জেরার্ড-ল্যাম্পার্ডের হতাশার রাত
গোল করেছেন তেভেজ, কিন্তু তাঁর সতীর্থরাই যেন খুশি হলেন বেশি। তাঁর এই গোলেই যে ম্যানসিটি হারিয়েছে চেলসিকে |
ইংল্যান্ডের দুই ‘মিডফিল্ড জেনারেল’ স্টিভেন জেরার্ড ও ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের পরশুর রাতটা কেটেছে হতাশায়। লিভারপুলের জার্সি গায়ে জেরার্ড ৫০০তম ম্যাচ খেলেছেন এই রাতে। কিন্তু তাঁর এই মাইলফলক ছোঁয়ার আনন্দ মিলিয়ে গেছে ব্ল্যাকবার্ন রোভার্সের সঙ্গে গোলশূন্য ড্রয়ে। আর ম্যানচেস্টার সিটির কাছে চেলসির ১-২ গোলের হারের ম্যাচে পেনাল্টি মিস করেছেন ল্যাম্পার্ড। তবে ওয়েস্টহামের বিপক্ষে ৪-০ গোলে জিতে শীর্ষে থাকা চেলসির সঙ্গে পয়েন্ট ব্যবধান কমিয়ে দুইয়ে নিয়ে এসেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। স্টোক সিটিকে ২-০ গোলে হারিয়েছে আরেক বড় দল আর্সেনাল।
এ ম্যাচের আগেই জেরার্ড বলেছিলেন, এত বড় একটা মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়েও আনন্দ হচ্ছে না তাঁর। কারণ লিভারপুলের উনিশ বছর দীর্ঘ শিরোপা অভিযানটা মৌসুমের শুরুতেই শেষ হয়ে গেছে দৌড়ে পিছিয়ে পড়ায়। দুটি এফএ কাপ, দুটি লিগ কাপ, দুটি কমিউনিটি শিল্ড, একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, দুটি সুপার কাপ এবং একটি উয়েফা কাপ—১০ বছরের ক্যারিয়ারে লিভারপুলে প্রায় সবকিছুই জিতেছেন জেরার্ড। অভাব শুধু একটি লিগ শিরোপার। পরশুর ড্র জেরার্ডকে মারল আরও নির্মম সত্যের চাবুক, অভাবটা এ বছরেও ঘুচছে না। তাহলে কী মূল্য এই মাইলফলকের!
ম্যানসিটি শিবিরে ঠিক উল্টো ছবি। টানা ৭ ম্যাচ ড্রয়ের পর জয় পেল মার্ক হিউজের দল। নিজেদের মাঠে ৮ মিনিটে ইমানুয়েল আদেবায়োরের আত্মঘাতী গোলে পিছিয়ে পড়েছিল ম্যানসিটিই। পরে আদেবায়োরই করেছেন সমতাসূচক গোল। ফ্রি-কিক থেকে জয়সূচক গোলটি করেছেন কার্লোস তেভেজ। শেষ বাঁশির ৮ মিনিট আগে সমতায় ফেরার সুযোগ পেয়েছিল চেলসি। কিন্তু ল্যাম্পার্ডের পেনাল্টি কিক রুখে দিয়েছেন ম্যানসিটির গোলরক্ষক শে গিভেন।
চেলসিসহ ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে বড় চার দলের দুটিকেই হারানো হয়ে গেল ম্যানসিটির। ম্যানইউর কাছে হারলেও ভালোই লড়েছে হিউজের দল। টানা সাতটি ড্রয়ের প্রসঙ্গ তুলে ম্যাচ শেষে হিউজ বলেছেন, ‘বড় দলের সঙ্গে জেতার জন্য কী প্রয়োজন তা আমরা জেনে গেছি। এখন ছোট দলের সঙ্গে কীভাবে জিততে হয় সেই জ্ঞান অর্জন করতে হবে।’
চেলসিকে হারিয়ে ম্যানসিটি ম্যানইউরও উপকার করল। স্কোলস, গিবসন, ভ্যালেন্সিয়া ও রুনির গোলে ৪-০ ব্যবধানে জিতেও ম্যানইউ চেলসির সঙ্গে পয়েন্ট ব্যবধান কমাতে পারত না, যদি না ম্যানসিটি হারত। ১৫ ম্যাচ খেলে চেলসির পয়েন্ট এখন ৩৬, ম্যানইউর ৩৪।
