মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নতুন ভবনের নকশা চূড়ান্ত
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নতুন ভবনের নকশা চূড়ান্ত হয়েছে। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নির্বাচিত এই নকশাটি গতকাল শুক্রবার এক অনুষ্ঠানে দর্শকদের সামনে উন্মুক্ত করা হয়। নকশাটির অন্যতম স্থপতি নাহিদ ফারজানা ভবনটিকে নিয়ে তাঁর প্রত্যাশা, স্বপ্ন ও এর তাত্পর্য দর্শকদের কাছে উপস্থাপন করেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে শিগগিরই এ নকশা অনুযায়ী ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হবে।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানমালায় গতকাল ‘জাদুঘরের নতুন ভবন: নকশা, প্রত্যাশা ও স্বপ্ন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট বাংলাদেশের (আইএবি) সাধারণ সম্পাদক স্থপতি কাজী গোলাম নাসির বলেন, এবারই প্রথম দেশে কোনো উন্মুক্ত নকশা প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে বেশি—৭০ জন স্থপতি অংশ নিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে নবীন-প্রবীণ দুই-ই ছিলেন। তাঁদের নকশাগুলো বিশ্লেষণ করেছেন আটজন বিচারক। এরপর বিজয়ী নির্বাচন করা হয়েছে। তিনি প্রতিযোগিতার সেরা ১০টি নকশা অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করেন।
এই নকশা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন স্থপতি দম্পতি তানজিম হাসান সেলিম ও স্থপতি নাহিদ ফারজানা। সেলিম এখন দুবাইয়ে কর্মরত। দ্বিতীয় হয়েছেন যৌথভাবে স্থপতি এহসান খান, ইসতিয়াক জহির, ইকবাল হাবিব, জুবায়ের হাসান, মেহেদী আমিন ও শোয়েব আল রাহী। আর তৃতীয় হয়েছেন স্থপতি নাজমুল হাসানসহ পাঁচজন।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানমালায় গতকাল ‘জাদুঘরের নতুন ভবন: নকশা, প্রত্যাশা ও স্বপ্ন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট বাংলাদেশের (আইএবি) সাধারণ সম্পাদক স্থপতি কাজী গোলাম নাসির বলেন, এবারই প্রথম দেশে কোনো উন্মুক্ত নকশা প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে বেশি—৭০ জন স্থপতি অংশ নিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে নবীন-প্রবীণ দুই-ই ছিলেন। তাঁদের নকশাগুলো বিশ্লেষণ করেছেন আটজন বিচারক। এরপর বিজয়ী নির্বাচন করা হয়েছে। তিনি প্রতিযোগিতার সেরা ১০টি নকশা অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করেন।
এই নকশা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন স্থপতি দম্পতি তানজিম হাসান সেলিম ও স্থপতি নাহিদ ফারজানা। সেলিম এখন দুবাইয়ে কর্মরত। দ্বিতীয় হয়েছেন যৌথভাবে স্থপতি এহসান খান, ইসতিয়াক জহির, ইকবাল হাবিব, জুবায়ের হাসান, মেহেদী আমিন ও শোয়েব আল রাহী। আর তৃতীয় হয়েছেন স্থপতি নাজমুল হাসানসহ পাঁচজন।
No comments