শিরোপা থেকে এক পয়েন্ট দূরে আবাহনী
এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপে তিন ম্যাচে ৫ পয়েন্ট পেয়েও আবাহনী যেতে পারেনি সেমিফাইনালে। টানা দুবার ঘরের মাঠে গোলগড়ে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়। সেই আক্ষেপ আবাহনীর থেকেই যাবে। তবে আবাহনীকে তা ভুলিয়ে দেওয়ার সময় গুনছে পেশাদার লিগ। এই লিগের হ্যাটট্রিক শিরোপার সুবাস এখন ভালো করেই পাচ্ছে আকাশি-নীলরা।
শেখ রাসেলের বিপক্ষে কাল আবাহনী পেল ২-১ গোলের নাটকীয় জয়। এটা তাদের জানিয়ে দিল এখন উৎসব-প্রস্তুতি শুরু করে দেওয়া যায়। শেষ দুই ম্যাচে আবাহনীর দরকার একটি মাত্র পয়েন্ট। শেষের আগের ম্যাচটি ২৬ মে ফরাশগঞ্জের বিপক্ষে, ৩১ মে শেষ ম্যাচে প্রতিপক্ষ মোহামেডান।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে রাসেলের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে আবাহনী কোচ অমলেশ সেন বললেন, ‘এখন আমরা মোটামুটি নির্ভার। যেহেতু আর ১ পয়েন্ট দরকার, তাই আমরাই চ্যাম্পিয়ন হব আশা করছি। ফরাশগঞ্জ ম্যাচেই কাজ শেষ করতে চাই।’
২২ ম্যাচে আবাহনীর পয়েন্ট ৬৪। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানের ৫৮। শেষ দুই ম্যাচের আগে আবাহনী ৬ পয়েন্টে এগিয়ে থাকায় লিগে মোহামেডান ধরে নিয়েছে, কাগজে-কলমে তাদের আশা বেঁচে থাকলেও বাস্তবে নেই।
গতকাল কাল আবাহনী পয়েন্ট হারালে ব্যবধান কমে আসত। তখন সাদা-কালোদের সামনে সম্ভাবনার একটা দুয়ার খুললেও খুলতে পারত। কিন্তু ঘরোয়া লিগে দোর্দণ্ড প্রতাপে এগিয়ে চলা আবাহনী সেই সুযোগ দেয়নি মোহামেডানকে। পেশাদার লিগে তারা টানা ৩৩ ম্যাচে অপরাজিত, যার মধ্যে পরাজয় মাত্র দুটি।
কালকের আবাহনীর খেলায় দেখা গেল প্রেসিডেন্টস কাপের ক্লান্তি। ইনজুরির সমস্যায় দল সাজাতেই সমস্যা হয়েছে। তার পরও ৩৪ মিনিটে তরুণ মিডফিল্ডার শাহেদের গোল (সিরাজীর ঠেলে দেওয়া বল প্লেসিং করেছেন শাহেদ) আবাহনীকে কিছুটা ভারমুক্ত করে দেয়। কিন্তু ৮৫ মিনিটে ম্যাচে সমতা আনে রাসেল। আবাহনীর ডিফেন্ডাররা ঠিকভাবে বল ক্লিয়ার করতে না পারার ফল এই গোল। রাজনের গোলমুখে ফেলা নিচু ক্রসে মোহাম্মদ রনির সাইড ভলিতে ১-১।
মিনিট তিনেক পরই সব উত্তেজনা শেষ। রাসেল ডিফেন্ডারদের গা-ছাড়া মনোভাবের সুযোগে বদলি মিডফিল্ডার আবুলের পাস থেকে স্ট্রাইকার এনামুলের শট জালে (২-১)। মোহামেডানের জাহিদ হাসানকে পেছনে ফেলে (১৮ গোল) এনামুল এখন ১৯ গোল নিয়ে সবার ওপরে।