ফেলিপ মেলো ও মার্সিসিওর গোলে ইন্টারকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে ইতালিয়ান সিরি ‘আ’তে শিরোপা লড়াইটা উন্মুক্ত করে দিল জুভেন্টাস। ইন্টারের গোলটি করেছেন স্যামুয়েল ইতো। আরেক ম্যাচে সাম্পদোরিয়াকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে মিলান। বরিয়েল্লো, সিডর্ফ ও পাতো করেছেন গোল তিনটি। এই জয় ১৫ ম্যাচে ৩১ পয়েন্ট নিয়ে মিলানকে তুলে দিল দ্বিতীয় স্থানে। শীর্ষে থাকা ইন্টারের পয়েন্ট ৩৫ এবং ৩০ পয়েন্ট নিয়ে জুভেন্টাস তৃতীয় স্থানে।
এ ম্যাচের আগেই জেরার্ড বলেছিলেন, এত বড় একটা মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়েও আনন্দ হচ্ছে না তাঁর। কারণ লিভারপুলের উনিশ বছর দীর্ঘ শিরোপা অভিযানটা মৌসুমের শুরুতেই শেষ হয়ে গেছে দৌড়ে পিছিয়ে পড়ায়। দুটি এফএ কাপ, দুটি লিগ কাপ, দুটি কমিউনিটি শিল্ড, একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ, দুটি সুপার কাপ এবং একটি উয়েফা কাপ—১০ বছরের ক্যারিয়ারে লিভারপুলে প্রায় সবকিছুই জিতেছেন জেরার্ড। অভাব শুধু একটি লিগ শিরোপার। পরশুর ড্র জেরার্ডকে মারল আরও নির্মম সত্যের চাবুক, অভাবটা এ বছরেও ঘুচছে না। তাহলে কী মূল্য এই মাইলফলকের!
ম্যানসিটি শিবিরে ঠিক উল্টো ছবি। টানা ৭ ম্যাচ ড্রয়ের পর জয় পেল মার্ক হিউজের দল। নিজেদের মাঠে ৮ মিনিটে ইমানুয়েল আদেবায়োরের আত্মঘাতী গোলে পিছিয়ে পড়েছিল ম্যানসিটিই। পরে আদেবায়োরই করেছেন সমতাসূচক গোল। ফ্রি-কিক থেকে জয়সূচক গোলটি করেছেন কার্লোস তেভেজ। শেষ বাঁশির ৮ মিনিট আগে সমতায় ফেরার সুযোগ পেয়েছিল চেলসি। কিন্তু ল্যাম্পার্ডের পেনাল্টি কিক রুখে দিয়েছেন ম্যানসিটির গোলরক্ষক শে গিভেন।
চেলসিসহ ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে বড় চার দলের দুটিকেই হারানো হয়ে গেল ম্যানসিটির। ম্যানইউর কাছে হারলেও ভালোই লড়েছে হিউজের দল। টানা সাতটি ড্রয়ের প্রসঙ্গ তুলে ম্যাচ শেষে হিউজ বলেছেন, ‘বড় দলের সঙ্গে জেতার জন্য কী প্রয়োজন তা আমরা জেনে গেছি। এখন ছোট দলের সঙ্গে কীভাবে জিততে হয় সেই জ্ঞান অর্জন করতে হবে।’
চেলসিকে হারিয়ে ম্যানসিটি ম্যানইউরও উপকার করল। স্কোলস, গিবসন, ভ্যালেন্সিয়া ও রুনির গোলে ৪-০ ব্যবধানে জিতেও ম্যানইউ চেলসির সঙ্গে পয়েন্ট ব্যবধান কমাতে পারত না, যদি না ম্যানসিটি হারত। ১৫ ম্যাচ খেলে চেলসির পয়েন্ট এখন ৩৬, ম্যানইউর ৩৪।
ফেলিপ মেলো ও মার্সিসিওর গোলে ইন্টারকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে ইতালিয়ান সিরি ‘আ’তে শিরোপা লড়াইটা উন্মুক্ত করে দিল জুভেন্টাস। ইন্টারের গোলটি করেছেন স্যামুয়েল ইতো। আরেক ম্যাচে সাম্পদোরিয়াকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে মিলান। বরিয়েল্লো, সিডর্ফ ও পাতো করেছেন গোল তিনটি। এই জয় ১৫ ম্যাচে ৩১ পয়েন্ট নিয়ে মিলানকে তুলে দিল দ্বিতীয় স্থানে। শীর্ষে থাকা ইন্টারের পয়েন্ট ৩৫ এবং ৩০ পয়েন্ট নিয়ে জুভেন্টাস তৃতীয় স্থানে।
No comments