রোমা সম্প্রদায়কে নিয়ে ব্রাসেলসে তীব্র বিতর্ক
গত কয়েক মাসে ইউরোপের যাযাবর রোমা সম্প্রদায়কে জোর করে ফ্রান্স থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) শীর্ষ সম্মেলনে উত্তপ্ত বিতর্ক হয়েছে। তবে ফ্রান্স তার নীতি থেকে সরে আসবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রাতে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৭টি দেশের শীর্ষ নেতাদের বৈঠকে মূলত পাকিস্তানকে অর্থনৈতিক সাহায্য এবং ভারত ও চীনের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রোমা সম্প্রদায়কে জোর করে ফ্রান্স থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনায় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজিরও তীব্র সমালোচনা করা হয় বৈঠকে।
ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট হোসে ম্যানুয়েল বারোসো ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির মধ্যকার তীব্র বাগিবতণ্ডার সময় অন্যান্য দেশগুলো মূলত নীরব থেকে কমিশনের প্রেসিডেন্টের বক্তব্যকেই সমর্থন করেছে।
হোসে ম্যানুয়েল বলেছেন, বিগত মাসগুলোয় রোমা সম্প্রদায়ের প্রায় আট হাজার মানুষকে ফ্রান্স থেকে বুলগেরিয়া ও রুমানিয়াতে ফেরত পাঠানোর ঘটনা অগ্রহণযোগ্য ও অমানবিক। এটা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ন্যায়নীতির পরিপন্থী।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত অন্য যেকোনো দেশের লোক ফ্রান্সে তিন মাসের বেশি সময়ের মধ্যে কোনো কাজ বা বাসস্থানের ব্যবস্থা না করতে পারলে তাকে ফ্রান্স থেকে বহিষ্কার করা হবে।
ইউরোপীয় কমিশনের আইন ও বিচারবিষয়ক কমিশনার ডিশিয়ান রিডিং বলেছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ফ্যাসিস্ট নাৎসি বাহিনী যেভাবে রোমা সম্প্রদায়ের মানুষদের নিগ্রহ করেছিল, এখনকার ঘটনা সে কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। তিনি ফ্রান্সের বিরুদ্ধে ইউরোপীয় আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছেন।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি দেশে ফেরার আগে ব্রাসেলসে সংবাদ সম্মেলনে তাঁর সরকারের উদ্যোগকে সঠিক বলে বর্ণনা করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার রাতে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৭টি দেশের শীর্ষ নেতাদের বৈঠকে মূলত পাকিস্তানকে অর্থনৈতিক সাহায্য এবং ভারত ও চীনের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রোমা সম্প্রদায়কে জোর করে ফ্রান্স থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনায় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজিরও তীব্র সমালোচনা করা হয় বৈঠকে।
ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট হোসে ম্যানুয়েল বারোসো ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির মধ্যকার তীব্র বাগিবতণ্ডার সময় অন্যান্য দেশগুলো মূলত নীরব থেকে কমিশনের প্রেসিডেন্টের বক্তব্যকেই সমর্থন করেছে।
হোসে ম্যানুয়েল বলেছেন, বিগত মাসগুলোয় রোমা সম্প্রদায়ের প্রায় আট হাজার মানুষকে ফ্রান্স থেকে বুলগেরিয়া ও রুমানিয়াতে ফেরত পাঠানোর ঘটনা অগ্রহণযোগ্য ও অমানবিক। এটা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ন্যায়নীতির পরিপন্থী।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত অন্য যেকোনো দেশের লোক ফ্রান্সে তিন মাসের বেশি সময়ের মধ্যে কোনো কাজ বা বাসস্থানের ব্যবস্থা না করতে পারলে তাকে ফ্রান্স থেকে বহিষ্কার করা হবে।
ইউরোপীয় কমিশনের আইন ও বিচারবিষয়ক কমিশনার ডিশিয়ান রিডিং বলেছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ফ্যাসিস্ট নাৎসি বাহিনী যেভাবে রোমা সম্প্রদায়ের মানুষদের নিগ্রহ করেছিল, এখনকার ঘটনা সে কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। তিনি ফ্রান্সের বিরুদ্ধে ইউরোপীয় আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছেন।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি দেশে ফেরার আগে ব্রাসেলসে সংবাদ সম্মেলনে তাঁর সরকারের উদ্যোগকে সঠিক বলে বর্ণনা করেছেন।
No comments