মিসরের সপ্তম, না ঘানার পঞ্চম
শিরোপা ধরে রাখা এবং বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে পা রাখতে না পারার জ্বালা জুড়ানো—দুটো লক্ষ্য নিয়ে এবারের আফ্রিকান নেশনস কাপ শুরু করেছিল মিসর। আলজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়ার জ্বালা খানিক জুড়িয়েছে তারা। আজ ফাইনালে ঘানাকে হারাতে পারলে বাকি কাজটুকুও হয়ে যায় আফ্রিকার আরব দেশটির।
সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স এবং পরিসংখ্যান মিসরের পক্ষেই আছে। মিশন পূর্ণ করার পথে সবাইকে গুঁড়িয়েই ফাইনালে উঠেছে তারা। মিসর দলে প্রত্যয়েরও কমতি নেই। ‘ফাইনালে হারব বলে ৫টি ম্যাচ জিতে এ পর্যন্ত আসিনি আমরা’—বলেছেন মিসর স্ট্রাইকার মোহামেদ জিদান। মিসরের পক্ষে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়া অধিনায়ক আহমেদ হাসান বলেছেন, ‘টুর্নামেন্টের শুরু থেকে যেমন খেলছি, ঘানার বিপক্ষেও আমরা সে রকমই খেলব। আলজেরিয়ার বিপক্ষে সেমিফাইনালে ৪-০ গোলের জয় বোঝায় আমরাই আফ্রিকার সেরা দল।’
মিসর আফ্রিকান নেশনস কাপের শিরোপা জিতেছে ছয়বার। ঘানা জিতেছে চারবার। শিরোপা দুবার কম জিতলেও মিসরের মতো ঘানাও খেলেছে আফ্রিকান নেশনস কাপের আটটি ফাইনাল। তবে এ মুহূর্তে মিসরই যে আফ্রিকার অন্যতম সেরা দল, এ নিয়ে দ্বিমত নেই ঘানা কোচ মিলোভান রাজেভিচের, ‘মিসর দারুণ পরিচ্ছন্ন একটা দল। ওরা অনেক দিন ধরে একসঙ্গে খেলছে। ওদের কোচও বহুদিন ধরে আছে। গত বছর এ দলটির সঙ্গে আমরা একটা প্রীতি ম্যাচ খেলেছি। সুতরাং ওদের আমরা ভালো করেই জানি।’
রাজেভিচ সবকিছু জানেন। অভিজ্ঞ মিসর দলের পাশে তাঁর তারুণ্যনির্ভর দলটি টুর্নামেন্টে খুব একটা ঔজ্জ্বল্যও ছড়াতে পারেনি। কিন্তু সবকিছুর পরও শিরোপা-স্বপ্ন তাঁর চোখেও ঝিলিক দিচ্ছে, ‘কোয়ার্টার ফাইনালে সবাই বলেছিল অ্যাঙ্গোলা ফেবারিট, ওরা নিজেদের মাঠে খেলছে। অভিজ্ঞতার কারণে সেমিফাইনালে নাইজেরিয়াকেই ফেবারিট ধরেছিল সবাই। আর এখন বলছে মিসর ফেবারিট। আমরা এমন কিছু ভাবি না।’
কোচ রাজেভিচের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন ঘানার খেলোয়াড়েরাও। সবার মনের কথাটাই বলে দিয়েছেন দলের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় আসামোয়া জিয়ান, ‘আমার তো বটেই, দলের মানের ওপরও বিশ্বাস আছে আমার।’ এএফপি।
নাইজেরিয়া তৃতীয়
এদিকে আলজেরিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে তৃতীয় হয়েছে নাইজেরিয়া। ৫৫ মিনিটে ওবিনা করেছেন জয়সূচক গোল। ১৯৭৬, ১৯৭৮, ১৯৯২, ২০০২, ২০০৪ ও ২০০৬-এর পর এই সপ্তমবারের মতো আফ্রিকান নেশনস কাপে তৃতীয় হলো আফ্রিকার ‘সুপার ইগল’রা।
সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স এবং পরিসংখ্যান মিসরের পক্ষেই আছে। মিশন পূর্ণ করার পথে সবাইকে গুঁড়িয়েই ফাইনালে উঠেছে তারা। মিসর দলে প্রত্যয়েরও কমতি নেই। ‘ফাইনালে হারব বলে ৫টি ম্যাচ জিতে এ পর্যন্ত আসিনি আমরা’—বলেছেন মিসর স্ট্রাইকার মোহামেদ জিদান। মিসরের পক্ষে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়া অধিনায়ক আহমেদ হাসান বলেছেন, ‘টুর্নামেন্টের শুরু থেকে যেমন খেলছি, ঘানার বিপক্ষেও আমরা সে রকমই খেলব। আলজেরিয়ার বিপক্ষে সেমিফাইনালে ৪-০ গোলের জয় বোঝায় আমরাই আফ্রিকার সেরা দল।’
মিসর আফ্রিকান নেশনস কাপের শিরোপা জিতেছে ছয়বার। ঘানা জিতেছে চারবার। শিরোপা দুবার কম জিতলেও মিসরের মতো ঘানাও খেলেছে আফ্রিকান নেশনস কাপের আটটি ফাইনাল। তবে এ মুহূর্তে মিসরই যে আফ্রিকার অন্যতম সেরা দল, এ নিয়ে দ্বিমত নেই ঘানা কোচ মিলোভান রাজেভিচের, ‘মিসর দারুণ পরিচ্ছন্ন একটা দল। ওরা অনেক দিন ধরে একসঙ্গে খেলছে। ওদের কোচও বহুদিন ধরে আছে। গত বছর এ দলটির সঙ্গে আমরা একটা প্রীতি ম্যাচ খেলেছি। সুতরাং ওদের আমরা ভালো করেই জানি।’
রাজেভিচ সবকিছু জানেন। অভিজ্ঞ মিসর দলের পাশে তাঁর তারুণ্যনির্ভর দলটি টুর্নামেন্টে খুব একটা ঔজ্জ্বল্যও ছড়াতে পারেনি। কিন্তু সবকিছুর পরও শিরোপা-স্বপ্ন তাঁর চোখেও ঝিলিক দিচ্ছে, ‘কোয়ার্টার ফাইনালে সবাই বলেছিল অ্যাঙ্গোলা ফেবারিট, ওরা নিজেদের মাঠে খেলছে। অভিজ্ঞতার কারণে সেমিফাইনালে নাইজেরিয়াকেই ফেবারিট ধরেছিল সবাই। আর এখন বলছে মিসর ফেবারিট। আমরা এমন কিছু ভাবি না।’
কোচ রাজেভিচের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন ঘানার খেলোয়াড়েরাও। সবার মনের কথাটাই বলে দিয়েছেন দলের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় আসামোয়া জিয়ান, ‘আমার তো বটেই, দলের মানের ওপরও বিশ্বাস আছে আমার।’ এএফপি।
নাইজেরিয়া তৃতীয়
এদিকে আলজেরিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে তৃতীয় হয়েছে নাইজেরিয়া। ৫৫ মিনিটে ওবিনা করেছেন জয়সূচক গোল। ১৯৭৬, ১৯৭৮, ১৯৯২, ২০০২, ২০০৪ ও ২০০৬-এর পর এই সপ্তমবারের মতো আফ্রিকান নেশনস কাপে তৃতীয় হলো আফ্রিকার ‘সুপার ইগল’রা।
No comments