আফগানিস্তান সফরে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এক অঘোষিত সফরে গতকাল মঙ্গলবার আফগানিস্তানে গেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস। এ সফরে তিনি আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ও আফগানিস্তানে নিযুক্ত মার্কিন বাহিনীর সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ঘোষিত নতুন আফগান রণকৌশল অনুযায়ী সেখানে আরও ৩০ হাজার মার্কিন সেনা পাঠানোর বিষয়ে এ আলোচনা হবে।
কাবুলে গেটস সাংবাদিকদের বলেন, আফগানিস্তানে নিযুক্ত মার্কিন সেনাদের তিনি জানাতে এসেছেন, যুক্তরাষ্ট্র এ যুদ্ধে জিততে চায়। পাশাপাশি আফগান কর্মকর্তাদের তিনি জানাবেন, যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘমেয়াদি অংশীদার হিসেবেই তাঁদের পাশে থাকবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের আরও সেনা পাঠানোর সিদ্ধান্ত এবং কীভাবে তাদের মোতায়েন করা হবে, তা নিয়ে হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি। এ ছাড়া আফগান নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে কীভাবে আরও দক্ষ করে তোলা যায়, তা নিয়েও তাদের মধ্যে আলোচনা হবে।
গেটসকে উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলেছে, ‘নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতি হতে থাকলে আফগানিস্তান থেকে ধীরে ধীরে মার্কিন সেনা সরিয়ে নেওয়া হবে; তখন সেখানকার নাগরিকদের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, অর্থনীতি ও অন্য বিষয়গুলো দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রাধান্য পাবে।’
সম্প্রতি বারাক ওবামা আফগানিস্তানে আরও ৩০ হাজার মার্কিন সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন। আর এতে দেশটিতে মোতায়েন মার্কিন সেনার সংখ্যা এক লাখে গিয়ে পৌঁছাবে।
কাবুলে গেটস সাংবাদিকদের বলেন, আফগানিস্তানে নিযুক্ত মার্কিন সেনাদের তিনি জানাতে এসেছেন, যুক্তরাষ্ট্র এ যুদ্ধে জিততে চায়। পাশাপাশি আফগান কর্মকর্তাদের তিনি জানাবেন, যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘমেয়াদি অংশীদার হিসেবেই তাঁদের পাশে থাকবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের আরও সেনা পাঠানোর সিদ্ধান্ত এবং কীভাবে তাদের মোতায়েন করা হবে, তা নিয়ে হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি। এ ছাড়া আফগান নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিয়ে কীভাবে আরও দক্ষ করে তোলা যায়, তা নিয়েও তাদের মধ্যে আলোচনা হবে।
গেটসকে উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলেছে, ‘নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতি হতে থাকলে আফগানিস্তান থেকে ধীরে ধীরে মার্কিন সেনা সরিয়ে নেওয়া হবে; তখন সেখানকার নাগরিকদের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, অর্থনীতি ও অন্য বিষয়গুলো দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রাধান্য পাবে।’
সম্প্রতি বারাক ওবামা আফগানিস্তানে আরও ৩০ হাজার মার্কিন সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন। আর এতে দেশটিতে মোতায়েন মার্কিন সেনার সংখ্যা এক লাখে গিয়ে পৌঁছাবে।
No comments