পেন্টাগনের তালিকায় ৫০ আফগান মাদক চোরাকারবারির নাম
আটক অথবা হত্যার জন্য পেন্টাগনের যে তালিকা রয়েছে, তাতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কথিত ৫০ আফগান মাদক চোরাকারবারির নাম। তালিকাভুক্ত এই মাদক চোরাকারবারিদের সঙ্গে তালেবান বিদ্রোহীদের সম্পর্ক রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। গত রোববার দ্য নিউইয়র্ক টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়।
মার্কিন কংগ্রেসের একটি গবেষণা প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে পত্রিকাটি জানায়, পেন্টাগনের এই তালিকা আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের মাদকবিরোধী কৌশলে বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রতিফলন। চলতি সপ্তাহে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। প্রকাশ করার আগেই প্রতিবেদনটি দ্য নিউইয়র্ক টাইমস-এর হাতে চলে আসে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন সেনা কমান্ডাররা কংগ্রেস কমিটিকে বলেছেন, তালেবানের অর্থপ্রবাহ বিঘ্নিত করতে তাঁরা যে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন, এটা তার অপরিহার্য একটি অংশ।
টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, যেসব পাচারকারীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত, তাদের নাম তালিকার প্রথম দিকে রাখা হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, বিদ্রোহী নেতাদের সমান গুরুত্ব দেওয়া হলো পাচারকারীদের। যেকোনো সময় তাদের গ্রেপ্তার কিংবা হত্যা করা যাবে।
মার্কিন কমান্ডাররা বলেন, বর্তমানে তালেবানকে অর্থসহায়তা করে—এ রকম ৫০ জন বড় পাচারকারীর নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
একজন মার্কিন জেনারেল সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্যদের জানান, আটক কিংবা হত্যার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে—এ রকম ৩৬৭ জনের নামের একটি তালিকা রয়েছে। এই তালিকায় ৫০ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যাদের মাদক ও বিদ্রোহ তত্পরতার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে।
সিনেটের প্রতিবেদনে ওই জেনারেলের নাম প্রকাশ করা হয়নি। পেন্টাগনের মুখপাত্র প্যাট্রিক রাইডার সিনেটের প্রতিবেদন সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তিনি বলেন, মাদক ব্যবসা ও বিদ্রোহে অর্থায়ন এবং সন্ত্রাসবাদের মধ্যে একটি সম্পর্ক রয়েছে।
মার্কিন কংগ্রেসের একটি গবেষণা প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে পত্রিকাটি জানায়, পেন্টাগনের এই তালিকা আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের মাদকবিরোধী কৌশলে বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রতিফলন। চলতি সপ্তাহে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। প্রকাশ করার আগেই প্রতিবেদনটি দ্য নিউইয়র্ক টাইমস-এর হাতে চলে আসে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন সেনা কমান্ডাররা কংগ্রেস কমিটিকে বলেছেন, তালেবানের অর্থপ্রবাহ বিঘ্নিত করতে তাঁরা যে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন, এটা তার অপরিহার্য একটি অংশ।
টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, যেসব পাচারকারীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত, তাদের নাম তালিকার প্রথম দিকে রাখা হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, বিদ্রোহী নেতাদের সমান গুরুত্ব দেওয়া হলো পাচারকারীদের। যেকোনো সময় তাদের গ্রেপ্তার কিংবা হত্যা করা যাবে।
মার্কিন কমান্ডাররা বলেন, বর্তমানে তালেবানকে অর্থসহায়তা করে—এ রকম ৫০ জন বড় পাচারকারীর নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
একজন মার্কিন জেনারেল সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্যদের জানান, আটক কিংবা হত্যার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে—এ রকম ৩৬৭ জনের নামের একটি তালিকা রয়েছে। এই তালিকায় ৫০ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যাদের মাদক ও বিদ্রোহ তত্পরতার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে।
সিনেটের প্রতিবেদনে ওই জেনারেলের নাম প্রকাশ করা হয়নি। পেন্টাগনের মুখপাত্র প্যাট্রিক রাইডার সিনেটের প্রতিবেদন সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তিনি বলেন, মাদক ব্যবসা ও বিদ্রোহে অর্থায়ন এবং সন্ত্রাসবাদের মধ্যে একটি সম্পর্ক রয়েছে।
No comments