‘পিয়ংইয়ংকে খাদ্য সাহায্য দিয়েছে বেইজিং’
উত্তর কোরিয়ার খাদ্য ঘাটতি মোকাবিলায় দেশটিতে গত বছর প্রায় তিন লাখ টন খাদ্য পাঠিয়েছে চীন। দক্ষিণ কোরিয়ার এক মুখপাত্র গতকাল বুধবার এ তথ্য জানিয়েছেন।
সিউলের একত্রীকরণমন্ত্রী হাইয়ুন ইন-তায়েক মঙ্গলবার পার্লামেন্ট অধিবেশনে বলেন, চীন হয়তো ওই খাদ্যদ্রব্য বাকিতে বিক্রি করেছে। অথবা ত্রাণ হিসেবেই দিয়েছে।
হাইয়ুন ইন-তায়েক আরও বলেন, উত্তর কোরিয়ায় প্রতিবছরই খাদ্য ঘাটতি থাকে। সেখানে মুদ্রাস্ফীতি রয়েছে। এর ফলে খাদ্য সরবরাহ ও তা বিতরণে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। মিত্র দেশ চীনের সহায়তায় এই সংকট মোচনের চেষ্টা করছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির মুদ্রা পুনর্গঠন করার পর থেকে খাদ্য ঘাটতি প্রকট হয়ে উঠেছে।
উত্তর কোরিয়ায় জ্বালানি ও খাদ্যদ্রব্য সরবরাহকারী অন্যতম মিত্র দেশ চীন। দক্ষিণ কোরীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ায় এমনিতেই খাদ্য ঘাটতি রয়েছে। তার ওপর গত বছর দেশটির ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। দেশটি গত বছর ৪১ লাখ টন খাদ্যশস্য উত্পাদন করে। প্রতিবছর খাদ্য চাহিদা প্রায় ৫৪ লাখ টন।
নব্বইয়ের দশকে দুর্ভিক্ষের পর থেকে উত্তর কোরিয়া বিদেশি ত্রাণের ওপর ভরসা করে। প্রতিবেশী দুই দেশের বিরোধের জেরে দক্ষিণ কোরিয়া ২০০৮ সাল থেকে পিয়ংইয়ংয়ে খাদ্য ও সার সরবরাহ করা বন্ধ রেখেছে।
সিউলের একত্রীকরণমন্ত্রী হাইয়ুন ইন-তায়েক মঙ্গলবার পার্লামেন্ট অধিবেশনে বলেন, চীন হয়তো ওই খাদ্যদ্রব্য বাকিতে বিক্রি করেছে। অথবা ত্রাণ হিসেবেই দিয়েছে।
হাইয়ুন ইন-তায়েক আরও বলেন, উত্তর কোরিয়ায় প্রতিবছরই খাদ্য ঘাটতি থাকে। সেখানে মুদ্রাস্ফীতি রয়েছে। এর ফলে খাদ্য সরবরাহ ও তা বিতরণে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। মিত্র দেশ চীনের সহায়তায় এই সংকট মোচনের চেষ্টা করছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির মুদ্রা পুনর্গঠন করার পর থেকে খাদ্য ঘাটতি প্রকট হয়ে উঠেছে।
উত্তর কোরিয়ায় জ্বালানি ও খাদ্যদ্রব্য সরবরাহকারী অন্যতম মিত্র দেশ চীন। দক্ষিণ কোরীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ায় এমনিতেই খাদ্য ঘাটতি রয়েছে। তার ওপর গত বছর দেশটির ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। দেশটি গত বছর ৪১ লাখ টন খাদ্যশস্য উত্পাদন করে। প্রতিবছর খাদ্য চাহিদা প্রায় ৫৪ লাখ টন।
নব্বইয়ের দশকে দুর্ভিক্ষের পর থেকে উত্তর কোরিয়া বিদেশি ত্রাণের ওপর ভরসা করে। প্রতিবেশী দুই দেশের বিরোধের জেরে দক্ষিণ কোরিয়া ২০০৮ সাল থেকে পিয়ংইয়ংয়ে খাদ্য ও সার সরবরাহ করা বন্ধ রেখেছে।
No comments