উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ইস্যু নিয়ে চীনে বৈঠক
উত্তর কোরিয়ার পরমাণু সংকট নিয়ে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার কূটনীতিকেরা চীনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে গতকাল বুধবার বেইজিং পৌঁছেছেন। ছয় জাতি আলোচনায় উত্তর কোরিয়াকে ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে তাঁরা চীনে গেছেন।
ছয় জাতি বৈঠকের আয়োজক চীনের কর্মকর্তারা জানান, ওয়াশিংটন ও পিয়ংইয়ংয়ের একত্রে কাজ করার ইচ্ছার ওপরই আলোচনার ভবিষ্যত্ নির্ভর করছে। উত্তর কোরিয়া বের হয়ে যাওয়ায় ২০০৩ সালে শুরু হওয়া এ আলোচনা ১০ মাস আগে বন্ধ হয়ে যায়।
চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কর্মকর্তারা জানান, উত্তর কোরিয়াবিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত স্টিফেন বসওয়ার্থ চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী উ দাওয়াইয়ের সঙ্গে গতকাল বৈঠক করেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধান আলোচক উই সুং-লাকও তাঁর দুই দিনের সফরে উ দাওয়াইয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
কর্মকর্তারা জানান, বসওয়ার্থ বেইজিং থেকে সিউল ও টোকিও যাবেন। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান পরমাণুবিষয়ক আলোচক সুং কিম।
সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়া সংলাপে ফিরে যাওয়ার জন্য জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া এবং কোরীয় উপদ্বীপ বিষয়ে একটি আনুষ্ঠানিক শান্তিচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের ব্যাপারে চাপ দিচ্ছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়াকে প্রথমে আলোচনার টেবিলে ফিরতে হবে।
মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট পার্টির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কিম ইয়ং-ইল চীনের এক সিনিয়র কর্মকর্তা ওয়াং জিয়ারুই ও প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের সঙ্গে দেখা করেন।
ছয় জাতি বৈঠকের আয়োজক চীনের কর্মকর্তারা জানান, ওয়াশিংটন ও পিয়ংইয়ংয়ের একত্রে কাজ করার ইচ্ছার ওপরই আলোচনার ভবিষ্যত্ নির্ভর করছে। উত্তর কোরিয়া বের হয়ে যাওয়ায় ২০০৩ সালে শুরু হওয়া এ আলোচনা ১০ মাস আগে বন্ধ হয়ে যায়।
চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কর্মকর্তারা জানান, উত্তর কোরিয়াবিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত স্টিফেন বসওয়ার্থ চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী উ দাওয়াইয়ের সঙ্গে গতকাল বৈঠক করেন। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধান আলোচক উই সুং-লাকও তাঁর দুই দিনের সফরে উ দাওয়াইয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
কর্মকর্তারা জানান, বসওয়ার্থ বেইজিং থেকে সিউল ও টোকিও যাবেন। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান পরমাণুবিষয়ক আলোচক সুং কিম।
সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়া সংলাপে ফিরে যাওয়ার জন্য জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া এবং কোরীয় উপদ্বীপ বিষয়ে একটি আনুষ্ঠানিক শান্তিচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের ব্যাপারে চাপ দিচ্ছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপান জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়াকে প্রথমে আলোচনার টেবিলে ফিরতে হবে।
মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট পার্টির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কিম ইয়ং-ইল চীনের এক সিনিয়র কর্মকর্তা ওয়াং জিয়ারুই ও প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের সঙ্গে দেখা করেন।
No comments