এইচএসবিসি আনল ‘রেঞ্জ ফরওয়ার্ড’
বিশ্বের স্থানীয় ব্যাংক হিসেবে খ্যাত দ্য হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশন লিমিটেড (এইচএসবিসি) তাদের করপোরেট গ্রাহকদের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে নতুন পণ্যসেবা চালু করেছে।
এ সেবার আওতায় ব্যাংকটি দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হারের নিরাপত্তা বিধান করবে। ‘রেঞ্জ ফরওয়ার্ড’ নামের ব্যাংকিং খাতের এ পণ্যসেবাটি বিশ্বব্যাপী ‘কলার অপশন’ নামে পরিচিত।
এরই মধ্যে দেশের প্রথম সারির শতভাগ রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান ভিয়েল্লাটেক্স লিমিটেড এবং যুক্তরাজ্যভিত্তিক সুতা উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান কোস্ট বাংলাদেশকে ব্যাংকটির সঙ্গে এ সেবা নেওয়ার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। কোম্পানি দুটি এইচএসবিসির সঙ্গে পৃথকভাবে মোট ১০ লাখ ডলার অপশনের চুক্তি করেছে।
রাজধানীর একটি হোটেলে এইচএসবিসির বাংলাদেশ অংশের হেড অব গ্লোবাল মার্কেটস তারিক আই খান সাংবাদিকদের কাছে এসব তথ্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘এ চুক্তির ফলে করপোরেট গ্রাহকেরা বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে অস্থিতিশীলতার কারণে তাঁদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পারবেন।’
এ সময় হেড অব করপোরেট সেলস গ্লোবাল মার্কেটস মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান, হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশনস মুস্তাফিজুর আর খান, ভিয়েল্লাটেক্সের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা রহমতউল্লাহ খন্দকার ও কোস্ট বাংলাদেশের বিশু পদ সাহা উপস্থিত ছিলেন।
অপশনের কার্যকারিতা সম্পর্কে তারিক আই খান উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘ধরা যাক কোনো রপ্তানিকারক ভবিষ্যতের প্রাপ্য (রিসিভেবলস) হিসেবে বৈদেশিক মুদ্রা পাবে। কিন্তু বর্তমানে প্রতিটি ডলারের বিপরীতে যত টাকা পাওয়া যায় মুদ্রাবাজারে অস্থিতিশীলতার কারণে ভবিষ্যতে সেই দাম নাও থাকতে পারে। এ অবস্থায় রপ্তানিকারক নির্দিষ্ট ফি প্রদানের মাধ্যমে অপশন চুক্তি করে তার প্রাপ্য বৈদেশিক মুদ্রার ঝুঁকি কমাতে পারে।’
তারিক আই খান ব্যাখ্যা করে বলেন, ‘এ চুক্তির আওতায় ব্যাংক একটি নিম্ন সীমা ও উচ্চসীমার মধ্যে রপ্তানিকারককে বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকা বিনিময়ের হারের নিরাপত্তা দেবে। যেমন: বর্তমানে বাজারে হয়তো প্রতিটি ডলারের বিপরীতে ৬৮ টাকা পাওয়া যায়। কিন্তু বাজারে অস্থিতিশীলতার কারণে এ বিনিময় হার বাড়তে বা কমতে পারে। যদি কমে যায় তাহলে চুক্তি অনুযায়ী গ্রাহক নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত নিরাপত্তা পাবেন। আবার বেড়ে গেলে মুনাফাও পাবেন একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত। এ নির্দিষ্ট সীমার বাইরে যে অতিরিক্ত ঝুঁকি বা মুনাফা তা ব্যাংকের ঘরে জমা হবে। একই ঘটনা আমদানিকারকদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।’
এ সেবার আওতায় ব্যাংকটি দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় হারের নিরাপত্তা বিধান করবে। ‘রেঞ্জ ফরওয়ার্ড’ নামের ব্যাংকিং খাতের এ পণ্যসেবাটি বিশ্বব্যাপী ‘কলার অপশন’ নামে পরিচিত।
এরই মধ্যে দেশের প্রথম সারির শতভাগ রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান ভিয়েল্লাটেক্স লিমিটেড এবং যুক্তরাজ্যভিত্তিক সুতা উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান কোস্ট বাংলাদেশকে ব্যাংকটির সঙ্গে এ সেবা নেওয়ার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। কোম্পানি দুটি এইচএসবিসির সঙ্গে পৃথকভাবে মোট ১০ লাখ ডলার অপশনের চুক্তি করেছে।
রাজধানীর একটি হোটেলে এইচএসবিসির বাংলাদেশ অংশের হেড অব গ্লোবাল মার্কেটস তারিক আই খান সাংবাদিকদের কাছে এসব তথ্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘এ চুক্তির ফলে করপোরেট গ্রাহকেরা বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে অস্থিতিশীলতার কারণে তাঁদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পারবেন।’
এ সময় হেড অব করপোরেট সেলস গ্লোবাল মার্কেটস মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান, হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশনস মুস্তাফিজুর আর খান, ভিয়েল্লাটেক্সের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা রহমতউল্লাহ খন্দকার ও কোস্ট বাংলাদেশের বিশু পদ সাহা উপস্থিত ছিলেন।
অপশনের কার্যকারিতা সম্পর্কে তারিক আই খান উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘ধরা যাক কোনো রপ্তানিকারক ভবিষ্যতের প্রাপ্য (রিসিভেবলস) হিসেবে বৈদেশিক মুদ্রা পাবে। কিন্তু বর্তমানে প্রতিটি ডলারের বিপরীতে যত টাকা পাওয়া যায় মুদ্রাবাজারে অস্থিতিশীলতার কারণে ভবিষ্যতে সেই দাম নাও থাকতে পারে। এ অবস্থায় রপ্তানিকারক নির্দিষ্ট ফি প্রদানের মাধ্যমে অপশন চুক্তি করে তার প্রাপ্য বৈদেশিক মুদ্রার ঝুঁকি কমাতে পারে।’
তারিক আই খান ব্যাখ্যা করে বলেন, ‘এ চুক্তির আওতায় ব্যাংক একটি নিম্ন সীমা ও উচ্চসীমার মধ্যে রপ্তানিকারককে বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকা বিনিময়ের হারের নিরাপত্তা দেবে। যেমন: বর্তমানে বাজারে হয়তো প্রতিটি ডলারের বিপরীতে ৬৮ টাকা পাওয়া যায়। কিন্তু বাজারে অস্থিতিশীলতার কারণে এ বিনিময় হার বাড়তে বা কমতে পারে। যদি কমে যায় তাহলে চুক্তি অনুযায়ী গ্রাহক নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত নিরাপত্তা পাবেন। আবার বেড়ে গেলে মুনাফাও পাবেন একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত। এ নির্দিষ্ট সীমার বাইরে যে অতিরিক্ত ঝুঁকি বা মুনাফা তা ব্যাংকের ঘরে জমা হবে। একই ঘটনা আমদানিকারকদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।’
No comments