আগামী বিশ্বকাপটা রোনালদোর?
রোমারিও, রোনালদো, অলিভার কান, জিনেদিন জিদান...এর পর কে? ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো? প্রথম চারজন ছিলেন গত চার বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড়। ২০১০ সালে সেই কাতারে কোন তারকা বসবেন সেই আলোচনা শুরু হয়ে গেছে এখনই। অনেকেই অনেকের নাম বলছেন। ভবিষ্যতেও বলবেন। তবে কার্লোস কুইরোজের মনে কোনো সন্দেহ নেই, ২০১০ বিশ্বকাপটা হতে যাচ্ছে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোরই বিশ্বকাপ।
তবে অনেকেই যে বলেন, রোনালদো ক্লাবের হয়ে যতটা দুর্দান্ত, জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ততটা নন। পর্তুগালের কোচ কুইরোজ বাতিল করে দিচ্ছেন এই ‘হাইপোথিসিস’, ‘আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রোনালদো ততটা সফল নয়, এমন মন্তব্য করা ঠিক নয়। ও এখনই আমাদের জাতীয় দলের সর্বোচ্চ গোলদাতার রেকর্ডটার কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। এটাই তো সব বলে দেয়।’
ইনজুরি কোনো ঝামেলা না বাধালে আগামী বিশ্বকাপের গোল্ডেন বলটা রোনালদোর হাতে দেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন কুইরোজ, ‘ও যে বছর ইনজুরিতে পড়েনি, ওই বছরই ও বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় হয়েছে। এটা ওর পারফরম্যান্সে বড় প্রভাব ফেলে। ইনজুরি থেকে ফিরে ও আবার ধীরে ধীরে নিজের সেরা খেলায় পৌঁছে যাচ্ছে। আশা করব, বিশ্বকাপে ও একাই আমাদের বেশ কিছু ম্যাচ জিতিয়ে দেবে।’
রোনালদোকে সেই ১৮ বছর বয়স থেকে চেনেন। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সহকারী কোচ থাকার সময় আরও ভালো করে চিনেছেন। সেই চেনা থেকেই এই আত্মবিশ্বাস তাঁর। তবে গতবারের সেমিফাইনালিস্টদের কাজটা এবার কঠিন হচ্ছে গ্রুপ পর্বেই। ব্রাজিল, উত্তর কোরিয়া, আইভরিকোস্টের সঙ্গে শক্ত এক গ্রুপে পড়েছে তারা। যেটিকে এবার বলা হচ্ছে ‘গ্রুপ অব ডেথ’। যদিও কুইরোজের কথা শুনে মনে হচ্ছে, এ ধরনের তত্ত্বে তাঁর বিশ্বাস নেই, ‘ব্রাজিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন। গ্রুপের সেরা হওয়ার লড়াইয়ে ওরা সব সময়ই ফেবারিট। কিন্তু বিশ্বকাপের মতো আসরে আসলে সবাই সমান। ফেবারিটদের একটা ভুলের ফলাফল হতে পারে ব্যর্থ হওয়া। আমার বিশ্বাস, এই বিশ্বকাপটা আমাদের জন্য হবে দারুণ।’
এর জন্য রোনালদোকেই জ্বলে উঠতে হবে। রোনালদো পারবেন সেই বিশ্বাস আছে গতবারের গোল্ডেন বল বিজয়ী জিদানের। শুধু তা-ই নয়, রোনালদোকে নিজের চেয়েও সেরা বলে রায় দিয়ে দিলেন এই সাবেক তারকা, ‘ও দারুণ খেলছে। কখনো কখনো আমার চেয়েও ভালো। ও একটা ব্যবধান গড়ে দেয়। কিছু কিছু খেলোয়াড় অন্যদের চেয়ে আলাদা, কারণ তারা যা করতে পারে, অন্যরা সেটি পারে না।’
তবে অনেকেই যে বলেন, রোনালদো ক্লাবের হয়ে যতটা দুর্দান্ত, জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ততটা নন। পর্তুগালের কোচ কুইরোজ বাতিল করে দিচ্ছেন এই ‘হাইপোথিসিস’, ‘আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রোনালদো ততটা সফল নয়, এমন মন্তব্য করা ঠিক নয়। ও এখনই আমাদের জাতীয় দলের সর্বোচ্চ গোলদাতার রেকর্ডটার কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। এটাই তো সব বলে দেয়।’
ইনজুরি কোনো ঝামেলা না বাধালে আগামী বিশ্বকাপের গোল্ডেন বলটা রোনালদোর হাতে দেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন কুইরোজ, ‘ও যে বছর ইনজুরিতে পড়েনি, ওই বছরই ও বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় হয়েছে। এটা ওর পারফরম্যান্সে বড় প্রভাব ফেলে। ইনজুরি থেকে ফিরে ও আবার ধীরে ধীরে নিজের সেরা খেলায় পৌঁছে যাচ্ছে। আশা করব, বিশ্বকাপে ও একাই আমাদের বেশ কিছু ম্যাচ জিতিয়ে দেবে।’
রোনালদোকে সেই ১৮ বছর বয়স থেকে চেনেন। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সহকারী কোচ থাকার সময় আরও ভালো করে চিনেছেন। সেই চেনা থেকেই এই আত্মবিশ্বাস তাঁর। তবে গতবারের সেমিফাইনালিস্টদের কাজটা এবার কঠিন হচ্ছে গ্রুপ পর্বেই। ব্রাজিল, উত্তর কোরিয়া, আইভরিকোস্টের সঙ্গে শক্ত এক গ্রুপে পড়েছে তারা। যেটিকে এবার বলা হচ্ছে ‘গ্রুপ অব ডেথ’। যদিও কুইরোজের কথা শুনে মনে হচ্ছে, এ ধরনের তত্ত্বে তাঁর বিশ্বাস নেই, ‘ব্রাজিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন। গ্রুপের সেরা হওয়ার লড়াইয়ে ওরা সব সময়ই ফেবারিট। কিন্তু বিশ্বকাপের মতো আসরে আসলে সবাই সমান। ফেবারিটদের একটা ভুলের ফলাফল হতে পারে ব্যর্থ হওয়া। আমার বিশ্বাস, এই বিশ্বকাপটা আমাদের জন্য হবে দারুণ।’
এর জন্য রোনালদোকেই জ্বলে উঠতে হবে। রোনালদো পারবেন সেই বিশ্বাস আছে গতবারের গোল্ডেন বল বিজয়ী জিদানের। শুধু তা-ই নয়, রোনালদোকে নিজের চেয়েও সেরা বলে রায় দিয়ে দিলেন এই সাবেক তারকা, ‘ও দারুণ খেলছে। কখনো কখনো আমার চেয়েও ভালো। ও একটা ব্যবধান গড়ে দেয়। কিছু কিছু খেলোয়াড় অন্যদের চেয়ে আলাদা, কারণ তারা যা করতে পারে, অন্যরা সেটি পারে না।’
No comments