‘তালেবান-আল কায়েদা সম্পর্কে ফাটল ধরতে পারে’
যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত আফগানিস্তান সরকারের সঙ্গে তালেবান নেতারা শান্তি নিয়ে আলোচনায় বসলে আল-কায়েদার সঙ্গে তাঁদের সম্পর্কে ফাটল ধরতে পারে। বিশ্লেষকেরা এ কথা বলেছেন। তাঁরা বলেন, আলোচনায় আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনকে তালেবানের ছত্রচ্ছায়ায় আশ্রয় দিতে অস্বীকৃতি জানানোর বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা পূরণের সম্ভাবনা বাড়তে পারে। এর ফলে সৃষ্ট যেকোনো চাপে আল-কায়েদার জঙ্গিরা বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম দেশের জঙ্গিদের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে পারে।
আফগানিস্তানে যুদ্ধের অবসানে একটি রাজনৈতিক সমঝোতা চুক্তি করার লক্ষ্যে দেশটির সরকার গত বৃহস্পতিবার তালেবান নেতাদের একটি শান্তি সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানায়। মোল্লা ওমরের নেতৃত্বাধীন তালেবান নেতারা ওই আলোচনায় বসার বিষয়ে ‘শিগগির’ সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন। যদিও আল-কায়েদার সঙ্গে তাদের সম্পর্ক অটুট রয়েছে।
পশ্চিমা একটি গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেন, এ ধরনের আলোচনায় অগ্রগতি হলে তা আল-কায়েদার ওপর বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি করবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘তালেবান নেতারা আফগান সরকারের সঙ্গে বিরোধ নিরসন-সংক্রান্ত সমঝোতা করলে আল-কায়েদার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। কেননা তারা মিত্র হারাবে, একই সঙ্গে আশ্রয়স্থলও।’
পাকিস্তান-আফগানিস্তানের সীমান্তবর্তী পার্বত্য অঞ্চলের আস্তানায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমাগত চালকবিহীন বিমান হামলায় এমনিতেই চাপে আছে আল-কায়েদা। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে তালেবান ও আফগানিস্তান সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা হলে তা তাদের জন্য বাড়তি উদ্বেগের কারণ হয়ে দেখা দেবে বলে মনে করছেন হেগভিত্তিক ক্লিনজেনদায়েল ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ গবেষক এডউইন বাক্কার।
আফগানিস্তানে যুদ্ধের অবসানে একটি রাজনৈতিক সমঝোতা চুক্তি করার লক্ষ্যে দেশটির সরকার গত বৃহস্পতিবার তালেবান নেতাদের একটি শান্তি সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানায়। মোল্লা ওমরের নেতৃত্বাধীন তালেবান নেতারা ওই আলোচনায় বসার বিষয়ে ‘শিগগির’ সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন। যদিও আল-কায়েদার সঙ্গে তাদের সম্পর্ক অটুট রয়েছে।
পশ্চিমা একটি গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেন, এ ধরনের আলোচনায় অগ্রগতি হলে তা আল-কায়েদার ওপর বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি করবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘তালেবান নেতারা আফগান সরকারের সঙ্গে বিরোধ নিরসন-সংক্রান্ত সমঝোতা করলে আল-কায়েদার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। কেননা তারা মিত্র হারাবে, একই সঙ্গে আশ্রয়স্থলও।’
পাকিস্তান-আফগানিস্তানের সীমান্তবর্তী পার্বত্য অঞ্চলের আস্তানায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমাগত চালকবিহীন বিমান হামলায় এমনিতেই চাপে আছে আল-কায়েদা। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে তালেবান ও আফগানিস্তান সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা হলে তা তাদের জন্য বাড়তি উদ্বেগের কারণ হয়ে দেখা দেবে বলে মনে করছেন হেগভিত্তিক ক্লিনজেনদায়েল ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ গবেষক এডউইন বাক্কার।
No comments