ফিলিপাইনের ক্ষমতাসীন জোটে বিশৃঙ্খলা
ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট গ্লোরিয়া অ্যারোইয়োর নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন জোটে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। চলতি সপ্তাহে ক্ষমতাসীন লাকাস কাম্পি সিএমডি জোটের চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন আরোইয়োর মনোনীত প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী গিলবার্তো তিওদোরো। আরও অনেক জ্যেষ্ঠ নেতাও জোট ছেড়ে অন্য দলে যোগ দিয়েছেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমগুলো।
গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ফিলিপাইনের প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ও জোটের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা প্রসপেরো নোগরালেস বলেন, ‘গিলবার্তো তিওদোরোর পদত্যাগের খবর আমাদের জন্য একটি বড় ধাক্কা এবং আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়াই এ পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি।’ এই পদত্যাগের খবর আগে থেকে জানতেন না বলেও উল্লেখ করেন নোগরালেস। ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটল।
গত মঙ্গলবার তিওদোরো জোট থেকে পদত্যাগ করার কথা ঘোষণা করেন। তাঁর সঙ্গে পদত্যাগ করেন জোটের ভাইস চেয়ারম্যান এদু মানজানো। লাকাস কাম্পি সিএমডি জোটের বেশ কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা জোট ছেড়ে তাঁদের সমর্থন নির্বাচনে ওই জোটের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সিনেটর ম্যানি ভিলারের প্রতি জানানোর পর এ পদত্যাগের ঘোষণা আসে। নাসিওনালিস্তা পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ম্যানি ভিলার।
কানাঘুষা চলছে, অ্যারোইয়োর প্রভাবাধীন ফিলিপাইনের সংবাদমাধ্যমগুলোর সমর্থনের ঘাটতির প্রতিবাদে পদত্যাগ করেছেন তিওদোরো। আর ভিলারের দলের কর্মীরা বলে বেড়াচ্ছেন, অ্যারোইয়ো ও তাঁর মিত্ররা তাঁদের প্রার্থীর প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করেছেন। তবে তিওদোরোর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, তিনি চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন, যাতে নির্বাচনী প্রচারে আরও বেশি সময় দিতে পারেন।
অভিযোগ উঠেছে, অ্যারোইয়ো ও তাঁর পরিবার গোপনে ম্যানি ভিলারকে সমর্থন দিচ্ছেন। তবে অ্যারোইয়োর জনপ্রিয়তা এখন এতটাই তলানিতে যে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ থাকার কথা স্বীকার করলে ভিলারের ভোটে টান পড়তে পারে। ভিলার সব সময়ই অ্যারোইয়োর সঙ্গে কোনো যোগাযোগের কথা অস্বীকার করে আসছেন।
সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন ফিলিপাইনের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী কোরাজন অ্যাকুইনোর ছেলে বেনিগনো অ্যাকুইনো। দ্বিতীয় অবস্থানেই রয়েছেন ম্যানি ভিলার। আর গিলবার্তো তিওদোরোর অবস্থান চার নম্বরে।
গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ফিলিপাইনের প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ও জোটের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা প্রসপেরো নোগরালেস বলেন, ‘গিলবার্তো তিওদোরোর পদত্যাগের খবর আমাদের জন্য একটি বড় ধাক্কা এবং আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়াই এ পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি।’ এই পদত্যাগের খবর আগে থেকে জানতেন না বলেও উল্লেখ করেন নোগরালেস। ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটল।
গত মঙ্গলবার তিওদোরো জোট থেকে পদত্যাগ করার কথা ঘোষণা করেন। তাঁর সঙ্গে পদত্যাগ করেন জোটের ভাইস চেয়ারম্যান এদু মানজানো। লাকাস কাম্পি সিএমডি জোটের বেশ কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা জোট ছেড়ে তাঁদের সমর্থন নির্বাচনে ওই জোটের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সিনেটর ম্যানি ভিলারের প্রতি জানানোর পর এ পদত্যাগের ঘোষণা আসে। নাসিওনালিস্তা পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ম্যানি ভিলার।
কানাঘুষা চলছে, অ্যারোইয়োর প্রভাবাধীন ফিলিপাইনের সংবাদমাধ্যমগুলোর সমর্থনের ঘাটতির প্রতিবাদে পদত্যাগ করেছেন তিওদোরো। আর ভিলারের দলের কর্মীরা বলে বেড়াচ্ছেন, অ্যারোইয়ো ও তাঁর মিত্ররা তাঁদের প্রার্থীর প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করেছেন। তবে তিওদোরোর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, তিনি চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন, যাতে নির্বাচনী প্রচারে আরও বেশি সময় দিতে পারেন।
অভিযোগ উঠেছে, অ্যারোইয়ো ও তাঁর পরিবার গোপনে ম্যানি ভিলারকে সমর্থন দিচ্ছেন। তবে অ্যারোইয়োর জনপ্রিয়তা এখন এতটাই তলানিতে যে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ থাকার কথা স্বীকার করলে ভিলারের ভোটে টান পড়তে পারে। ভিলার সব সময়ই অ্যারোইয়োর সঙ্গে কোনো যোগাযোগের কথা অস্বীকার করে আসছেন।
সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন ফিলিপাইনের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী কোরাজন অ্যাকুইনোর ছেলে বেনিগনো অ্যাকুইনো। দ্বিতীয় অবস্থানেই রয়েছেন ম্যানি ভিলার। আর গিলবার্তো তিওদোরোর অবস্থান চার নম্বরে।
No comments