মন্দার মধ্যেও বই কেনা বাদ দেননি মার্কিনিরা
অর্থনৈতিক মন্দা অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের মানুষ সব ধরনের বাড়তি খরচ বাদ দেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লাগলেও বই না কিনে পারছেন না। সম্প্রতি অনলাইনে পরিচালিত একটি জরিপের ফলাফলে এ চিত্র পাওয়া গেছে। জরিপে অংশগ্রহণকারী প্রপ্তবয়স্কদের তিন-চতুর্থাংশই বলেন, তাঁরা ছুটিতে বেড়াতে যাওয়া, বাইরে খাওয়া-দাওয়া, সিনেমা দেখা, এমনকি শখের কেনা-কাটা করাও বাদ দিতে পারবেন। কিন্তু বই কেনা বাদ দিতে পারবেন না।
জরিপ পরিচালনাকারী সংস্থা হারলেকিন এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক মিশেল রিনওড বলেন, ‘এই মন্দা আমাদের হিংসা, লোভ ও বাড়তি তৃপ্তি লাভের নেতিবাচক দিকটি দেখিয়েছে। একইসঙ্গে জীবনের সরলতম আনন্দগুলোকেও নতুন করে চিনিয়েছে।
তিন হাজার লোকের ওপর চালানো এ জরিপের উদ্দেশ্য ছিল কোন কোন জিনিস মানুষকে অর্থ ব্যয় করতে প্রলুব্ধ করে এবং তাতে অর্থ ব্যয় করার কারণ ও ব্যয়ের পরের প্রতিক্রিয়া জানা। জরিপে দেখা গেছে, ৫০ শতাংশ পুরুষ বেশি আনন্দ পায় যৌনতায়। আর ৫৪ শতাংশ নারী বেশি আনন্দ পায় খাদ্যে। যৌনজীবন নিয়ে নারী-পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যও উঠে এসেছে জরিপে। দেখা গেছে, নারীদের তুলনায় বেশিসংখ্যক পুরুষ এই আনন্দকে নির্দোষ ও অক্ষতিকর মনে করছেন। পুরুষদের প্রায় অর্ধেক (৪৩ শতাংশ) তাঁদের বন্ধুদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে পছন্দ করেন। নারীদের মধ্যে এ হার ২০ শতাংশ।
অর্থনৈতিক মন্দা ও বেকারত্বের উচ্চ হার যে কর্মক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা ও প্রলোভন বাড়িয়েছে সে চিত্রও পাওয়া গেছে জরিপে। এতে ৪৮ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক স্বীকার করেন, তাঁরা লুকিয়ে তাঁদের সহকর্মীদের বেতন-ভাতার পরিমাণের দিকে নজর রেখেছেন।
১০ শতাংশ নারী স্বীকার করেন, তাঁরা একজন করে সহকর্মীর ক্ষতি করেছেন। এ কথা পুরুষদের মধ্যে স্বীকার করেন ১৫ শতাংশ।
রিনওড বলেন, ‘ওই কাজ করার কথা যাঁরা স্বীকার করেছেন তাঁদের সংখ্যা খুবই অবাক করার মতো। চাকরির প্রতিযোগিতামূলক বাজারের কারণে এমন ঘটনা ঘটছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
কর্মক্ষেত্রে অন্যের কাজের স্বীকৃতি নিজের নামে করে নেওয়া নিয়েও জরিপে কাজ করা হয়। এতে ১৫ শতাংশ পুরুষ এ কাজ করার কথা স্বীকার করেন। নারীদের মধ্যে স্বীকার করেন আট শতাংশ।
জরিপ পরিচালনাকারী সংস্থা হারলেকিন এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক মিশেল রিনওড বলেন, ‘এই মন্দা আমাদের হিংসা, লোভ ও বাড়তি তৃপ্তি লাভের নেতিবাচক দিকটি দেখিয়েছে। একইসঙ্গে জীবনের সরলতম আনন্দগুলোকেও নতুন করে চিনিয়েছে।
তিন হাজার লোকের ওপর চালানো এ জরিপের উদ্দেশ্য ছিল কোন কোন জিনিস মানুষকে অর্থ ব্যয় করতে প্রলুব্ধ করে এবং তাতে অর্থ ব্যয় করার কারণ ও ব্যয়ের পরের প্রতিক্রিয়া জানা। জরিপে দেখা গেছে, ৫০ শতাংশ পুরুষ বেশি আনন্দ পায় যৌনতায়। আর ৫৪ শতাংশ নারী বেশি আনন্দ পায় খাদ্যে। যৌনজীবন নিয়ে নারী-পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যও উঠে এসেছে জরিপে। দেখা গেছে, নারীদের তুলনায় বেশিসংখ্যক পুরুষ এই আনন্দকে নির্দোষ ও অক্ষতিকর মনে করছেন। পুরুষদের প্রায় অর্ধেক (৪৩ শতাংশ) তাঁদের বন্ধুদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে পছন্দ করেন। নারীদের মধ্যে এ হার ২০ শতাংশ।
অর্থনৈতিক মন্দা ও বেকারত্বের উচ্চ হার যে কর্মক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা ও প্রলোভন বাড়িয়েছে সে চিত্রও পাওয়া গেছে জরিপে। এতে ৪৮ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক স্বীকার করেন, তাঁরা লুকিয়ে তাঁদের সহকর্মীদের বেতন-ভাতার পরিমাণের দিকে নজর রেখেছেন।
১০ শতাংশ নারী স্বীকার করেন, তাঁরা একজন করে সহকর্মীর ক্ষতি করেছেন। এ কথা পুরুষদের মধ্যে স্বীকার করেন ১৫ শতাংশ।
রিনওড বলেন, ‘ওই কাজ করার কথা যাঁরা স্বীকার করেছেন তাঁদের সংখ্যা খুবই অবাক করার মতো। চাকরির প্রতিযোগিতামূলক বাজারের কারণে এমন ঘটনা ঘটছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
কর্মক্ষেত্রে অন্যের কাজের স্বীকৃতি নিজের নামে করে নেওয়া নিয়েও জরিপে কাজ করা হয়। এতে ১৫ শতাংশ পুরুষ এ কাজ করার কথা স্বীকার করেন। নারীদের মধ্যে স্বীকার করেন আট শতাংশ।
No comments