তৃতীয় স্থান নিশ্চিত করা রাসেলের খেলায় এদিন জেতা দূরে থাক ড্র করার তাড়নাও তেমন দেখা যায়নি। তিনটি পেশাদার লিগের ছয় ম্যাচের পাঁচটিতেই তারা হারল আবাহনীর কাছে। একমাত্র ড্র প্রথম লিগের প্রথম পর্বে।
শেখ রাসেলের বিপক্ষে কাল আবাহনী পেল ২-১ গোলের নাটকীয় জয়। এটা তাদের জানিয়ে দিল এখন উৎসব-প্রস্তুতি শুরু করে দেওয়া যায়। শেষ দুই ম্যাচে আবাহনীর দরকার একটি মাত্র পয়েন্ট। শেষের আগের ম্যাচটি ২৬ মে ফরাশগঞ্জের বিপক্ষে, ৩১ মে শেষ ম্যাচে প্রতিপক্ষ মোহামেডান।
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে রাসেলের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে আবাহনী কোচ অমলেশ সেন বললেন, ‘এখন আমরা মোটামুটি নির্ভার। যেহেতু আর ১ পয়েন্ট দরকার, তাই আমরাই চ্যাম্পিয়ন হব আশা করছি। ফরাশগঞ্জ ম্যাচেই কাজ শেষ করতে চাই।’
২২ ম্যাচে আবাহনীর পয়েন্ট ৬৪। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানের ৫৮। শেষ দুই ম্যাচের আগে আবাহনী ৬ পয়েন্টে এগিয়ে থাকায় লিগে মোহামেডান ধরে নিয়েছে, কাগজে-কলমে তাদের আশা বেঁচে থাকলেও বাস্তবে নেই।
গতকাল কাল আবাহনী পয়েন্ট হারালে ব্যবধান কমে আসত। তখন সাদা-কালোদের সামনে সম্ভাবনার একটা দুয়ার খুললেও খুলতে পারত। কিন্তু ঘরোয়া লিগে দোর্দণ্ড প্রতাপে এগিয়ে চলা আবাহনী সেই সুযোগ দেয়নি মোহামেডানকে। পেশাদার লিগে তারা টানা ৩৩ ম্যাচে অপরাজিত, যার মধ্যে পরাজয় মাত্র দুটি।
কালকের আবাহনীর খেলায় দেখা গেল প্রেসিডেন্টস কাপের ক্লান্তি। ইনজুরির সমস্যায় দল সাজাতেই সমস্যা হয়েছে। তার পরও ৩৪ মিনিটে তরুণ মিডফিল্ডার শাহেদের গোল (সিরাজীর ঠেলে দেওয়া বল প্লেসিং করেছেন শাহেদ) আবাহনীকে কিছুটা ভারমুক্ত করে দেয়। কিন্তু ৮৫ মিনিটে ম্যাচে সমতা আনে রাসেল। আবাহনীর ডিফেন্ডাররা ঠিকভাবে বল ক্লিয়ার করতে না পারার ফল এই গোল। রাজনের গোলমুখে ফেলা নিচু ক্রসে মোহাম্মদ রনির সাইড ভলিতে ১-১।
মিনিট তিনেক পরই সব উত্তেজনা শেষ। রাসেল ডিফেন্ডারদের গা-ছাড়া মনোভাবের সুযোগে বদলি মিডফিল্ডার আবুলের পাস থেকে স্ট্রাইকার এনামুলের শট জালে (২-১)। মোহামেডানের জাহিদ হাসানকে পেছনে ফেলে (১৮ গোল) এনামুল এখন ১৯ গোল নিয়ে সবার ওপরে।
তৃতীয় স্থান নিশ্চিত করা রাসেলের খেলায় এদিন জেতা দূরে থাক ড্র করার তাড়নাও তেমন দেখা যায়নি। তিনটি পেশাদার লিগের ছয় ম্যাচের পাঁচটিতেই তারা হারল আবাহনীর কাছে। একমাত্র ড্র প্রথম লিগের প্রথম পর্বে।
No comments