পাঞ্জাবে বিএসএফ জওয়ানদের মধ্যে এইডসের সংক্রমণ
পাঞ্জাবে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যদের জন্য নতুন হুমকির নাম ‘এইডস’। ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে মোতায়েন প্রতিটি ইউনিটের জওয়ানদের মধ্যে দুজন মরণব্যাধি এইডস রোগে আক্রান্ত বলে জানিয়েছেন সেখানকার কর্মকর্তারা। বিএসএফের ফিরোজপুর সেক্টরের চিকিত্সা কর্মকর্তা শালিন্দের কাউর বলেন, গত কয়েক বছরে বিএসএফ সদস্যদের মধ্যে এইডসের সংক্রমণ ঘটেছে। পাঞ্জাব সীমান্তে মোতায়েন মোট সাতটি ইউনিটের প্রতিটিতে দুজন জওয়ান এইডস রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁরা এখন চিকিত্সাধীন। সম্ভবত যৌনকর্মীদের মাধ্যমে রোগটি জওয়ানদের মধ্যে ছড়িয়েছে।
কাউর জানান, এইডসে আক্রান্ত ১৪ জন জওয়ানের মধ্যে কয়েকজনকে জলন্ধরে এবং কয়েকজনকে দিল্লিতে চিকিত্সার জন্য পাঠানো হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএসএফের একজন কর্মকর্তা জানান, বিএসএফ সদস্যদের মধ্যে আশঙ্কাজনক হারে এইডস ছড়িয়ে পড়ছে। সীমান্ত রক্ষার দায়িত্বে থাকার সময় জওয়ানেরা তেমন ছুটি পান না। তাঁদের অধিকাংশই কাছাকাছি এলাকার যৌনকর্মীদের কাছে যাওয়া-আসা করেন এবং সেখান থেকেই সম্ভবত অনেকে এইডস রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ওই কর্মকর্তার বক্তব্যের পক্ষে
সমর্থন জানিয়ে এইডসে আক্রান্ত এক জওয়ান বলেন, ‘আমাদের আরও বেশি ছুটি দেওয়া উচিত এবং দায়িত্বে থাকার সময় পরিবারের সঙ্গে বিএসএফ ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে দেওয়া উচিত।’
এদিকে পাঞ্জাবের এই সীমান্ত এলাকা যৌনকর্মীদের জন্য ভালো ব্যবসায়িক এলাকায় পরিণত হয়েছে। অনেক যৌনকর্মী গানের দলের সদস্য হিসেবে বেশ ধরে থাকেন। এ ব্যাপারে শালিন্দের কাউর বলেন, সরকার এই পরিস্থিতির বিষয়ে সচেতন এবং এইডসের সংক্রমণ রোধে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
কাউর জানান, এইডসে আক্রান্ত ১৪ জন জওয়ানের মধ্যে কয়েকজনকে জলন্ধরে এবং কয়েকজনকে দিল্লিতে চিকিত্সার জন্য পাঠানো হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএসএফের একজন কর্মকর্তা জানান, বিএসএফ সদস্যদের মধ্যে আশঙ্কাজনক হারে এইডস ছড়িয়ে পড়ছে। সীমান্ত রক্ষার দায়িত্বে থাকার সময় জওয়ানেরা তেমন ছুটি পান না। তাঁদের অধিকাংশই কাছাকাছি এলাকার যৌনকর্মীদের কাছে যাওয়া-আসা করেন এবং সেখান থেকেই সম্ভবত অনেকে এইডস রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ওই কর্মকর্তার বক্তব্যের পক্ষে
সমর্থন জানিয়ে এইডসে আক্রান্ত এক জওয়ান বলেন, ‘আমাদের আরও বেশি ছুটি দেওয়া উচিত এবং দায়িত্বে থাকার সময় পরিবারের সঙ্গে বিএসএফ ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে দেওয়া উচিত।’
এদিকে পাঞ্জাবের এই সীমান্ত এলাকা যৌনকর্মীদের জন্য ভালো ব্যবসায়িক এলাকায় পরিণত হয়েছে। অনেক যৌনকর্মী গানের দলের সদস্য হিসেবে বেশ ধরে থাকেন। এ ব্যাপারে শালিন্দের কাউর বলেন, সরকার এই পরিস্থিতির বিষয়ে সচেতন এবং এইডসের সংক্রমণ রোধে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments