রিকেটার। পন্টিং নিজেও তাঁর দলে পেয়েছেন এঁদের অনেককেই। কিন্তু হুট করে একটা সময় বিশাল শূন্যতা দেখা দিল। আর সেই শূন্যতার ধাক্কা সামলাতে গিয়ে প্রবল প্রতাপশালী অস্ট্রেলিয়া হয়ে পড়ল দুর্বল।
পন্টিং জানাচ্ছেন, এ নিয়ে বৃথা আক্ষেপ করার সময় নেই তাঁর, ‘এখন হয়তো আমাদের আগের চেয়ে বেশি লড়াই করতে হয়, কিন্তু আমি সেটা উপভোগ করি। আমরা সবাই-ই করি। আগে আমাদের প্রভাবশালী দলগুলোর তুলনায় এই দলটা অবশ্য আলাদা। কিন্তু এখনকার চ্যালেঞ্জটাও উপভোগ্য।’ এই দল নিয়েই বড় কিছু করে দেখানো সম্ভব বলেও মনে করেন ৩৫ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান।
আজই ভারতের উদ্দেশে অস্ট্রেলিয়া দেশ ছাড়বে। এর মধ্য দিয়েই শুরু হয়ে যাবে পন্টিং-কথিত সেই কঠিনতম চ্যালেঞ্জ।
No comments