মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে কাসাবের আপিল
ভারতের মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া পাকিস্তানি সন্ত্রাসী আজমল আমির কাসাব রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করেছেন। একই সঙ্গে তাঁর পক্ষে আইনি বিতর্কে লড়ার জন্য তিনি একজন আইনজীবী চেয়ে আবেদন করেন। খবর পিটিআইয়ের।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, কাসাব কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে হাইকোর্টে এই আপিল করেন। আইনজীবীর জন্য তিনি আবেদন করেন কোর্ট লিগ্যাল সার্ভিসেস কমিটির (এইচসিএলএসসি) কাছে। এইচসিএলএসসি এখন এ আবেদন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি জে এন প্যাটেলের কাছে পেশ করবে।
হাইকোর্টের যে বেঞ্চে কাসাবের আপিলের শুনানি হবে, সেখানে তাঁর উপস্থিত থাকার অধিকার আছে। কাসাব এখন আর্থার রোড কারাগারে আছেন। সেখান থেকে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে তাঁকে আদালতে নিয়ে আসা হবে।
কর্মকর্তারা জানান, মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিলের জন্য কাসাবকে ৬০ দিনের সময় দেওয়া হয়। তিনি ৩০ দিনের মধ্যে এই আপিল করেন। তাঁর আপিলের আবেদন এরই মধ্যে হাইকোর্টে পাঠানো হয়েছে। গত ৩ মে কাসাবকে আদালত দোষী সাব্যস্ত করেন। এরপর তাঁকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
এর আগে বিচার চলাকালে আইনজীবী নিয়োগে কাসাব অপারগতা প্রকাশ করলে বিনা মূল্যে তাঁকে আইনি সহায়তা দেওয়া হয়। ওই সময় আব্বাস কাজমি ও কেপি পাওয়ার নামের দুজন আইনজীবী নিয়োগ করেন বিচারক এম এল তাহালিয়ানি। পরে অসহযোগিতার অভিযোগে আদালত কাজমিকে সরিয়ে নেন। পাওয়ার শেষ পর্যন্ত কাসাবকে আইনি সহায়তা দেন।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, কাসাব কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে হাইকোর্টে এই আপিল করেন। আইনজীবীর জন্য তিনি আবেদন করেন কোর্ট লিগ্যাল সার্ভিসেস কমিটির (এইচসিএলএসসি) কাছে। এইচসিএলএসসি এখন এ আবেদন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি জে এন প্যাটেলের কাছে পেশ করবে।
হাইকোর্টের যে বেঞ্চে কাসাবের আপিলের শুনানি হবে, সেখানে তাঁর উপস্থিত থাকার অধিকার আছে। কাসাব এখন আর্থার রোড কারাগারে আছেন। সেখান থেকে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে তাঁকে আদালতে নিয়ে আসা হবে।
কর্মকর্তারা জানান, মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিলের জন্য কাসাবকে ৬০ দিনের সময় দেওয়া হয়। তিনি ৩০ দিনের মধ্যে এই আপিল করেন। তাঁর আপিলের আবেদন এরই মধ্যে হাইকোর্টে পাঠানো হয়েছে। গত ৩ মে কাসাবকে আদালত দোষী সাব্যস্ত করেন। এরপর তাঁকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
এর আগে বিচার চলাকালে আইনজীবী নিয়োগে কাসাব অপারগতা প্রকাশ করলে বিনা মূল্যে তাঁকে আইনি সহায়তা দেওয়া হয়। ওই সময় আব্বাস কাজমি ও কেপি পাওয়ার নামের দুজন আইনজীবী নিয়োগ করেন বিচারক এম এল তাহালিয়ানি। পরে অসহযোগিতার অভিযোগে আদালত কাজমিকে সরিয়ে নেন। পাওয়ার শেষ পর্যন্ত কাসাবকে আইনি সহায়তা দেন।
No comments