এক পয়েন্ট পেয়েই খুশি বাংলাদেশ!
বাংলাদেশের সঙ্গে ড্র করে সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা অনেকটাই ক্ষীণ হয়ে পড়েছে দলের। এ অবস্থায় পাকিস্তানের কোচ জর্জ কোটানের মেজাজ ভালো থাকার কথা নয়।
ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে এসে প্রথমে কোনো মন্তব্যই করতে চাইলেন না। বাংলাদেশের সাবেক এই কোচ ক্ষুব্ধ কণ্ঠে জানালেন, ‘আমি আপনাদের প্রতি সম্মান দেখাতেই এখানে এসেছি। এই ম্যাচ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। আমি যা বলার রেফারিকে বলেছি। আমি যদি কিছু বলি, তাহলে আমার ফেডারেশন বিপদে পড়ে যাবে। তাই নো কমেন্টস।’
ম্যাচ নিয়ে কেন তিনি ক্ষুব্ধ এক সাংবাদিক সেটি জিজ্ঞাসা করতেই উত্তেজিত হয়ে উঠলেন। রেগেমেগে বললেন, ‘আপনি কি ম্যাচ দেখেছেন? তাহলে তো সবই দেখেছেন।’ ওমানের রেফারি আল হোসনি ইব্রাহিমের ওপর দৃশ্যত ক্ষুব্ধই ছিলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলন শেষে বেরোনোর পথে বাংলাদেশি ওই সাংবাদিকের কাছে রেফারির ‘অন্যায় বিচারের’ বর্ণনাও দিলেন, ‘পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের সঙ্গে বাংলাদেশের কারোর ছোঁয়া লাগতেই রেফারি কার্ড দেখিয়েছেন, ফাউল দিয়েছেন।’
প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরেছে পাকিস্তান। কাল বাংলাদেশের সঙ্গে করল ড্র। অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে গেছে পাকিস্তানের সেমিফাইনালে যাওয়ার স্বপ্ন। আর ভুটানের বিপক্ষে জেতা বাংলাদেশ এই ম্যাচে ড্র করে ‘বি’ গ্রুপ থেকে শেষ চারে ওঠার লড়াইয়ে এগিয়ে থাকল অনেকখানি। কাল বাংলাদেশের খেলা দেখে মনে হয়েছে, কোনোমতে একটা পয়েন্ট পাওয়াটাই মুখ্য উদ্দেশ্য। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের কোচ সাহীদুর রহমান সান্টু সেটি স্বীকার করেও নিয়েছেন, ‘হ্যাঁ, আমরা একটু বেশি ডিফেন্সিভ খেলেছি। এটা আমাদের কৌশলেরই অংশ ছিল।’ খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স নিয়ে অবশ্য কোনো মন্তব্য করতে চাইলেন না তিনি। তবে তুলে ধরলেন নিজেদের একটা দুর্বলতা, ‘আসলে এই ম্যাচ নিয়ে আমাদের খেলোয়াড়েরা বেশি এক্সাইটেড ছিল। এ কারণে ওরা ভালো খেলতে পারেনি। তবে এক পয়েন্ট পেয়েই সন্তুষ্ট আমি। সেমিফাইনালে যাওয়ার জন্য আশা করি এটাই যথেষ্ট।’
বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের তুলনায় পাকিস্তানি খেলোয়াড়েরা অনেক লম্বা। তাঁর দৃষ্টিতে গোল না পাওয়ার এটাও একটা কারণ, ‘উচ্চতা একটা সমস্যা ছিল। তবে বড় ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা এই দলের অনেকেরই নেই। এটাও কারণ হতে পারে।’ আগের ম্যাচের উইনিং কম্বিনেশন ভাঙলেও এতে দলের ছন্দপতন হয়নি বলে মনে হয়েছে তাঁর, ‘একজন খেলোয়াড়কে বাদ দিয়েছি আসলে ইনজুরির কারণে। এতে দলের ছন্দে কোনো প্রভাব ফেলেনি।’
ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে এসে প্রথমে কোনো মন্তব্যই করতে চাইলেন না। বাংলাদেশের সাবেক এই কোচ ক্ষুব্ধ কণ্ঠে জানালেন, ‘আমি আপনাদের প্রতি সম্মান দেখাতেই এখানে এসেছি। এই ম্যাচ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। আমি যা বলার রেফারিকে বলেছি। আমি যদি কিছু বলি, তাহলে আমার ফেডারেশন বিপদে পড়ে যাবে। তাই নো কমেন্টস।’
ম্যাচ নিয়ে কেন তিনি ক্ষুব্ধ এক সাংবাদিক সেটি জিজ্ঞাসা করতেই উত্তেজিত হয়ে উঠলেন। রেগেমেগে বললেন, ‘আপনি কি ম্যাচ দেখেছেন? তাহলে তো সবই দেখেছেন।’ ওমানের রেফারি আল হোসনি ইব্রাহিমের ওপর দৃশ্যত ক্ষুব্ধই ছিলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলন শেষে বেরোনোর পথে বাংলাদেশি ওই সাংবাদিকের কাছে রেফারির ‘অন্যায় বিচারের’ বর্ণনাও দিলেন, ‘পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের সঙ্গে বাংলাদেশের কারোর ছোঁয়া লাগতেই রেফারি কার্ড দেখিয়েছেন, ফাউল দিয়েছেন।’
প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরেছে পাকিস্তান। কাল বাংলাদেশের সঙ্গে করল ড্র। অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে গেছে পাকিস্তানের সেমিফাইনালে যাওয়ার স্বপ্ন। আর ভুটানের বিপক্ষে জেতা বাংলাদেশ এই ম্যাচে ড্র করে ‘বি’ গ্রুপ থেকে শেষ চারে ওঠার লড়াইয়ে এগিয়ে থাকল অনেকখানি। কাল বাংলাদেশের খেলা দেখে মনে হয়েছে, কোনোমতে একটা পয়েন্ট পাওয়াটাই মুখ্য উদ্দেশ্য। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের কোচ সাহীদুর রহমান সান্টু সেটি স্বীকার করেও নিয়েছেন, ‘হ্যাঁ, আমরা একটু বেশি ডিফেন্সিভ খেলেছি। এটা আমাদের কৌশলেরই অংশ ছিল।’ খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স নিয়ে অবশ্য কোনো মন্তব্য করতে চাইলেন না তিনি। তবে তুলে ধরলেন নিজেদের একটা দুর্বলতা, ‘আসলে এই ম্যাচ নিয়ে আমাদের খেলোয়াড়েরা বেশি এক্সাইটেড ছিল। এ কারণে ওরা ভালো খেলতে পারেনি। তবে এক পয়েন্ট পেয়েই সন্তুষ্ট আমি। সেমিফাইনালে যাওয়ার জন্য আশা করি এটাই যথেষ্ট।’
বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের তুলনায় পাকিস্তানি খেলোয়াড়েরা অনেক লম্বা। তাঁর দৃষ্টিতে গোল না পাওয়ার এটাও একটা কারণ, ‘উচ্চতা একটা সমস্যা ছিল। তবে বড় ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা এই দলের অনেকেরই নেই। এটাও কারণ হতে পারে।’ আগের ম্যাচের উইনিং কম্বিনেশন ভাঙলেও এতে দলের ছন্দপতন হয়নি বলে মনে হয়েছে তাঁর, ‘একজন খেলোয়াড়কে বাদ দিয়েছি আসলে ইনজুরির কারণে। এতে দলের ছন্দে কোনো প্রভাব ফেলেনি।’
No comments