টাইফুনের ছোবলে পূর্ব এশিয়ায় ২৮ জনের প্রাণহানি
পূর্ব এশিয়ায় টাইফুনের ছোবলে প্রাণ হারিয়েছে কমপক্ষে ২৮ জন। নিখোঁজ রয়েছে আরও অনেকে। ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক। বন্যার পানিতে আটকা পড়েছে হাজার হাজার মানুষ।
টাইফুন মোরাকোটের আঘাতে তাইওয়ানে নিহত হয়েছে ১৪ জন। নিখোঁজ রয়েছে আরও ৫১ জন। মোরাকোটের প্রভাবে সেখানে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়েছে। গত শনি ও রোববার ১০০ ইঞ্চি বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে।
গত রোববার সন্ধ্যায় চীনা ভূখণ্ডে আঘাত হানে মোরাকোট। টাইফুনের ছোবল থেকে বাঁচাতে উপকূলীয় এলাকা থেকে আগেই প্রায় ১০ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
ঝেজিয়াং প্রদেশের শত শত গ্রাম বন্যা-কবলিত হয়েছে। বিধ্বস্ত হয়েছে এক হাজার ৮০০ বাড়ি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন মানুষ। বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, ভারী বর্ষণ ও প্রবল বাতাসের তোড়ে একটি বাড়ি ধসে পড়লে নিহত হয় চার বছরের একটি শিশু।
টাইফুন এতায়ুর প্রভাবে ভারী বর্ষণ হচ্ছে জাপানে। প্রবল বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণ হারিয়েছে ১৩ জন। জরুরি আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বাধ্য হয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
বন্যা ও ভূমিধসের কারণে তাইওয়ানের অনেক জায়গায় রেল ও সড়ক যোগাযোগ-ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বিদ্যুত্-সংযোগ ও পানি সরবরাহ। ভেঙে গেছে অনেক সেতু। এসব কারণে দুর্গত মানুষের কাছে পৌঁছাতে হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ছয়তলা একটি হোটেল ভবন নদীতে ভেঙে পড়েছে। হোটেলকর্মী ও অতিথিদের উদ্ধার করা হয়েছে।
তাইওয়ানের কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, শুধু কৃষি খাতেই ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ১০ কোটি ডলারের।
দক্ষিণাঞ্চলীয় পিংটুং এলাকায় আটকা পড়েছে কয়েক হাজার লোক। কাউসিউং অঞ্চলে একটি সেতু ভেঙে পড়লে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে প্রত্যন্ত একটি গ্রামের এক হাজার ৩০০ মানুষ আটকা পড়েছে। স্থানীয় টেলিভিশনে বলা হয়েছে, সিয়াওলিন গ্রামে ২০০ বাড়ি কাদামাটির নিচে চাপা পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
টাইফুন মোরাকোটের আঘাতে তাইওয়ানে নিহত হয়েছে ১৪ জন। নিখোঁজ রয়েছে আরও ৫১ জন। মোরাকোটের প্রভাবে সেখানে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়েছে। গত শনি ও রোববার ১০০ ইঞ্চি বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে।
গত রোববার সন্ধ্যায় চীনা ভূখণ্ডে আঘাত হানে মোরাকোট। টাইফুনের ছোবল থেকে বাঁচাতে উপকূলীয় এলাকা থেকে আগেই প্রায় ১০ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
ঝেজিয়াং প্রদেশের শত শত গ্রাম বন্যা-কবলিত হয়েছে। বিধ্বস্ত হয়েছে এক হাজার ৮০০ বাড়ি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন মানুষ। বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, ভারী বর্ষণ ও প্রবল বাতাসের তোড়ে একটি বাড়ি ধসে পড়লে নিহত হয় চার বছরের একটি শিশু।
টাইফুন এতায়ুর প্রভাবে ভারী বর্ষণ হচ্ছে জাপানে। প্রবল বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণ হারিয়েছে ১৩ জন। জরুরি আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বাধ্য হয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
বন্যা ও ভূমিধসের কারণে তাইওয়ানের অনেক জায়গায় রেল ও সড়ক যোগাযোগ-ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বিদ্যুত্-সংযোগ ও পানি সরবরাহ। ভেঙে গেছে অনেক সেতু। এসব কারণে দুর্গত মানুষের কাছে পৌঁছাতে হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ছয়তলা একটি হোটেল ভবন নদীতে ভেঙে পড়েছে। হোটেলকর্মী ও অতিথিদের উদ্ধার করা হয়েছে।
তাইওয়ানের কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, শুধু কৃষি খাতেই ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ১০ কোটি ডলারের।
দক্ষিণাঞ্চলীয় পিংটুং এলাকায় আটকা পড়েছে কয়েক হাজার লোক। কাউসিউং অঞ্চলে একটি সেতু ভেঙে পড়লে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে প্রত্যন্ত একটি গ্রামের এক হাজার ৩০০ মানুষ আটকা পড়েছে। স্থানীয় টেলিভিশনে বলা হয়েছে, সিয়াওলিন গ্রামে ২০০ বাড়ি কাদামাটির নিচে চাপা পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
No comments