মস্কোয় হামলার দায় নিল চেচেন বিদ্রোহীরা
চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও ওয়াশিংটনে আসন্ন পরমাণু নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেবেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র এ তথ্য জানান। ১২ ও ১৩ এপ্রিল এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
বেশ কিছুদিন ধরে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে চীনের প্রেসিডেন্টের ওই সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা জানানো হলো।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কিন গাং জানান, পরমাণু নিরাপত্তা সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের মুখোমুখি হবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। চলতি বছরের গোড়ার দিকে তাইওয়ান ও তিব্বত নিয়ে দুই দেশের সম্পর্কের অবনতির পর প্রথমবারের মতো এই দুই নেতা মুখোমুখি হচ্ছেন।
ওয়াশিংটনে দুই দিনব্যাপী ওই সম্মেলনে পরমাণু-সন্ত্রাসবাদ দমন আইন ও পরমাণু সরঞ্জামের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে আলোচনা হবে। গত বছরের এপ্রিলে চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগে এক বক্তৃতায় পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ে তুলতে কাজ করার অঙ্গীকার করেন বারাক ওবামা। এ জন্য তিনি এ ধরনের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়েছিলেন।
সম্প্রতি তাইওয়ান ও তিব্বত নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। যুক্তরাষ্ট্র জানুয়ারি মাসে তাইওয়ানের কাছে ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করে। এ বিষয়টিকে ভালোভাবে নেয়নি চীন। কারণ, দেশটি তাইওয়ানকে নিজের অংশ মনে করে। এ ছাড়া পরের মাসে হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা। এসব বিষয় চীনকে ক্ষুব্ধ করে তোলে।
বেশ কিছুদিন ধরে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে চীনের প্রেসিডেন্টের ওই সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা জানানো হলো।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কিন গাং জানান, পরমাণু নিরাপত্তা সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের মুখোমুখি হবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। চলতি বছরের গোড়ার দিকে তাইওয়ান ও তিব্বত নিয়ে দুই দেশের সম্পর্কের অবনতির পর প্রথমবারের মতো এই দুই নেতা মুখোমুখি হচ্ছেন।
ওয়াশিংটনে দুই দিনব্যাপী ওই সম্মেলনে পরমাণু-সন্ত্রাসবাদ দমন আইন ও পরমাণু সরঞ্জামের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে আলোচনা হবে। গত বছরের এপ্রিলে চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগে এক বক্তৃতায় পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ে তুলতে কাজ করার অঙ্গীকার করেন বারাক ওবামা। এ জন্য তিনি এ ধরনের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়েছিলেন।
সম্প্রতি তাইওয়ান ও তিব্বত নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। যুক্তরাষ্ট্র জানুয়ারি মাসে তাইওয়ানের কাছে ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করে। এ বিষয়টিকে ভালোভাবে নেয়নি চীন। কারণ, দেশটি তাইওয়ানকে নিজের অংশ মনে করে। এ ছাড়া পরের মাসে হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা। এসব বিষয় চীনকে ক্ষুব্ধ করে তোলে।
No comments