কৃষি উত্পাদন বাড়াতে সহজ শর্তে ঋণ দেবে সরকার- সিলেটে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেছেন, গ্রাম ও শহরে কৃষি উত্পাদন বাড়াতে সহজ শর্তে ঋণ দেবে সরকার। আগে শুধু গ্রামে দেওয়া হলেও এখন শহরেও কৃষিভিত্তিক উত্পাদন বাড়াতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
গতকাল বুধবার সিলেটে কয়েকটি মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্মেলনকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক মো. জাহাঙ্গীর আলম। সভাগুলোতে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মীর আবদুর রহিম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘গ্রামভিত্তিক কৃষিব্যবস্থা শক্তিশালী থাকার কারণে আমরা বিশ্বমন্দা থেকে বেঁচে গেছি। বাম্পার ফলন অর্থনৈতিক ভিত মজবুত করেছে। এ জন্য কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে।’
গভর্নর সকাল সাড়ে ১০টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সিলেট কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সভায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের সভাপতি মো. কমরউদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বাংলাদেশ ব্যাংক প্রাতিষ্ঠানিক কমান্ডের আহ্বায়ক মো. আবু তাহের, বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল হাদি ও সিবিএর সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল ওয়াহিদ।
এরপর গভর্নর মতবিনিময় সভা করেন সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ও সিলেটের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে। এতে বক্তব্য দেন সিলেট চেম্বারের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি খন্দকার সিপার আহমদ, পরিচালক ফখরউদ্দিন আলী আহমদ ও জিয়াউল হক, রপ্তানিকারকদের পক্ষে সালেহ উদদৌলা, নারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে স্বর্ণলতা রায়, কয়লা আমদানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক ফালাহউদ্দিন আলী আহমদ এবং সিলেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল হান্নান চৌধুরী।
এ সভায় ব্যবসায়ীরা বলেন, সঠিক ব্যবহারের অভাবে সিলেটে প্রচুর অলস টাকা পড়ে আছে। এসব টাকা কাজে লাগাতে তাঁরা এ অঞ্চলে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের সুপারিশ করেন।
দুপুর সাড়ে ১২টায় সিলেটের ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও এনজিওপ্রধানদের সঙ্গে গভর্নর মতবিনিময় সভা করেন। এ সভায় বক্তব্য দেন সিডিএফের নির্বাহী পরিচালক মো. আবদুল আউয়াল, সিমান্তিকের চেয়ারম্যান মাজেদ আহমদ, গ্রামীণ জনকল্যাণ সংসদের চেয়ারম্যান জামিল চৌধুরী, এসএসকেএসের কর্মকর্তা বেলাল আহমদ, আশার কর্মকর্তা শামসুল ইসলাম, ভার্ডের উপপরিচালক আশিকুর রহমান, সিপিএফের চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ও এফআইভিডিবির জ্যেষ্ঠ পরিচালক রুহেল কবির।
গভর্নর বিকেলে মতবিনিময় সভা করেন সিলেট অঞ্চলে ব্যবসায়রত ব্যাংকগুলোর প্রধানদের সঙ্গে। এতে সোনালী ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক আতিকুর রহমান, এবি ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জিএম রিজভী, ইসলামী ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট কবির হোসেন, ব্র্যাক ব্যাংকের ক্লাস্টার লিডার চৌধুরী তোফায়েল আহমদ ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপক ফাহমিদা সাদিক মিতু।
বিকেল পাঁচটায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সংবাদকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবিলায় বাংলাদেশ ব্যাংককে একটি বিশ্বমানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংককে একটি মানবিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই। এ জন্য এ ব্যাংকসহ দেশের সব ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সহযোগিতা প্রয়োজন।’
গতকাল বুধবার সিলেটে কয়েকটি মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্মেলনকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক মো. জাহাঙ্গীর আলম। সভাগুলোতে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মীর আবদুর রহিম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘গ্রামভিত্তিক কৃষিব্যবস্থা শক্তিশালী থাকার কারণে আমরা বিশ্বমন্দা থেকে বেঁচে গেছি। বাম্পার ফলন অর্থনৈতিক ভিত মজবুত করেছে। এ জন্য কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে।’
গভর্নর সকাল সাড়ে ১০টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সিলেট কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সভায় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের সভাপতি মো. কমরউদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বাংলাদেশ ব্যাংক প্রাতিষ্ঠানিক কমান্ডের আহ্বায়ক মো. আবু তাহের, বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল হাদি ও সিবিএর সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল ওয়াহিদ।
এরপর গভর্নর মতবিনিময় সভা করেন সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ও সিলেটের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে। এতে বক্তব্য দেন সিলেট চেম্বারের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি খন্দকার সিপার আহমদ, পরিচালক ফখরউদ্দিন আলী আহমদ ও জিয়াউল হক, রপ্তানিকারকদের পক্ষে সালেহ উদদৌলা, নারী উদ্যোক্তাদের মধ্যে স্বর্ণলতা রায়, কয়লা আমদানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক ফালাহউদ্দিন আলী আহমদ এবং সিলেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল হান্নান চৌধুরী।
এ সভায় ব্যবসায়ীরা বলেন, সঠিক ব্যবহারের অভাবে সিলেটে প্রচুর অলস টাকা পড়ে আছে। এসব টাকা কাজে লাগাতে তাঁরা এ অঞ্চলে একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের সুপারিশ করেন।
দুপুর সাড়ে ১২টায় সিলেটের ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও এনজিওপ্রধানদের সঙ্গে গভর্নর মতবিনিময় সভা করেন। এ সভায় বক্তব্য দেন সিডিএফের নির্বাহী পরিচালক মো. আবদুল আউয়াল, সিমান্তিকের চেয়ারম্যান মাজেদ আহমদ, গ্রামীণ জনকল্যাণ সংসদের চেয়ারম্যান জামিল চৌধুরী, এসএসকেএসের কর্মকর্তা বেলাল আহমদ, আশার কর্মকর্তা শামসুল ইসলাম, ভার্ডের উপপরিচালক আশিকুর রহমান, সিপিএফের চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ও এফআইভিডিবির জ্যেষ্ঠ পরিচালক রুহেল কবির।
গভর্নর বিকেলে মতবিনিময় সভা করেন সিলেট অঞ্চলে ব্যবসায়রত ব্যাংকগুলোর প্রধানদের সঙ্গে। এতে সোনালী ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক আতিকুর রহমান, এবি ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জিএম রিজভী, ইসলামী ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট কবির হোসেন, ব্র্যাক ব্যাংকের ক্লাস্টার লিডার চৌধুরী তোফায়েল আহমদ ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপক ফাহমিদা সাদিক মিতু।
বিকেল পাঁচটায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সংবাদকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা মোকাবিলায় বাংলাদেশ ব্যাংককে একটি বিশ্বমানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংককে একটি মানবিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই। এ জন্য এ ব্যাংকসহ দেশের সব ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সহযোগিতা প্রয়োজন।’
No comments