টি-টোয়েন্টি নিয়েই মেতেছে রাজশাহী by দুলাল আবদুল্লাহ
হোক অনূর্ধ্ব-২১ দলের খেলা। তার পরও তো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট! আর এটি আয়োজনের স্বপ্ন রাজশাহীবাসীর দীর্ঘদিনের। অপ্রতুল আবাসনসুবিধার অজুহাতে রাজশাহী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু হতে পারেনি। তাই শেষ মুহূর্তে এসএ গেমসের তিনটি ম্যাচ আয়োজনের জন্য অনুমতি পেয়েই নিজেদের গাঁটের টাকা খরচ করে প্রস্তুতির কাজ শুরু করে দেয় স্থানীয় সাংগঠনিক কমিটি। উদ্দেশ্য একটাই, ভবিষ্যতে রাজশাহী যাতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যুর স্বীকৃতি পায়।
এর আর্থিক সীমাবদ্ধতার মধ্যেও দলগুলোকে আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্য মহড়া চালাচ্ছেন স্থানীয় আয়োজকেরা। শহীদ কামারুজ্জামান রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামেরও প্রয়োজনীয় সংস্কার করে গ্যালারিতে রং লাগানো হয়েছে। শেষ মুহূর্তে রংতুলির আঁচড়ে বর্ণিল করা হচ্ছে স্টেডিয়ামের বহিরাঙ্গন ও নগরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টকে। মহানগরকে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর জাতীয় পতাকা দিয়ে সাজানো হচ্ছে। দর্শককে স্টেডিয়ামমুখী করার জন্য প্রচারণা চলছে। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য প্রত্যেক দিন একবার করে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সভা করছেন আয়োজকেরা। সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান ও সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন গত বৃহস্পতিবার স্টেডিয়াম দেখতে এসে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম এই গেমসের ক্রিকেটের সব ম্যাচ এই ভেন্যুতে হবে। কিন্তু পাওয়া গেল মাত্র তিনটি ম্যাচ আয়োজনের সুযোগ। তবে আমরা হতাশ নই। সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আন্তরিকতার সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের সেবা দেব। আমরা হতাশ না হয়ে আন্তর্জাতিক ভেন্যুর স্বীকৃতির দাবি জানিয়ে যাব। তাই জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে পাওয়া মাত্র ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দের পাশাপাশি নিজেরা আরও অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করছি এসএ গেমসের তিনটি ক্রিকেট ম্যাচের জন্য।’
সাংগঠনিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ আমমেদ বলেন, ‘রাজশাহীতে ম্যাচ আয়োজনের অনুমতি নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। তাই ১৮ জানুয়ারি ঢাকা থেকে অনুমতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নিজেরাই অর্থ ব্যয় করে প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছি। আমাদের সবার আশা, এই আয়োজন হবে রাজশাহীতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ভেন্যু স্বীকৃতি আদায়ের মহড়া।’ গতকাল এসএ গেমসের উদ্বোধন হয়ে গেলেও আগামীকাল থেকে রাজশাহীতে নেপাল ও বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২১ দলে ক্রিকেট ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে। বাংলাদেশসহ নেপাল ও শ্রীলঙ্কা দল রাজশাহীতে পৌঁছে যাবে আজই। বিসিবির ভেন্যু ম্যানেজার সাইফুল্লাহ খান জেম বলেন, মাঠ প্রস্তুত। শনিবার দলগুলো এসেই প্র্যাকটিস করবে এখানে। রাজশাহীর তিনটি টোয়েন্টি-টোয়েন্টি ম্যাচ এটিএন বাংলা টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করবে। আর স্টেডিয়ামে খেলা দেখার জন্য দর্শকের কোনো টিকিট লাগবে না। রাজশাহীতে সর্বশেষ ‘আন্তর্জাতিক গন্ধ’ মাখা ম্যাচ আয়োজিত হয় ২০০৮ সালের মে মাসে। তাতে স্বাগতিক বাংলাদেশ একাডেমি দলের বিপক্ষে খেলে পাকিস্তান একাডেমি দল।
এর আর্থিক সীমাবদ্ধতার মধ্যেও দলগুলোকে আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্য মহড়া চালাচ্ছেন স্থানীয় আয়োজকেরা। শহীদ কামারুজ্জামান রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামেরও প্রয়োজনীয় সংস্কার করে গ্যালারিতে রং লাগানো হয়েছে। শেষ মুহূর্তে রংতুলির আঁচড়ে বর্ণিল করা হচ্ছে স্টেডিয়ামের বহিরাঙ্গন ও নগরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টকে। মহানগরকে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর জাতীয় পতাকা দিয়ে সাজানো হচ্ছে। দর্শককে স্টেডিয়ামমুখী করার জন্য প্রচারণা চলছে। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থার জন্য প্রত্যেক দিন একবার করে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সভা করছেন আয়োজকেরা। সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান ও সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন গত বৃহস্পতিবার স্টেডিয়াম দেখতে এসে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম এই গেমসের ক্রিকেটের সব ম্যাচ এই ভেন্যুতে হবে। কিন্তু পাওয়া গেল মাত্র তিনটি ম্যাচ আয়োজনের সুযোগ। তবে আমরা হতাশ নই। সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আন্তরিকতার সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের সেবা দেব। আমরা হতাশ না হয়ে আন্তর্জাতিক ভেন্যুর স্বীকৃতির দাবি জানিয়ে যাব। তাই জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে পাওয়া মাত্র ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দের পাশাপাশি নিজেরা আরও অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করছি এসএ গেমসের তিনটি ক্রিকেট ম্যাচের জন্য।’
সাংগঠনিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ আমমেদ বলেন, ‘রাজশাহীতে ম্যাচ আয়োজনের অনুমতি নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। তাই ১৮ জানুয়ারি ঢাকা থেকে অনুমতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নিজেরাই অর্থ ব্যয় করে প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছি। আমাদের সবার আশা, এই আয়োজন হবে রাজশাহীতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ভেন্যু স্বীকৃতি আদায়ের মহড়া।’ গতকাল এসএ গেমসের উদ্বোধন হয়ে গেলেও আগামীকাল থেকে রাজশাহীতে নেপাল ও বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২১ দলে ক্রিকেট ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে। বাংলাদেশসহ নেপাল ও শ্রীলঙ্কা দল রাজশাহীতে পৌঁছে যাবে আজই। বিসিবির ভেন্যু ম্যানেজার সাইফুল্লাহ খান জেম বলেন, মাঠ প্রস্তুত। শনিবার দলগুলো এসেই প্র্যাকটিস করবে এখানে। রাজশাহীর তিনটি টোয়েন্টি-টোয়েন্টি ম্যাচ এটিএন বাংলা টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করবে। আর স্টেডিয়ামে খেলা দেখার জন্য দর্শকের কোনো টিকিট লাগবে না। রাজশাহীতে সর্বশেষ ‘আন্তর্জাতিক গন্ধ’ মাখা ম্যাচ আয়োজিত হয় ২০০৮ সালের মে মাসে। তাতে স্বাগতিক বাংলাদেশ একাডেমি দলের বিপক্ষে খেলে পাকিস্তান একাডেমি দল।
No comments