এ ধরনের ঘৃণ্য অপরাধ এখনই থামাতে হবে -গোপন ভিডিও ধারণ
আমাদের দেশে বিদ্যমান পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীরা নানা বৈষম্য ও প্রতারণার শিকার হয়। ভিডিওতে নারীর চরম অবমাননাকর ছবি তুলে বাজারে ছেড়ে দেওয়া এসবের মধ্যে ঘৃণ্যতম অপরাধ। ফরিদপুরে অস্ত্রের মুখে ১৪ বছরের এক স্কুলছাত্রীকে নির্যাতন করে সেই দৃশ্য ভিডিও-তে ধারণ করেছে চার যুবক। আমরা এ ধরনের জঘন্য ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। কোনো সভ্য সমাজে এমনটি ঘটার কথা নয়।
এখানে একই সঙ্গে দুটি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে: ধর্ষণ ও ধর্ষণের ভিডিও ধারণ। দুটিই ফৌজদারি অপরাধ। ওই ঘটনায় কালাম খান (২২), তুষার খানসহ (২৩) চারজনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। বিচারক তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। ঘটনার অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। বিচারক একই সঙ্গে ঘটনার ভিডিওচিত্র নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন এবং ভিডিওচিত্র যার কাছে পাওয়া যাবে তাকেও গ্রেপ্তার করে তা জব্দ করতে বলেছেন। আমরা আশা করব, এ ভিডিওচিত্র যাতে কোনোভাবেই ছড়িয়ে না পড়ে সে ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসন সক্রিয় থাকবে।
দেশে এ ধরনের ঘৃণ্য অপরাধের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে অসংখ্য বিপথগামী তরুণ। এই অপরাধী চক্রকে এখনই থামাতে হবে। আমরা এ ক্ষেত্রে পুলিশ প্রশাসনকে আরও সক্রিয় ভূমিকায় দেখতে চাই। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিই পারে জঘন্য এই অপরাধ নির্মূল করতে।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নারীর নগ্ন ছবি হাতবদলের উদ্বেগজনক তথ্য এর আগেও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। পত্রিকায় প্রকাশিত ঘটনার বাইরেও নিশ্চয় এ রকম অসংখ্য ঘটনা ঘটছে। স্পর্শকাতর বলে এসব ঘটনায় মেয়েরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মামলা করতে ভয় পায়। আইনি সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত হবে এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসা। অপরাধ দমনে আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা।
এখানে একই সঙ্গে দুটি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে: ধর্ষণ ও ধর্ষণের ভিডিও ধারণ। দুটিই ফৌজদারি অপরাধ। ওই ঘটনায় কালাম খান (২২), তুষার খানসহ (২৩) চারজনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। বিচারক তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। ঘটনার অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। বিচারক একই সঙ্গে ঘটনার ভিডিওচিত্র নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন এবং ভিডিওচিত্র যার কাছে পাওয়া যাবে তাকেও গ্রেপ্তার করে তা জব্দ করতে বলেছেন। আমরা আশা করব, এ ভিডিওচিত্র যাতে কোনোভাবেই ছড়িয়ে না পড়ে সে ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসন সক্রিয় থাকবে।
দেশে এ ধরনের ঘৃণ্য অপরাধের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে অসংখ্য বিপথগামী তরুণ। এই অপরাধী চক্রকে এখনই থামাতে হবে। আমরা এ ক্ষেত্রে পুলিশ প্রশাসনকে আরও সক্রিয় ভূমিকায় দেখতে চাই। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিই পারে জঘন্য এই অপরাধ নির্মূল করতে।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নারীর নগ্ন ছবি হাতবদলের উদ্বেগজনক তথ্য এর আগেও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। পত্রিকায় প্রকাশিত ঘটনার বাইরেও নিশ্চয় এ রকম অসংখ্য ঘটনা ঘটছে। স্পর্শকাতর বলে এসব ঘটনায় মেয়েরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মামলা করতে ভয় পায়। আইনি সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত হবে এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসা। অপরাধ দমনে আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা।
No comments