রমজান মাসে ভেজাল খাদ্য প্রস্তুত ও বিক্রি করবেন না
আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে ভেজাল ও নিম্নমানের খাদ্য উত্পাদন না করার জন্য প্রস্তুতকারকদের এবং ভেজাল ও নকল পণ্য বিক্রি না করার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া।
তিনি বলেন, ভেজাল, নিম্নমান ও নকল পণ্য প্রতিরোধে ইতিমধ্যে বিএসটিআই ভেজালবিরোধী অভিযান শুরু করেছে। রমজানের আগেই সব ধরনের ভেজাল পণ্য বিক্রি বন্ধ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তা না হলে ভেজাল, নিম্নমান ও নকল পণ্য উত্পাদন ও বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সরকার।
গতকাল সোমবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় শিল্পসচিব দেওয়ান জাকির হোসেন, অতিরিক্ত শিল্পসচিব এ বি এম খোরশেদ আলম, বিএসটিআইর মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় ও বিএসটিআইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, রমজান মাসে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন ধরনের ইফতারসামগ্রী তৈরি করা হয়। অতীতে ইফতারসামগ্রীতে ভেজাল দেওয়ায় জনস্বাস্থ্যের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এসব ভেজাল খাবার খেয়ে অনেক ধর্মপ্রাণ মানুষ অসুস্থ হয়েছেন। অনেকে রোজা ভেঙে হাসপাতালে চিকিত্সা নিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, রমজানে সেহরি ও ইফতারের জন্য খাদ্য ও ভোগ্যপণ্যের ব্যবহার অনেক বেড়ে যায়। এ সুযোগে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী অধিক মুনাফা লাভের আশায় নিম্নমানের পণ্য তৈরি ও খাদ্যে ভেজাল দিয়ে থাকে। নৈতিকভাবে এ ধরনের কার্যক্রম কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বাধ্যতামূলকভাবে পণ্যের সনদ গ্রহণসহ পণ্যের প্যাকেটে বা মোড়কে মানচিহ্ন ব্যবহার করাও বাধ্যতামূলক। পণ্যের মোড়কে বা প্যাকেটে প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা, উত্পাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, বিক্রয়মূল্য ইত্যাদি না লেখা বেআইনি। যারা এ ধরনের বেআইনি ও জনস্বার্থ-পরিপন্থী কাজ করবে, সরকার তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, রমজানে খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল ও নিম্নমানের খাদ্য বাজারজাতকরণ এবং ওজনে কারচুপি ঠেকাতে সরকার পিওর ফুড অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট, ২০০৫ ও ভ্রাম্যমাণ আদালত অধ্যাদেশ, ২০০৯-এর আলোকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে।
তিনি বলেন, ভেজাল, নিম্নমান ও নকল পণ্য প্রতিরোধে ইতিমধ্যে বিএসটিআই ভেজালবিরোধী অভিযান শুরু করেছে। রমজানের আগেই সব ধরনের ভেজাল পণ্য বিক্রি বন্ধ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তা না হলে ভেজাল, নিম্নমান ও নকল পণ্য উত্পাদন ও বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সরকার।
গতকাল সোমবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় শিল্পসচিব দেওয়ান জাকির হোসেন, অতিরিক্ত শিল্পসচিব এ বি এম খোরশেদ আলম, বিএসটিআইর মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় ও বিএসটিআইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, রমজান মাসে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন ধরনের ইফতারসামগ্রী তৈরি করা হয়। অতীতে ইফতারসামগ্রীতে ভেজাল দেওয়ায় জনস্বাস্থ্যের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এসব ভেজাল খাবার খেয়ে অনেক ধর্মপ্রাণ মানুষ অসুস্থ হয়েছেন। অনেকে রোজা ভেঙে হাসপাতালে চিকিত্সা নিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, রমজানে সেহরি ও ইফতারের জন্য খাদ্য ও ভোগ্যপণ্যের ব্যবহার অনেক বেড়ে যায়। এ সুযোগে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী অধিক মুনাফা লাভের আশায় নিম্নমানের পণ্য তৈরি ও খাদ্যে ভেজাল দিয়ে থাকে। নৈতিকভাবে এ ধরনের কার্যক্রম কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বাধ্যতামূলকভাবে পণ্যের সনদ গ্রহণসহ পণ্যের প্যাকেটে বা মোড়কে মানচিহ্ন ব্যবহার করাও বাধ্যতামূলক। পণ্যের মোড়কে বা প্যাকেটে প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা, উত্পাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, বিক্রয়মূল্য ইত্যাদি না লেখা বেআইনি। যারা এ ধরনের বেআইনি ও জনস্বার্থ-পরিপন্থী কাজ করবে, সরকার তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, রমজানে খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল ও নিম্নমানের খাদ্য বাজারজাতকরণ এবং ওজনে কারচুপি ঠেকাতে সরকার পিওর ফুড অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট, ২০০৫ ও ভ্রাম্যমাণ আদালত অধ্যাদেশ, ২০০৯-এর আলোকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে।
No comments