হেলমান্দের পর বড় অভিযান কান্দাহারে
আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশে তালেবান জঙ্গিদের হামলার কৌশল ন্যাটোর কান্দাহার অভিযানের পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে পারবে না বলে আশাবাদ জানিয়েছেন কান্দাহারে মোতায়েন বিদেশি বাহিনীর কানাডীয় কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড্যানিয়েল মেনার্ড। সম্প্রতি মার্কিন নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সহায়তা বাহিনী (আইএসএএফ) জানিয়েছে, আফগানিস্তানে তাদের পরবর্তী বড় অভিযানটি হবে কান্দাহারে।
গত মঙ্গলবার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড্যানিয়েল মেনার্ড জানান, হেলমান্দে চলমান অভিযানে তালেবান জঙ্গিদের পেতে রাখা বোমার মোকাবিলা করতে হচ্ছে ন্যাটো বাহিনীকে। হেলমান্দে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনী তালেবানের ৪০০ থেকে ৫০০টি ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বা আইইডির (রাস্তার পাশে পেতে রাখা বোমা) মুখোমুখি হয়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, হেলমান্দের অভিযান শুরুর আগে বড় ধরনের প্রচার চালানো হয়। আর তাতেই তলেবান জঙ্গিরা বিদেশি সেনাদের ঠেকাতে বোমা পেতে রাখার সুযোগ পায়। কিন্তু তালেবানদের পেতে রাখা বোমা বিদেশি সেনাদের দমাতে পারবে না উল্লেখ করে মেনার্ড বলেন, কান্দাহার প্রদেশেও তালেবান জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার জন্য একই ধরনের কৌশল অবলম্বন করা হবে। এর আগে এক বিবৃতিতে আইএসএএফ জানায়, নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি আইইডি।
আইইডির ব্যাপারে আরেকজন আঞ্চলিক কমান্ডার জানান, গত সপ্তাহে তাঁরা ডজনখানেক আইইডি নিষ্ক্রিয় করেছেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মেনার্ড বলেন, নিশ্চিতভাবেই আরও কয়েক শ বোমা পেতে রাখা হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, হেলমান্দে সেনারা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করছেন তা কান্দাহার অভিযানে কাজে লাগাতে পারবেন তাঁরা।
কয়েক দিন আগে মার্কিন জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান মাইক মুলেন বলেন, আইইডি একটি বড় সমস্যা হয়ে রয়েছে। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মেনার্ড বলেন, এই গ্রীষ্মে কান্দাহার অভিযানের পরিকল্পনা রয়েছে। তবে তা অতিরিক্ত মার্কিন সেনা মোতায়েনের ওপর নির্ভর করছে। ওই অভিযানে সাধারণ নাগরিকদের ক্ষয়ক্ষতি সবচেয়ে কম রাখার চেষ্টা করা হবে।
কান্দাহারের গভর্নর তুরিয়ালি ওয়েসা জানিয়েছেন, প্রদেশের জঙ্গিমুক্ত এলাকায় তিনি ইতিমধ্যে প্রশাসনিক কার্যক্রম চালু করেছেন। তিনি বলেন, ‘কান্দাহার মানে আফগানিস্তান। কান্দাহারে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা গেলে আফগানিস্তানও শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠবে।’ মেনার্ড বলেন, আফগানদের এ ধরনের পদক্ষেপ ওই অঞ্চলে সাফল্য পাওয়ার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আফগানিস্তানের রাজনৈতিক ক্ষমতার কেন্দ্র কান্দাহার। মাত্র এক হাজার কানাডীয় সেনা কান্দাহারে মোতায়েন রয়েছে। এ সুযোগে তালেবান জঙ্গিরা প্রদেশের বড় একটি এলাকায় তাদের প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছে।
গত মঙ্গলবার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড্যানিয়েল মেনার্ড জানান, হেলমান্দে চলমান অভিযানে তালেবান জঙ্গিদের পেতে রাখা বোমার মোকাবিলা করতে হচ্ছে ন্যাটো বাহিনীকে। হেলমান্দে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনী তালেবানের ৪০০ থেকে ৫০০টি ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বা আইইডির (রাস্তার পাশে পেতে রাখা বোমা) মুখোমুখি হয়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, হেলমান্দের অভিযান শুরুর আগে বড় ধরনের প্রচার চালানো হয়। আর তাতেই তলেবান জঙ্গিরা বিদেশি সেনাদের ঠেকাতে বোমা পেতে রাখার সুযোগ পায়। কিন্তু তালেবানদের পেতে রাখা বোমা বিদেশি সেনাদের দমাতে পারবে না উল্লেখ করে মেনার্ড বলেন, কান্দাহার প্রদেশেও তালেবান জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার জন্য একই ধরনের কৌশল অবলম্বন করা হবে। এর আগে এক বিবৃতিতে আইএসএএফ জানায়, নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি আইইডি।
আইইডির ব্যাপারে আরেকজন আঞ্চলিক কমান্ডার জানান, গত সপ্তাহে তাঁরা ডজনখানেক আইইডি নিষ্ক্রিয় করেছেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মেনার্ড বলেন, নিশ্চিতভাবেই আরও কয়েক শ বোমা পেতে রাখা হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, হেলমান্দে সেনারা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করছেন তা কান্দাহার অভিযানে কাজে লাগাতে পারবেন তাঁরা।
কয়েক দিন আগে মার্কিন জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান মাইক মুলেন বলেন, আইইডি একটি বড় সমস্যা হয়ে রয়েছে। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মেনার্ড বলেন, এই গ্রীষ্মে কান্দাহার অভিযানের পরিকল্পনা রয়েছে। তবে তা অতিরিক্ত মার্কিন সেনা মোতায়েনের ওপর নির্ভর করছে। ওই অভিযানে সাধারণ নাগরিকদের ক্ষয়ক্ষতি সবচেয়ে কম রাখার চেষ্টা করা হবে।
কান্দাহারের গভর্নর তুরিয়ালি ওয়েসা জানিয়েছেন, প্রদেশের জঙ্গিমুক্ত এলাকায় তিনি ইতিমধ্যে প্রশাসনিক কার্যক্রম চালু করেছেন। তিনি বলেন, ‘কান্দাহার মানে আফগানিস্তান। কান্দাহারে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা গেলে আফগানিস্তানও শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠবে।’ মেনার্ড বলেন, আফগানদের এ ধরনের পদক্ষেপ ওই অঞ্চলে সাফল্য পাওয়ার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আফগানিস্তানের রাজনৈতিক ক্ষমতার কেন্দ্র কান্দাহার। মাত্র এক হাজার কানাডীয় সেনা কান্দাহারে মোতায়েন রয়েছে। এ সুযোগে তালেবান জঙ্গিরা প্রদেশের বড় একটি এলাকায় তাদের প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছে।
No comments