ওয়ানডের বদলে টেস্টের প্রস্তাব ভারতের
হওয়ার কথা ছিল সাত ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। কিন্তু সাত ম্যাচ সিরিজ নিয়ে নানা দিক থেকে বিরক্তির কথা শুনে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড প্রথমে চাইছিল সিরিজটি পাঁচ ম্যাচে নামিয়ে আনতে। শেষ পর্যন্ত ভারত প্রস্তাব দিয়েছে ওয়ানডে আরও দুটি কমিয়ে দুটি টেস্ট খেলার।
টেস্ট ক্রিকেটের ভবিষ্যত্ নিয়ে যখন চারদিকে শঙ্কা, তখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেট বোর্ড ওয়ানডের বদলে বাড়তি টেস্ট খেলতে চাইছে, এই খবর কিছুটা হলেও স্বস্তি আনতে পারে ক্রিকেট বিশ্বে। তবে অনেকে আবার এর পেছনে অন্য কারণও দেখছে। আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে ভারত শীর্ষে ওঠার পর থেকেই শোনা যাচ্ছিল আগামী বছর বেশি টেস্ট ম্যাচ না থাকায় শীর্ষে বেশি দিন থাকা হবে না তাদের। আইসিসির এফটিপি অনুযায়ী আগামী ১১ মাসে মাত্র দুটি টেস্ট খেলার কথা ভারতের। শীর্ষস্থান ধরে রাখতেই নাকি লাভের চিন্তা বাদ দিয়ে টেস্ট খেলতে চাইছে ভারত।
ভারতের কাছ থেকে প্রস্তাব পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা, ‘তারা আমাদের তিন ওয়ানডে ও দুটি টেস্ট খেলার প্রস্তাব দিয়েছে। আমরা বিষয়টি ভাবছি। এখনো আমরা দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে কথা বলিনি। এ ছাড়া বোর্ড, টিম ম্যানেজমেন্ট, ফিকশ্চার কমিটির সঙ্গেও আলোচনা করতে হবে। টেস্ট খেললে সফরের দৈর্ঘ্য সপ্তাহখানেক বেড়ে যাবে। তবে আমাদের এটা সমন্বয় করতে হবে, আমি এতে কোনো সমস্যা দেখছি না।’ ধারণা করা হচ্ছে, ভারতের প্রস্তাব শেষ পর্যন্ত মেনে নেওয়া হবে। কারণ বিসিসিআইয়ের সঙ্গে কোনো রকম বিবাদে যেতে চায় না ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা।
টেস্ট ক্রিকেটের ভবিষ্যত্ নিয়ে যখন চারদিকে শঙ্কা, তখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেট বোর্ড ওয়ানডের বদলে বাড়তি টেস্ট খেলতে চাইছে, এই খবর কিছুটা হলেও স্বস্তি আনতে পারে ক্রিকেট বিশ্বে। তবে অনেকে আবার এর পেছনে অন্য কারণও দেখছে। আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে ভারত শীর্ষে ওঠার পর থেকেই শোনা যাচ্ছিল আগামী বছর বেশি টেস্ট ম্যাচ না থাকায় শীর্ষে বেশি দিন থাকা হবে না তাদের। আইসিসির এফটিপি অনুযায়ী আগামী ১১ মাসে মাত্র দুটি টেস্ট খেলার কথা ভারতের। শীর্ষস্থান ধরে রাখতেই নাকি লাভের চিন্তা বাদ দিয়ে টেস্ট খেলতে চাইছে ভারত।
ভারতের কাছ থেকে প্রস্তাব পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী জেরাল্ড মাজোলা, ‘তারা আমাদের তিন ওয়ানডে ও দুটি টেস্ট খেলার প্রস্তাব দিয়েছে। আমরা বিষয়টি ভাবছি। এখনো আমরা দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে কথা বলিনি। এ ছাড়া বোর্ড, টিম ম্যানেজমেন্ট, ফিকশ্চার কমিটির সঙ্গেও আলোচনা করতে হবে। টেস্ট খেললে সফরের দৈর্ঘ্য সপ্তাহখানেক বেড়ে যাবে। তবে আমাদের এটা সমন্বয় করতে হবে, আমি এতে কোনো সমস্যা দেখছি না।’ ধারণা করা হচ্ছে, ভারতের প্রস্তাব শেষ পর্যন্ত মেনে নেওয়া হবে। কারণ বিসিসিআইয়ের সঙ্গে কোনো রকম বিবাদে যেতে চায় না ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা।
No comments