কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ দিবস পালিত
৩৪তম কলকাতা বইমেলায় গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশ দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে মেলার ইউবি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস: বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিত’ শীর্ষক সেমিনারে আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট লেখক ও কবিরা।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধ কীভাবে বাংলাদেশের উপন্যাসে প্রভাব ফেলেছে, তা নিয়ে আলোচনা করেন।
সেলিনা হোসেন বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস একের ভেতর বহুর কণ্ঠস্বর প্রতিফলিত করে। মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস একটি নতুন সাহিত্য-তত্ত্বের জন্ম দেবে বলেও বিশ্বাস করেন তিনি।
শুরুতে অনুষ্ঠানের সভাপতি বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার সৈয়দ মাসুদ মহম্মদ খোন্দকার বাংলাদেশের সাহিত্যে মুক্তিযুদ্ধের তাত্পর্য নিয়ে বক্তব্য দেন।
এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নিয়ে সৈয়দ শামসুল হক, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, পল্লব সেনগুপ্ত ও কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী বাংলাদেশের উপন্যাসে মুক্তিযুদ্ধ কী ধরনের প্রভাব ফেলেছে, তা তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ দিবসে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। বাংলা একাডেমীর বর্ধমান হাউসের আদলে তৈরি এই বিশাল প্যাভিলিয়নে বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ২৫টি প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিয়েছে।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধ কীভাবে বাংলাদেশের উপন্যাসে প্রভাব ফেলেছে, তা নিয়ে আলোচনা করেন।
সেলিনা হোসেন বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস একের ভেতর বহুর কণ্ঠস্বর প্রতিফলিত করে। মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস একটি নতুন সাহিত্য-তত্ত্বের জন্ম দেবে বলেও বিশ্বাস করেন তিনি।
শুরুতে অনুষ্ঠানের সভাপতি বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার সৈয়দ মাসুদ মহম্মদ খোন্দকার বাংলাদেশের সাহিত্যে মুক্তিযুদ্ধের তাত্পর্য নিয়ে বক্তব্য দেন।
এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নিয়ে সৈয়দ শামসুল হক, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, পল্লব সেনগুপ্ত ও কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী বাংলাদেশের উপন্যাসে মুক্তিযুদ্ধ কী ধরনের প্রভাব ফেলেছে, তা তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ দিবসে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। বাংলা একাডেমীর বর্ধমান হাউসের আদলে তৈরি এই বিশাল প্যাভিলিয়নে বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ২৫টি প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিয়েছে।
No comments