জেড শ্রেণীর শেয়ার লেনদেন নিষ্পত্তির সময় এখন ১০ দিন
তালিকাভুক্ত দুর্বল মৌলভিত্তির ‘জেড’ শ্রেণীর শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তির সময় আরও দুই দিন বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। অর্থাত্ জেড শ্রেণীর শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তি হতে এখন থেকে সময় আরও দুই দিন বেশি লাগবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল সোমবার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বর্তমানে জেড শ্রেণীর কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের পর নিষ্পত্তি হতে আট দিন (টি+৭) সময় লাগে। নতুন নিয়মে ১০ দিন (টি+৯) লাগবে।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারুল কবীর ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্বল মৌল ভিত্তির নিষ্ক্রিয় কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ নিরুত্সাহিত করতেই এসইসি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। লেনদেন নিষ্পত্তির সময় বাড়লে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা প্ররোচিত হয়ে এসব শেয়ারে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবেন না। এতে জেড শ্রেণীর শেয়ার নিয়ে কারসাজির প্রবণতা কিছুটা হলেও কমবে।’
তিনি আরও বলেন, এসইসি এর আগে জেড শ্রেণীর বেশ কিছু কোম্পানির লেনদেন বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু তার পরও কিছু অসাধু বিনিয়োগকারী নানা ধরনের গুজব ছড়িয়ে কারসাজির মাধ্যমে জেড শ্রেণীর শেয়ারের দাম বাড়াচ্ছে।
আনোয়ারুল কবীর উদাহরণ দিয়ে বলেন, সম্প্রতি ডান্ডি ডায়িং নামের একটি কোম্পানি শূন্য লভ্যাংশ ঘোষণার পরও শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো হয়েছে। কেন এটি করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখার জন্য এসইসি বিষয়টি তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছে।
মিউচুয়াল ফান্ডের মামলা: এদিকে গতকাল সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের আদালতে মিউচুয়াল ফান্ডসংক্রান্ত মামলার দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিচারপতি উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনে আগামী বুধবার আবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
মামলার বাদীপক্ষের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এম জহিরের সহকারী ব্যারিস্টার শফিকুর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি জানান, বেলা সোয়া দুইটায় শুনানি শুরু হয়ে বিকেল সোয়া চারটায় শেষ হয়েছে। এই দীর্ঘ শুনানি চলাকালে এম জহির ও বিবাদীপক্ষের আইনজীবী সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহমুদুল ইসলাম নিজ নিজ অবস্থানের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল সোমবার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বর্তমানে জেড শ্রেণীর কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের পর নিষ্পত্তি হতে আট দিন (টি+৭) সময় লাগে। নতুন নিয়মে ১০ দিন (টি+৯) লাগবে।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারুল কবীর ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্বল মৌল ভিত্তির নিষ্ক্রিয় কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ নিরুত্সাহিত করতেই এসইসি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। লেনদেন নিষ্পত্তির সময় বাড়লে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা প্ররোচিত হয়ে এসব শেয়ারে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবেন না। এতে জেড শ্রেণীর শেয়ার নিয়ে কারসাজির প্রবণতা কিছুটা হলেও কমবে।’
তিনি আরও বলেন, এসইসি এর আগে জেড শ্রেণীর বেশ কিছু কোম্পানির লেনদেন বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু তার পরও কিছু অসাধু বিনিয়োগকারী নানা ধরনের গুজব ছড়িয়ে কারসাজির মাধ্যমে জেড শ্রেণীর শেয়ারের দাম বাড়াচ্ছে।
আনোয়ারুল কবীর উদাহরণ দিয়ে বলেন, সম্প্রতি ডান্ডি ডায়িং নামের একটি কোম্পানি শূন্য লভ্যাংশ ঘোষণার পরও শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো হয়েছে। কেন এটি করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখার জন্য এসইসি বিষয়টি তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছে।
মিউচুয়াল ফান্ডের মামলা: এদিকে গতকাল সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের আদালতে মিউচুয়াল ফান্ডসংক্রান্ত মামলার দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিচারপতি উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনে আগামী বুধবার আবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
মামলার বাদীপক্ষের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এম জহিরের সহকারী ব্যারিস্টার শফিকুর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি জানান, বেলা সোয়া দুইটায় শুনানি শুরু হয়ে বিকেল সোয়া চারটায় শেষ হয়েছে। এই দীর্ঘ শুনানি চলাকালে এম জহির ও বিবাদীপক্ষের আইনজীবী সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহমুদুল ইসলাম নিজ নিজ অবস্থানের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন।
No comments