৮৯-এর বিক্ষোভ দমনে মরতেও প্রস্তুত ছিলেন লি পেং!
চীনের তিয়েন-আনমেন স্কোয়ারে ছাত্রবিক্ষোভ দমনে তখনকার প্রেসিডেন্ট লি পেং নিজের জীবন দিতেও প্রস্তুত ছিলেন। হংকংভিত্তিক পত্রিকা সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট গতকাল শুক্রবার একটি অপ্রকাশিত বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে। লি-র লেখা বিভিন্ন ডায়েরি থেকে এ বইটি লেখা হয়েছে।
১৯৮৯ সালে রাজধানী বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কোয়ারে গণতন্ত্রের দাবিতে ব্যাপক ছাত্রবিক্ষোভ হয়। সেনা সদস্যরা গুলি চালিয়ে এ বিক্ষোভ দমন করেন। এতে শ শ মানুষ নিহত হয়।
ছাত্রবিক্ষোভ দমনে প্রধানমন্ত্রী লি পেং কঠোর অবস্থায় চলে গিয়েছিলেন। ‘বেইজিংয়ের কসাই’খ্যাত এই নেতা তখন বলেছিলেন, ‘বিক্ষোভের শুরু থেকেই এর ভয়াবহ পরিণতির ব্যাপারে আমি প্রস্তুত ছিলাম।’
পত্রিকাটি বইটির বরাত দিয়ে জানায়, লি পেং বলেছিলেন, ‘সাংস্কৃতিক বিপ্লবের মতো ভয়াবহ বিপর্যয় থেকে চীনকে রক্ষায় প্রয়োজনে আমি নিজের জীবন ও আমার পরিবারকে বিসর্জন দেব।’
সামরিক আইন জারি করে ছাত্রবিক্ষোভ দমন করতে গিয়ে চীনা কমিউনিস্ট পার্টিতে যে অন্তর্দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছিল, তা এসব ডায়রিতে উল্লেখ রয়েছে। বিক্ষোভ দমনে সামরিক আইন জারি করায় প্রধানমন্ত্রী লি কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। ৮১ বছর বয়সী লি বর্তমানে অসুস্থ।
পত্রিকাটি জানায়, ২২ জুন ‘লি পেং’স জুন ৪ ডায়েরি নামে বইটি প্রকাশ করা হবে। ১৯৮৯ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত লেখা লি পেংয়ের বিভিন্ন ডায়েরি থেকে বইটি লেখা হয়েছে।
বইটির প্রকাশক বাও পু বলেছেন, বইটি নিয়ে কয়েক মাস গবেষণা করা হয়েছে। এখানে ভুল তথ্য থাকার সম্ভাবনা খুবই কম।
১৯৮৯ সালে রাজধানী বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কোয়ারে গণতন্ত্রের দাবিতে ব্যাপক ছাত্রবিক্ষোভ হয়। সেনা সদস্যরা গুলি চালিয়ে এ বিক্ষোভ দমন করেন। এতে শ শ মানুষ নিহত হয়।
ছাত্রবিক্ষোভ দমনে প্রধানমন্ত্রী লি পেং কঠোর অবস্থায় চলে গিয়েছিলেন। ‘বেইজিংয়ের কসাই’খ্যাত এই নেতা তখন বলেছিলেন, ‘বিক্ষোভের শুরু থেকেই এর ভয়াবহ পরিণতির ব্যাপারে আমি প্রস্তুত ছিলাম।’
পত্রিকাটি বইটির বরাত দিয়ে জানায়, লি পেং বলেছিলেন, ‘সাংস্কৃতিক বিপ্লবের মতো ভয়াবহ বিপর্যয় থেকে চীনকে রক্ষায় প্রয়োজনে আমি নিজের জীবন ও আমার পরিবারকে বিসর্জন দেব।’
সামরিক আইন জারি করে ছাত্রবিক্ষোভ দমন করতে গিয়ে চীনা কমিউনিস্ট পার্টিতে যে অন্তর্দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছিল, তা এসব ডায়রিতে উল্লেখ রয়েছে। বিক্ষোভ দমনে সামরিক আইন জারি করায় প্রধানমন্ত্রী লি কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। ৮১ বছর বয়সী লি বর্তমানে অসুস্থ।
পত্রিকাটি জানায়, ২২ জুন ‘লি পেং’স জুন ৪ ডায়েরি নামে বইটি প্রকাশ করা হবে। ১৯৮৯ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত লেখা লি পেংয়ের বিভিন্ন ডায়েরি থেকে বইটি লেখা হয়েছে।
বইটির প্রকাশক বাও পু বলেছেন, বইটি নিয়ে কয়েক মাস গবেষণা করা হয়েছে। এখানে ভুল তথ্য থাকার সম্ভাবনা খুবই কম।
No comments