ভারতজুড়ে সোয়াইন ফ্লু আতঙ্ক মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬
সোয়াইন ফ্লুর আতঙ্কে এখন গোটা ভারত। যেসব রাজ্যে এখনো সোয়াইন ফ্লুর প্রকোপ দেখা দেয়নি, সেসব রাজ্যের সাধারণ মানুষের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। এই আতঙ্কের জন্য সাধারণ মানুষ এখন রাস্তায় মাস্ক পরে বের হতে শুরু করেছে। এ পর্যন্ত নয়াদিল্লি, মহারাষ্ট্র, গুজরাট ও চেন্নাইয়ে সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। অন্যান্য রাজ্যের সরকারেরা এরই মধ্যে সোয়ান ফ্লু প্রতিরোধে আগাম ব্যবস্থা নিয়েছে।
ভারতে সোয়াইন ফ্লুতে এ পর্যন্ত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার মারা গেছে দুজন। একজন মারা গেছে চেন্নাইয়ে ও অন্যজন মহারাষ্ট্রের পুনেতে। চেন্নাইয়ে মারা গেছে চার বছরের এক শিশু। শিশুটি মায়ের সঙ্গে সিঙ্গাপুর থেকে এসেছিল। তার মা সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে এখন হাসপাতালে চিকিত্সাধীন। আর পুনেতে মারা গেছেন ৩৫ বছরের এক আয়ুর্বেদিক চিকিত্সক। এর আগে পুনেতে দুজন, আহমেদাবাদে একজন ও মুম্বাইয়ে একজন মারা গেছে।
কলকাতার বেলেঘাটার আইডি হাসপাতালে সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত ১০ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। এদের মধ্যে দুজন কোরিয়ান নাগরিক।
এদিকে কলকাতার তিনটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ইনফ্লুয়েঞ্জা চিকিত্সার জন্য পৃথক কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
নয়াদিল্লিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৫৮ জন। সেখানে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গতকাল দিল্লি থেকে পুনেতে একটি বিশেষ চিকিত্সক দলকে পাঠানো হয়েছে। পুনেতে গতকাল আরও ৪২ জনের দেহে সোয়াইন ফ্লুর জীবাণু পাওয়া গেছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ সোয়াইন ফ্লু নিয়ে অযথা দেশবাসীকে আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে রাজ্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে সোয়াইন ফ্লু প্রতিরোধে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
ভারতের স্বাস্থ্য বিভাগ দেশের ২২টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের স্বাস্থ্যপরীক্ষা অব্যাহত রেখেছে। এ কাজে নিয়োজিত রয়েছেন ২২৪ জন চিকিত্সক। বিমানবন্দরে স্থাপিত ৮১টি কেন্দ্রে স্বাস্থ্যপরীক্ষা করানো হচ্ছে।
ভারতে সোয়াইন ফ্লুতে এ পর্যন্ত ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার মারা গেছে দুজন। একজন মারা গেছে চেন্নাইয়ে ও অন্যজন মহারাষ্ট্রের পুনেতে। চেন্নাইয়ে মারা গেছে চার বছরের এক শিশু। শিশুটি মায়ের সঙ্গে সিঙ্গাপুর থেকে এসেছিল। তার মা সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে এখন হাসপাতালে চিকিত্সাধীন। আর পুনেতে মারা গেছেন ৩৫ বছরের এক আয়ুর্বেদিক চিকিত্সক। এর আগে পুনেতে দুজন, আহমেদাবাদে একজন ও মুম্বাইয়ে একজন মারা গেছে।
কলকাতার বেলেঘাটার আইডি হাসপাতালে সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত ১০ জন রোগী ভর্তি রয়েছে। এদের মধ্যে দুজন কোরিয়ান নাগরিক।
এদিকে কলকাতার তিনটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ইনফ্লুয়েঞ্জা চিকিত্সার জন্য পৃথক কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
নয়াদিল্লিতে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৫৮ জন। সেখানে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গতকাল দিল্লি থেকে পুনেতে একটি বিশেষ চিকিত্সক দলকে পাঠানো হয়েছে। পুনেতে গতকাল আরও ৪২ জনের দেহে সোয়াইন ফ্লুর জীবাণু পাওয়া গেছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ সোয়াইন ফ্লু নিয়ে অযথা দেশবাসীকে আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে রাজ্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে সোয়াইন ফ্লু প্রতিরোধে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
ভারতের স্বাস্থ্য বিভাগ দেশের ২২টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের স্বাস্থ্যপরীক্ষা অব্যাহত রেখেছে। এ কাজে নিয়োজিত রয়েছেন ২২৪ জন চিকিত্সক। বিমানবন্দরে স্থাপিত ৮১টি কেন্দ্রে স্বাস্থ্যপরীক্ষা করানো হচ্ছে।
No comments