মহাকাশ ভ্রমণে যেতে স্কাইলন
মহাকাশযান, কিন্তু উড্ডয়ন করতে পারবে যেকোনো সাধারণ বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে। দেখতেও বিমানের মতো। গতি শব্দের গতির চেয়ে পাঁচ গুণ। আর মাত্র বছর দশেক পরই এমন মহাকাশ বিমানে করে মহাশূন্যে বেড়াতে যেতে পারবে মানুষ।
এ ধরনের একটি মহাকাশ বিমানের নকশা বানিয়েছেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা। ২৭০ ফুট লম্বা এই বিমানের নাম দেওয়া হয়েছে স্কাইলন। তৈরি করবে ব্রিটিশ প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান রিঅ্যাকশন ইঞ্জিনস। খরচ পড়বে প্রায় ৭০ কোটি পাউন্ড।
সাধারণ মহাকাশযানের মতো বাইরে কোনো ইঞ্জিন নেই এই মহাকাশ বিমানের। পরিবর্তে এর ভেতর থাকবে দুটি ইঞ্জিন। জ্বালানি হিসেবে ব্যবহূত হবে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন। স্কাইলোনের মহাকাশ পরিভ্রমণের যাত্রাপথ দুভাগে বিভক্ত থাকবে। প্রথম ধাপ উড্ডয়নের পর থেকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের শেষ সীমা পর্যন্ত। এ সময় এটি চলবে বিমানের গতিতে। এরপর এটি পাবে রকেটের গতি।
২৪ জন যাত্রী নিয়ে মহাকাশ ভ্রমণে যেতে পারবে স্কাইলন। প্রতিটি যাত্রায় খরচ হবে প্রায় ৬৩ লাখ পাউন্ড, যা মহাকাশে রকেট পাঠানোর খরচের তুলনায় অনেক কম। মহাকাশে একটি রকেট পাঠাতে খরচ হয় প্রায় নয় কোটি ৭০ লাখ পাউন্ড।
রিঅ্যাকশন ইঞ্জিনসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং কারিগরি শাখার পরিচালক রিচার্ড ভারভিল বলেন, ‘মহাকাশে যাওয়ার জন্য কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ ঢালতে হয়, যদিও পদার্থবিজ্ঞানে এমন কোনো আইন নেই। সেটাই আমাদের প্রমাণ করতে হবে।’
কক্ষপথে থাকা অবস্থায় স্কাইলোনের গতি ও অবস্থানের উচ্চতা নির্ধারণ করা হবে কম্পিউটারের মাধ্যমে। নির্মাতারা জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ১২ টন পর্যন্ত মালামাল এবং নভোচারী বহনে নাসার মহাকাশ খেয়াযানের পরিবর্তে একদিন এই মহাকাশ বিমান ব্যবহূত হবে।
রিচার্ড ভারভিল বলেন, ‘আমাদের কথা বিজ্ঞানের কল্পকাহিনির মতোই মনে হতে পারে। কিন্তু কল্পনা এবং তা উপভোগ করতে কোনো বাধা নেই। রিঅ্যাকশন ইঞ্জিনস আশা করছে, তারা ৭০টি স্কাইলন বিক্রি করতে পারবে।
এ ধরনের একটি মহাকাশ বিমানের নকশা বানিয়েছেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা। ২৭০ ফুট লম্বা এই বিমানের নাম দেওয়া হয়েছে স্কাইলন। তৈরি করবে ব্রিটিশ প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান রিঅ্যাকশন ইঞ্জিনস। খরচ পড়বে প্রায় ৭০ কোটি পাউন্ড।
সাধারণ মহাকাশযানের মতো বাইরে কোনো ইঞ্জিন নেই এই মহাকাশ বিমানের। পরিবর্তে এর ভেতর থাকবে দুটি ইঞ্জিন। জ্বালানি হিসেবে ব্যবহূত হবে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন। স্কাইলোনের মহাকাশ পরিভ্রমণের যাত্রাপথ দুভাগে বিভক্ত থাকবে। প্রথম ধাপ উড্ডয়নের পর থেকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের শেষ সীমা পর্যন্ত। এ সময় এটি চলবে বিমানের গতিতে। এরপর এটি পাবে রকেটের গতি।
২৪ জন যাত্রী নিয়ে মহাকাশ ভ্রমণে যেতে পারবে স্কাইলন। প্রতিটি যাত্রায় খরচ হবে প্রায় ৬৩ লাখ পাউন্ড, যা মহাকাশে রকেট পাঠানোর খরচের তুলনায় অনেক কম। মহাকাশে একটি রকেট পাঠাতে খরচ হয় প্রায় নয় কোটি ৭০ লাখ পাউন্ড।
রিঅ্যাকশন ইঞ্জিনসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং কারিগরি শাখার পরিচালক রিচার্ড ভারভিল বলেন, ‘মহাকাশে যাওয়ার জন্য কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ ঢালতে হয়, যদিও পদার্থবিজ্ঞানে এমন কোনো আইন নেই। সেটাই আমাদের প্রমাণ করতে হবে।’
কক্ষপথে থাকা অবস্থায় স্কাইলোনের গতি ও অবস্থানের উচ্চতা নির্ধারণ করা হবে কম্পিউটারের মাধ্যমে। নির্মাতারা জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে ১২ টন পর্যন্ত মালামাল এবং নভোচারী বহনে নাসার মহাকাশ খেয়াযানের পরিবর্তে একদিন এই মহাকাশ বিমান ব্যবহূত হবে।
রিচার্ড ভারভিল বলেন, ‘আমাদের কথা বিজ্ঞানের কল্পকাহিনির মতোই মনে হতে পারে। কিন্তু কল্পনা এবং তা উপভোগ করতে কোনো বাধা নেই। রিঅ্যাকশন ইঞ্জিনস আশা করছে, তারা ৭০টি স্কাইলন বিক্রি করতে পারবে।
No comments