রাজধানীতে র্যাবের দুই সোর্সসহ তিনজন খুন
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় তিনজন খুন হয়েছেন। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে মিরপুর ১৩ নম্বরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে হিউম্যান হলারের চালক আমিরুল ইসলাম (২৫) ও হলারের সহকারী শাহেদ আলী (২০) খুন হন। এ ছাড়া বৃহস্পতিবার রাতে সূত্রাপুরে রনি (২০) নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যা করা হয়।
পুলিশ ও নিহত ব্যক্তিদের পারিবারিক সূত্র জানায়, আমিরুল ও শাহেদ হিউম্যান হলার ‘চ্যাম্পিয়ন’ চালানোর পাশাপাশি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সোর্স ছিলেন। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে স্থানীয় একদল সন্ত্রাসী কাফরুল থানার ভাসানটেকের ১ নম্বর বস্তিঘর থেকে আমিরুল ও শাহেদকে ধরে মিরপুর ১৩ নম্বর বালুর মাঠে নিয়ে যায়। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা তাঁদের এলোপাতাড়ি গুলি করে চলে যায়। গতকাল শুক্রবার সকালে পুলিশ আমিরুল ও শাহেদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। প্রত্যেকের শরীরের বিভিন্ন স্থানে পাঁচটি করে গুলি বিদ্ধ হয়।
আমিরুলের ভগ্নিপতি জয়নাল আবেদীন প্রথম আলোকে বলেন, আমিরুল ও শাহেদকে ধরে নেওয়ার পর কাফরুল থানা ও র্যাব-৪-এর কার্যালয়ে জানানো হয়। এরপর র্যাব ও পুলিশের সঙ্গে তাঁরাও বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেন, কিন্তু রাতে কোনো সন্ধান পাননি। গতকাল সকাল সাতটার দিকে ভাসানটেক বস্তির লোকজন বালুর মাঠে দুজনের লাশ পড়ে থাকতে দেখে। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার আহাম্মদ বলেন, নিহত আমিরুল ও শাহেদ সন্ত্রাসী ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা আছে। নিহত ব্যক্তিরা সন্ত্রাসী জব্বার গ্রুপের সদস্য। মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজির আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম গ্রুপের হাতে এই জোড়া খুনের ঘটনা ঘটে।
নিহত আমিরুলের বাবার নাম আলম গাজী। গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীর মাটিভাঙ্গায়। নিহত শাহেদের বাবা মৃত সাহাবউদ্দিন।
এদিকে পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে কয়েকজন সন্ত্রাসী সূত্রাপুরের লালমোহন সাহা স্ট্রিটের ১৮ নম্বর বাড়ির সামনে রনিকে গুলি করে পালিয়ে যায়। তাঁর বুকের ডান দিকে গুলি বিদ্ধ হয়। আজাদ রহমান নামের এক ব্যক্তি তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিত্সক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। রনি পুরান ঢাকার নাসিরউদ্দিন সরদার লেনে থাকতেন।
সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হানিফ প্রথম আলোকে বলেন, রনি ফেনসিডিল ব্যবসায়ী। মাদক ব্যবসার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধের জের ধরে এ হত্যার ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও নিহত ব্যক্তিদের পারিবারিক সূত্র জানায়, আমিরুল ও শাহেদ হিউম্যান হলার ‘চ্যাম্পিয়ন’ চালানোর পাশাপাশি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সোর্স ছিলেন। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে স্থানীয় একদল সন্ত্রাসী কাফরুল থানার ভাসানটেকের ১ নম্বর বস্তিঘর থেকে আমিরুল ও শাহেদকে ধরে মিরপুর ১৩ নম্বর বালুর মাঠে নিয়ে যায়। একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা তাঁদের এলোপাতাড়ি গুলি করে চলে যায়। গতকাল শুক্রবার সকালে পুলিশ আমিরুল ও শাহেদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। প্রত্যেকের শরীরের বিভিন্ন স্থানে পাঁচটি করে গুলি বিদ্ধ হয়।
আমিরুলের ভগ্নিপতি জয়নাল আবেদীন প্রথম আলোকে বলেন, আমিরুল ও শাহেদকে ধরে নেওয়ার পর কাফরুল থানা ও র্যাব-৪-এর কার্যালয়ে জানানো হয়। এরপর র্যাব ও পুলিশের সঙ্গে তাঁরাও বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেন, কিন্তু রাতে কোনো সন্ধান পাননি। গতকাল সকাল সাতটার দিকে ভাসানটেক বস্তির লোকজন বালুর মাঠে দুজনের লাশ পড়ে থাকতে দেখে। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার আহাম্মদ বলেন, নিহত আমিরুল ও শাহেদ সন্ত্রাসী ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা আছে। নিহত ব্যক্তিরা সন্ত্রাসী জব্বার গ্রুপের সদস্য। মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজির আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম গ্রুপের হাতে এই জোড়া খুনের ঘটনা ঘটে।
নিহত আমিরুলের বাবার নাম আলম গাজী। গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীর মাটিভাঙ্গায়। নিহত শাহেদের বাবা মৃত সাহাবউদ্দিন।
এদিকে পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে কয়েকজন সন্ত্রাসী সূত্রাপুরের লালমোহন সাহা স্ট্রিটের ১৮ নম্বর বাড়ির সামনে রনিকে গুলি করে পালিয়ে যায়। তাঁর বুকের ডান দিকে গুলি বিদ্ধ হয়। আজাদ রহমান নামের এক ব্যক্তি তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিত্সক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। রনি পুরান ঢাকার নাসিরউদ্দিন সরদার লেনে থাকতেন।
সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হানিফ প্রথম আলোকে বলেন, রনি ফেনসিডিল ব্যবসায়ী। মাদক ব্যবসার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধের জের ধরে এ হত্যার ঘটনা ঘটে।
No comments