বারলুসকোনির পদত্যাগের দাবিতে রোমে বিক্ষোভ
ইতালির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুসকোনির পদত্যাগের দাবিতে সে দেশের রাজধানী রোমে গত শনিবার লাখ লাখ মানুষ বিক্ষোভ করেছে। দুর্নীতি, কর ফাঁকি ও মাফিয়া চক্রের সঙ্গে যোগসাজশের অভিযোগে বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেছে। তবে বিক্ষোভকারীদের এসব অভিযোগ বরাবরের মতো এবারও নাকচ করে দিয়েছেন বারলুসকোনি। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার তিনি। খবর বিবিসি ও এএফপির।
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের জন্য শনিবার বিক্ষোভকারীরা দিবসটিকে ‘বারলুসকোনিকে না বলো দিবস’ হিসেবে পালন করে। তৃণমূল পর্যায়ের বিভিন্ন সংগঠন এই বিশাল বিক্ষোভের আয়োজন করে। ইন্টারনেট ও সামাজিক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সংগঠনগুলো বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে।
আয়োজকেরা বলেছেন, বিক্ষোভে অন্তত সাড়ে তিন লাখ মানুষ অংশ নিয়েছে। এতে অনেক চলচ্চিত্র তারকা ও লেখকও অংশ নেন। তবে পুলিশ দাবি করেছে, বিক্ষোভে ৯০ হাজার লোক হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই বামপন্থী দলের সদস্য।
বিক্ষোভকারীরা ‘আমাদের স্বপ্ন—বারলুসকোনি কারাগারে’ বলে স্লোগান দিচ্ছিল। গিয়ানফ্রাঙ্কো মাসকিয়া নামের একজন বিক্ষোভকারী বলেন, সরকারবিরোধী এই আন্দোলনে প্রায় ১০ লাখ লোকের সমাগম হয়েছে।
ইতালির দুর্নীতিবিরোধী সাবেক বিচারক ও বিরোধীদলীয় নেতা অ্যান্তোনিও ডি পিয়েত্রোর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলেছে, ‘এটা গণতন্ত্রের দিন। এই দিনে এটাই প্রমাণিত হয়েছে, বিকল্প উপায়ের সন্ধানে ইতালির মানুষ একত্র হতে জানে। বেশির ভাগ মানুষই বারলুসকোনির পদত্যাগ চায়।’ তিনি বারলুসকোনি সরকারের নির্বাচনী, রাজনৈতিক, বিচারিক ও গণমাধ্যমসংক্রান্ত দুর্নীতির তীব্র নিন্দা জানান।
কর ফাঁকি ও দুর্নীতির অভিযোগে বারলুসকোনির পদত্যাগ চেয়ে বিক্ষোভকারীরা প্লাকার্ড বহন করে। সরকারবিরোধী এ আন্দোলনের অন্যতম আয়োজক ইমানুয়েল ডি পাসকেল বলেন, ‘আমরা বারলুসকোনির পদত্যাগ চাই। আমরা মনে করি না, তিনি আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছেন।’
সাবেক মন্ত্রী ডেমোক্রেটিক পার্টির সদস্য রোসি বিন্দি বলেন, তিনি এ বিক্ষোভে একজন ‘সাধারণ মানুষ’ হিসেবে অংশ নিয়েছেন। কোনো দলের হয়ে এতে অংশ নেননি। তিনি আরও বলেন, এটা খুবই তাত্পর্যপূর্ণ যে দেশের মানুষের একটি বিশাল অংশ বারলুসকোনি সরকারের পতন চায়। তারা এমন একজন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ চায়, যিনি দেশের কোনো সমস্যারই সমাধান করছেন না।
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের জন্য শনিবার বিক্ষোভকারীরা দিবসটিকে ‘বারলুসকোনিকে না বলো দিবস’ হিসেবে পালন করে। তৃণমূল পর্যায়ের বিভিন্ন সংগঠন এই বিশাল বিক্ষোভের আয়োজন করে। ইন্টারনেট ও সামাজিক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সংগঠনগুলো বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে।
আয়োজকেরা বলেছেন, বিক্ষোভে অন্তত সাড়ে তিন লাখ মানুষ অংশ নিয়েছে। এতে অনেক চলচ্চিত্র তারকা ও লেখকও অংশ নেন। তবে পুলিশ দাবি করেছে, বিক্ষোভে ৯০ হাজার লোক হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই বামপন্থী দলের সদস্য।
বিক্ষোভকারীরা ‘আমাদের স্বপ্ন—বারলুসকোনি কারাগারে’ বলে স্লোগান দিচ্ছিল। গিয়ানফ্রাঙ্কো মাসকিয়া নামের একজন বিক্ষোভকারী বলেন, সরকারবিরোধী এই আন্দোলনে প্রায় ১০ লাখ লোকের সমাগম হয়েছে।
ইতালির দুর্নীতিবিরোধী সাবেক বিচারক ও বিরোধীদলীয় নেতা অ্যান্তোনিও ডি পিয়েত্রোর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলেছে, ‘এটা গণতন্ত্রের দিন। এই দিনে এটাই প্রমাণিত হয়েছে, বিকল্প উপায়ের সন্ধানে ইতালির মানুষ একত্র হতে জানে। বেশির ভাগ মানুষই বারলুসকোনির পদত্যাগ চায়।’ তিনি বারলুসকোনি সরকারের নির্বাচনী, রাজনৈতিক, বিচারিক ও গণমাধ্যমসংক্রান্ত দুর্নীতির তীব্র নিন্দা জানান।
কর ফাঁকি ও দুর্নীতির অভিযোগে বারলুসকোনির পদত্যাগ চেয়ে বিক্ষোভকারীরা প্লাকার্ড বহন করে। সরকারবিরোধী এ আন্দোলনের অন্যতম আয়োজক ইমানুয়েল ডি পাসকেল বলেন, ‘আমরা বারলুসকোনির পদত্যাগ চাই। আমরা মনে করি না, তিনি আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছেন।’
সাবেক মন্ত্রী ডেমোক্রেটিক পার্টির সদস্য রোসি বিন্দি বলেন, তিনি এ বিক্ষোভে একজন ‘সাধারণ মানুষ’ হিসেবে অংশ নিয়েছেন। কোনো দলের হয়ে এতে অংশ নেননি। তিনি আরও বলেন, এটা খুবই তাত্পর্যপূর্ণ যে দেশের মানুষের একটি বিশাল অংশ বারলুসকোনি সরকারের পতন চায়। তারা এমন একজন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ চায়, যিনি দেশের কোনো সমস্যারই সমাধান করছেন না।
No comments