আফ্রিদিদের শাস্তি তুলে নিচ্ছে পিসিবি
এত ঢাকঢোল পিটিয়ে খেলোয়াড়দের শাস্তি দেওয়ার শেষ ফলাফল বোধহয় শূন্যই হতে যাচ্ছে। অবসর ঘোষণার পর মোহাম্মদ ইউসুফের ব্যাপারে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড নমনীয় অবস্থানে। এদিকে পাকিস্তানের প্রধান নির্বাচক মহসিন খান বলেছেন, ক্ষমা চাইলে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদিসহ অভিযুক্ত সব ক্রিকেটারের শাস্তিই তুলে নেওয়া হতে পারে।
‘খেলোয়াড়েরা যদি লিখিতভাবে ক্ষমা চায় তাহলে হয়তো বোর্ড বহিষ্কারাদেশ ও জরিমানার শাস্তি তুলে নেবে এবং তাদের ক্ষমা করে দেবে’—লাহোরে সাংবাদিকদের বলেছেন মহসিন। অস্ট্রেলিয়া সফরে বাজে ফলাফল ও আচরণবিধি অমান্য করায় মোহাম্মদ ইউসুফ ও ইউনুস খানকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিষ্কার করে পিসিবি। শোয়েব মালিক ও রানা নাভেদ-উল হাসানের বহিষ্কারাদেশ এক বছরের, সঙ্গে ২০ লাখ রুপি করে জরিমানা। এ ছাড়া আফ্রিদি ও কামরান আকমলকে ৩০ লাখ রুপি করে জরিমানা এবং ছয় মাসের বহিষ্কারাদেশ, উমর আকমলকে করা হয় ২০ লাখ রুপি জরিমানা।
পিসিবির শাস্তি ঘোষণার পর রাগে-অভিমানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণাই দিয়ে দিয়েছেন ইউসুফ। সিদ্ধান্তটাকে ‘ব্যক্তিগত’ বললেও মহসিন খান ইউসুফকে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন আবারও, ‘আগেও বলেছি, সে তার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে পারে। বহিষ্কারাদেশে হতাশ না হয়ে সে এর বিরুদ্ধে আপিল করতে পারে।’ পিসিবি চেয়ারম্যানকে একটা চিঠি এর মধ্যেই দিয়েছেন আফ্রিদি। তাঁর যুক্তি, ‘একই অপরাধে দুবার শাস্তি দেওয়া যায় না। আমি পিসিবি চেয়ারম্যান ইজাজ বাটের সঙ্গে দেখা করে অনুরোধ জানিয়েছি, জরিমানা যেন তুলে নেওয়া হয়। তবে আমি এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো চ্যালেঞ্জ করব না।’ বোর্ডকে চিঠি দিয়ে শাস্তির ব্যাপারে আপত্তির কথা জানিয়েছেন সাবেক অধিনায়ক ইউনুস খানও। তবে পিসিবির আইনি উপদেষ্টা তফাজ্জল রিজভি বলেছেন, কোনো ক্রিকেটারই নাকি সঠিক নিয়মে শাস্তি প্রত্যাহারের আবেদন করেননি। ‘ইউনুস আর আফ্রিদির কাছ থেকে আমরা যে দুটি চিঠি পেয়েছি তাতে তারা শাস্তির বিরুদ্ধে নিজেদের ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন এবং শাস্তির কারণ জানতে চেয়েছেন’—বলেছেন রিজভি। অলরাউন্ডার রানা নাভেদ-উল হাসানও উকিল নোটিশের মাধ্যমে তাঁর বিরুদ্ধে নেওয়া শাস্তির কারণ জানতে চেয়েছেন পিসিবির কাছে।
‘খেলোয়াড়েরা যদি লিখিতভাবে ক্ষমা চায় তাহলে হয়তো বোর্ড বহিষ্কারাদেশ ও জরিমানার শাস্তি তুলে নেবে এবং তাদের ক্ষমা করে দেবে’—লাহোরে সাংবাদিকদের বলেছেন মহসিন। অস্ট্রেলিয়া সফরে বাজে ফলাফল ও আচরণবিধি অমান্য করায় মোহাম্মদ ইউসুফ ও ইউনুস খানকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিষ্কার করে পিসিবি। শোয়েব মালিক ও রানা নাভেদ-উল হাসানের বহিষ্কারাদেশ এক বছরের, সঙ্গে ২০ লাখ রুপি করে জরিমানা। এ ছাড়া আফ্রিদি ও কামরান আকমলকে ৩০ লাখ রুপি করে জরিমানা এবং ছয় মাসের বহিষ্কারাদেশ, উমর আকমলকে করা হয় ২০ লাখ রুপি জরিমানা।
পিসিবির শাস্তি ঘোষণার পর রাগে-অভিমানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণাই দিয়ে দিয়েছেন ইউসুফ। সিদ্ধান্তটাকে ‘ব্যক্তিগত’ বললেও মহসিন খান ইউসুফকে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন আবারও, ‘আগেও বলেছি, সে তার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে পারে। বহিষ্কারাদেশে হতাশ না হয়ে সে এর বিরুদ্ধে আপিল করতে পারে।’ পিসিবি চেয়ারম্যানকে একটা চিঠি এর মধ্যেই দিয়েছেন আফ্রিদি। তাঁর যুক্তি, ‘একই অপরাধে দুবার শাস্তি দেওয়া যায় না। আমি পিসিবি চেয়ারম্যান ইজাজ বাটের সঙ্গে দেখা করে অনুরোধ জানিয়েছি, জরিমানা যেন তুলে নেওয়া হয়। তবে আমি এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোনো চ্যালেঞ্জ করব না।’ বোর্ডকে চিঠি দিয়ে শাস্তির ব্যাপারে আপত্তির কথা জানিয়েছেন সাবেক অধিনায়ক ইউনুস খানও। তবে পিসিবির আইনি উপদেষ্টা তফাজ্জল রিজভি বলেছেন, কোনো ক্রিকেটারই নাকি সঠিক নিয়মে শাস্তি প্রত্যাহারের আবেদন করেননি। ‘ইউনুস আর আফ্রিদির কাছ থেকে আমরা যে দুটি চিঠি পেয়েছি তাতে তারা শাস্তির বিরুদ্ধে নিজেদের ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন এবং শাস্তির কারণ জানতে চেয়েছেন’—বলেছেন রিজভি। অলরাউন্ডার রানা নাভেদ-উল হাসানও উকিল নোটিশের মাধ্যমে তাঁর বিরুদ্ধে নেওয়া শাস্তির কারণ জানতে চেয়েছেন পিসিবির কাছে।
No comments