পুরস্কারের অর্থের পরিমাণকমিয়ে দিতে পারে নোবেল ফাউন্ডেশন
অর্থনৈতিক মন্দার নেতিবাচক প্রভাবের কারণে নোবেল পুরস্কারে দেওয়া অর্থের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে নোবেল ফাউন্ডেশন। গত শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মাইকেল সোলমান এ কথা জানান। চলতি বছর নোবেল পুরস্কার হিসেবে প্রতিটি শাখায় এক কোটি সুইডিশ ক্রাউন (১৫ লাখ ডলার) করে দিয়েছে নোবেল ফাউন্ডেশন। এক দশক ধরেই তারা এ পরিমাণ অর্থ পুরস্কার দিয়ে আসছে। কিন্তু মন্দার কারণে ফাউন্ডেশনের সম্পদে টান পড়ায় অর্থের পরিমাণ কমার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে মাইকেল সোলমান বলেন, ‘ভবিষ্যতে আমরা হয়তো পুরস্কারের অর্থের পরিমাণ কমাতে বাধ্য হতে পারি। আমরা ঝড়টা পার করে এসেছি কিন্তু তীরে পৌঁছাতে পারিনি।’ তিনি জানান, অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বিনিয়োগ করা অর্থের এক-পঞ্চমাংশ হারিয়েছিল ফাউন্ডেশন। তবে ২০০৯ সালে তাদের আর্থিক অবস্থা কিছুটা ভালো হয়েছে। সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের ‘উইল’ অনুযায়ী ১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়।
নোবেল ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, বার্ষিক এ অর্থ পুরস্কার দেওয়ার জন্য তিন কোটি ১০ লাখ ক্রাউনের (৪৫ লাখ ডলার) নিরাপদ বিনিয়োগ দরকার। গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ফাউন্ডেশনের বিনিয়োগ করা মূলধনের পরিমাণ ছিল ২৮০ কোটি ক্রাউন (৪০ কোটি ৭২ লাখ ডলার)। এ বছর নোবেল পুরস্কার দিতে গিয়ে ফাউন্ডেশনের খরচ হয়েছে ১২ কোটি ক্রাউন। ১৯৫০ সাল থেকে প্রতিবছর নোবেল পুরস্কারের অর্থের পরিমাণ স্থিতিশীল ছিল অথবা বেড়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে মাইকেল সোলমান বলেন, ‘ভবিষ্যতে আমরা হয়তো পুরস্কারের অর্থের পরিমাণ কমাতে বাধ্য হতে পারি। আমরা ঝড়টা পার করে এসেছি কিন্তু তীরে পৌঁছাতে পারিনি।’ তিনি জানান, অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বিনিয়োগ করা অর্থের এক-পঞ্চমাংশ হারিয়েছিল ফাউন্ডেশন। তবে ২০০৯ সালে তাদের আর্থিক অবস্থা কিছুটা ভালো হয়েছে। সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের ‘উইল’ অনুযায়ী ১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয়।
নোবেল ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, বার্ষিক এ অর্থ পুরস্কার দেওয়ার জন্য তিন কোটি ১০ লাখ ক্রাউনের (৪৫ লাখ ডলার) নিরাপদ বিনিয়োগ দরকার। গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ফাউন্ডেশনের বিনিয়োগ করা মূলধনের পরিমাণ ছিল ২৮০ কোটি ক্রাউন (৪০ কোটি ৭২ লাখ ডলার)। এ বছর নোবেল পুরস্কার দিতে গিয়ে ফাউন্ডেশনের খরচ হয়েছে ১২ কোটি ক্রাউন। ১৯৫০ সাল থেকে প্রতিবছর নোবেল পুরস্কারের অর্থের পরিমাণ স্থিতিশীল ছিল অথবা বেড়েছে।
No comments