আফগানিস্তানে বাড়তি সেনা মোতায়েন শুরু হচ্ছে আগামী সপ্তাহে
আফগানিস্তানে বাড়তি সেনা মোতায়েনের কাজ শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন মেরিন বাহিনীর এক হাজার ৫০০ সদস্যের একটি শক্তিশালী দল আগামী সপ্তাহে আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলে পৌঁছাতে শুরু করবে। গত সোমবার পেন্টাগনের কর্মকর্তারা এ কথা জানান।
যুদ্ধে যাওয়ার প্রস্তুতিরত তরুণ মেরিন সেনাদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল মাইক মুলেন জানান, মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীকে ইসলামপন্থী জঙ্গিদের গতিবেগ স্তব্ধ করে দিতে হবে। উত্তর ক্যারোলাইনার ক্যাম্প লিজিউনিতে মেরিন সেনাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের হাতে প্রায় ১৮ থেকে ২৪ মাস সময় রয়েছে।’
মাইক মুলেন আরও বলেন, শহর ও গ্রামগুলোয় নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতি আফগান বাহিনীর হাতে ধীরে ধীরে নিরাপত্তার দায়িত্ব তুলে দেওয়ার ক্ষেত্র প্রস্তুত করবে।
মুলেন ও অন্যান্য জ্যেষ্ঠ মার্কিন কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন, তালেবানের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মার্কিন বাহিনী ও ন্যাটো নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনীতে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
তিন মাসের ব্যাপক পর্যালোচনার পর গত সপ্তাহে নতুন আফগান কৌশল ঘোষণা করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী আফগানিস্তানে অতিরিক্ত ৩০ হাজার সেনা পাঠানোর ঘোষণা দেন তিনি। ২০১১ সালের জুলাই মাস থেকে মার্কিন বাহিনী প্রত্যাহারের কাজ শুরুর ঘোষণাও দেওয়া হয়।
দুই বছর আগে ইরাকে সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর বিষয়টিকে সফলতার উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করেন মাইক মুলেন।
তিনি বলেন, বিদ্রোহ মোকাবিলায় কীভাবে লড়তে হয়, মার্কিন সেনাবাহিনী সেটা শিখেছে। তিনি আরও বলেন, ‘২০০৬ সালের পর থেকে আমরা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী বিদ্রোহবিরোধী বাহিনীতে পরিণত হয়েছি।’
যুদ্ধে যাওয়ার প্রস্তুতিরত তরুণ মেরিন সেনাদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল মাইক মুলেন জানান, মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীকে ইসলামপন্থী জঙ্গিদের গতিবেগ স্তব্ধ করে দিতে হবে। উত্তর ক্যারোলাইনার ক্যাম্প লিজিউনিতে মেরিন সেনাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের হাতে প্রায় ১৮ থেকে ২৪ মাস সময় রয়েছে।’
মাইক মুলেন আরও বলেন, শহর ও গ্রামগুলোয় নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতি আফগান বাহিনীর হাতে ধীরে ধীরে নিরাপত্তার দায়িত্ব তুলে দেওয়ার ক্ষেত্র প্রস্তুত করবে।
মুলেন ও অন্যান্য জ্যেষ্ঠ মার্কিন কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন, তালেবানের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মার্কিন বাহিনী ও ন্যাটো নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনীতে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
তিন মাসের ব্যাপক পর্যালোচনার পর গত সপ্তাহে নতুন আফগান কৌশল ঘোষণা করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী আফগানিস্তানে অতিরিক্ত ৩০ হাজার সেনা পাঠানোর ঘোষণা দেন তিনি। ২০১১ সালের জুলাই মাস থেকে মার্কিন বাহিনী প্রত্যাহারের কাজ শুরুর ঘোষণাও দেওয়া হয়।
দুই বছর আগে ইরাকে সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর বিষয়টিকে সফলতার উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করেন মাইক মুলেন।
তিনি বলেন, বিদ্রোহ মোকাবিলায় কীভাবে লড়তে হয়, মার্কিন সেনাবাহিনী সেটা শিখেছে। তিনি আরও বলেন, ‘২০০৬ সালের পর থেকে আমরা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী বিদ্রোহবিরোধী বাহিনীতে পরিণত হয়েছি।’
No comments