কোটান আর মাঠের দোষ দেননি
গত মাসে সাফ ফুটবলে অনূর্ধ্ব-২৩ দল নিয়ে এসে শিরোপা জিতে ফিরেছিল ভারত। এবার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের প্রতিযোগিতায় নিয়ে এসেছে ১৯ বছর বয়সী তরুণদের। কিন্তু প্রথম ম্যাচেই আফগানিস্তানের কাছে ০-১ গোলের পরাজয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে হলো ভারতকে।
নিজের দলের ব্যর্থতা আড়াল করেননি, তবে মাঠ নিয়েও আপত্তি জানিয়েছেন ভারতের ইংলিশ কোচ কোয়াম টুল। কোটানের মতো অত জোরালো অবশ্য নয়। ‘দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবল মাঠ এ রকম খারাপ বলেই দলগুলোর র্যাঙ্কিংয়ের এই অবস্থা—’ বলেছেন কোয়াম। এর মিনিটখানেক আগে আফগান কোচ ইলিয়াস আহমেদ বলে গেলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ায় এ রকম মাঠ অনেক রয়েছে।’
তবে দুই কোচের আরও একটি জায়গায় মিল। দুজনই নিজেদের খেলোয়াড়দের কৃতিত্বকে দেখলেন বড় করে। প্রথমার্ধে আফগানরা ভারতীয়দের তুলনায় আক্রমণে এগিয়ে ছিল। কিন্তু ৪৩ মিনিটে বেলাল আরজু দুজনকে কাটিয়ে ডি-বক্সে ঢুকে প্লেসিং শটে ভারতের জালে বল পাঠান। তবে এর দুই মিনিট আগে বেলালের শটটি ক্রসবারের ওপরে না গেলে তখনই গোল উদযাপন করতে পারতেন।
দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে ভারত। গোলের সুযোগও তৈরি করেছে কয়েকটি। কিন্তু সফলতা পায়নি। শেষদিকে একবার জালে বল জড়িয়ে উদযাপন করতে গিয়ে তারা দেখে, উঠে রয়েছে সহকারী রেফারির পতাকা!
কোয়াম বলেন, ‘আমাদের ছেলেরা বয়সে ছোট। তাদের বড় ম্যাচের এক্সপোজার দিতেই এখানে আসা।’
শ্রীলঙ্কা ১: ০ পাকিস্তান
‘আমি কোনো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না’—দুই দুটি পেনাল্টি মিস করার পর জর্জ কোটান আর কিইবা বলতে পারতেন!। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ০-১ গোলের পরাজয়টা তাঁকে খুব বিঁধছিল। আগের দিন মাঠের সমালোচনায় মুখর কোটান ম্যাচ শেষে নিজেদের ভাগ্যকেই বারবার দুষলেন।
৮৩ ও ৮৭ মিনিটে যথাক্রমে আব্বাস আলী ও আবদুল আজিজ পেনাল্টি দুটি মিস করেন। প্রথমটি শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক ভিরাজ আটকে দিলেও দ্বিতীয়টি চলে যায় সাইডবারের বাইরে। অথচ তখন পাকিস্তান ০-১ গোলে পিছিয়ে।
ম্যাচের সাত মিনিটে পেরেরার পাসে জোরালো শটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন এম এস কাইজ। এরপর আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে ভরা ম্যাচটি দেখে আনন্দ পেয়েছে উপস্থিত হাজার দুয়েক দর্শক। দু দলই নষ্ট করেছে আরও কয়েকটি সুযোগ। তবে দ্বিতীয়ার্ধে পাকিস্তান এগিয়েছিল প্রতিপক্ষের চেয়ে। প্রথম ম্যাচ জিতেই শ্রীলঙ্কার কোচ আমানউল্লাহ সোনা দেখছেন, ‘ছেলেরা আমাকে সোনা উপহার দেবে বলে আমার বিশ্বাস।’
নিজের দলের ব্যর্থতা আড়াল করেননি, তবে মাঠ নিয়েও আপত্তি জানিয়েছেন ভারতের ইংলিশ কোচ কোয়াম টুল। কোটানের মতো অত জোরালো অবশ্য নয়। ‘দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবল মাঠ এ রকম খারাপ বলেই দলগুলোর র্যাঙ্কিংয়ের এই অবস্থা—’ বলেছেন কোয়াম। এর মিনিটখানেক আগে আফগান কোচ ইলিয়াস আহমেদ বলে গেলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ায় এ রকম মাঠ অনেক রয়েছে।’
তবে দুই কোচের আরও একটি জায়গায় মিল। দুজনই নিজেদের খেলোয়াড়দের কৃতিত্বকে দেখলেন বড় করে। প্রথমার্ধে আফগানরা ভারতীয়দের তুলনায় আক্রমণে এগিয়ে ছিল। কিন্তু ৪৩ মিনিটে বেলাল আরজু দুজনকে কাটিয়ে ডি-বক্সে ঢুকে প্লেসিং শটে ভারতের জালে বল পাঠান। তবে এর দুই মিনিট আগে বেলালের শটটি ক্রসবারের ওপরে না গেলে তখনই গোল উদযাপন করতে পারতেন।
দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে ভারত। গোলের সুযোগও তৈরি করেছে কয়েকটি। কিন্তু সফলতা পায়নি। শেষদিকে একবার জালে বল জড়িয়ে উদযাপন করতে গিয়ে তারা দেখে, উঠে রয়েছে সহকারী রেফারির পতাকা!
কোয়াম বলেন, ‘আমাদের ছেলেরা বয়সে ছোট। তাদের বড় ম্যাচের এক্সপোজার দিতেই এখানে আসা।’
শ্রীলঙ্কা ১: ০ পাকিস্তান
‘আমি কোনো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না’—দুই দুটি পেনাল্টি মিস করার পর জর্জ কোটান আর কিইবা বলতে পারতেন!। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ০-১ গোলের পরাজয়টা তাঁকে খুব বিঁধছিল। আগের দিন মাঠের সমালোচনায় মুখর কোটান ম্যাচ শেষে নিজেদের ভাগ্যকেই বারবার দুষলেন।
৮৩ ও ৮৭ মিনিটে যথাক্রমে আব্বাস আলী ও আবদুল আজিজ পেনাল্টি দুটি মিস করেন। প্রথমটি শ্রীলঙ্কার গোলরক্ষক ভিরাজ আটকে দিলেও দ্বিতীয়টি চলে যায় সাইডবারের বাইরে। অথচ তখন পাকিস্তান ০-১ গোলে পিছিয়ে।
ম্যাচের সাত মিনিটে পেরেরার পাসে জোরালো শটে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন এম এস কাইজ। এরপর আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে ভরা ম্যাচটি দেখে আনন্দ পেয়েছে উপস্থিত হাজার দুয়েক দর্শক। দু দলই নষ্ট করেছে আরও কয়েকটি সুযোগ। তবে দ্বিতীয়ার্ধে পাকিস্তান এগিয়েছিল প্রতিপক্ষের চেয়ে। প্রথম ম্যাচ জিতেই শ্রীলঙ্কার কোচ আমানউল্লাহ সোনা দেখছেন, ‘ছেলেরা আমাকে সোনা উপহার দেবে বলে আমার বিশ্বাস।’
No comments