মিষ্টি খেলেই কি ডায়াবেটিস হয়?
মিষ্টি
খেলে ডায়াবিটিস হয়। তাই বেশি মিষ্টি খাওয়া যাবে না এমন কথা আমরা ছোটবেলা
থেকেই শুনে এসেছি। কারণ মিষ্টি বা চিনি খেলে ডায়াবেটিস হয় এমন ধারণা অনেক
আগে থেকেই প্রচলিত। তাই অনেকেই ডায়াবেটিস হবে এই ভয়ে মিষ্টি খাওয়া থেকে
বিরত থাকেন।
তবে চিকিৎসকরা বলেন, মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হবে বা সুগার বেড়ে যাবে এই ধারণা ভুল। বরং এই রোগ থেকে দূরে থাকতে কিছু নিয়ম-নীতি মেনে চলতে হয় এবং খাবারেও থাকতে হয় সতর্ক।
মূলত পরিবারে কারো ডায়াবেটিস থাকলে, শরীরের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকলে, শারীরিক পরিশ্রম কম করলে, জীবনযাপনে শৃঙ্খলা মেনে না চললে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই চিনি খেলেই ডায়াবেটিস হয় না তবে যদি ডায়াবেটিস হয়েই যায় তখন চিনি খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
দুই ধরণের ডায়াবেটিস আছে। যার একটি হয় বাচ্চাদের এবং অন্যটি বড়দের। বাচ্চাদের ছোট থেকেই ইনসুলিন নিতে হয়। তাই তাদের মিষ্টি খাওয়া যাবেই না।
অন্যদিকে বড়দেরা ডায়াবেটিস হওয়ার আগ পর্যন্ত মিষ্টি খেতে নিষেধ নেই। তবে অতিরিক্ত যেকোনো খাবার খাওয়া যেমন ঠিক নয়, তেমনি বেশি মিষ্টি খাওয়াও ঠিক নয়। এতে মানুষের মোটা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই একটানা অতিরিক্ত মিষ্টি না খেলেই ভাল।
তবে যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তারা পরিমিত পরিমান মিষ্টি খেলে তেমন ক্ষতি হয় না। তাই অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনই এই রোগের কারণ বলা যায়।
তবে চিকিৎসকরা বলেন, মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হবে বা সুগার বেড়ে যাবে এই ধারণা ভুল। বরং এই রোগ থেকে দূরে থাকতে কিছু নিয়ম-নীতি মেনে চলতে হয় এবং খাবারেও থাকতে হয় সতর্ক।
মূলত পরিবারে কারো ডায়াবেটিস থাকলে, শরীরের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকলে, শারীরিক পরিশ্রম কম করলে, জীবনযাপনে শৃঙ্খলা মেনে না চললে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই চিনি খেলেই ডায়াবেটিস হয় না তবে যদি ডায়াবেটিস হয়েই যায় তখন চিনি খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
দুই ধরণের ডায়াবেটিস আছে। যার একটি হয় বাচ্চাদের এবং অন্যটি বড়দের। বাচ্চাদের ছোট থেকেই ইনসুলিন নিতে হয়। তাই তাদের মিষ্টি খাওয়া যাবেই না।
অন্যদিকে বড়দেরা ডায়াবেটিস হওয়ার আগ পর্যন্ত মিষ্টি খেতে নিষেধ নেই। তবে অতিরিক্ত যেকোনো খাবার খাওয়া যেমন ঠিক নয়, তেমনি বেশি মিষ্টি খাওয়াও ঠিক নয়। এতে মানুষের মোটা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই একটানা অতিরিক্ত মিষ্টি না খেলেই ভাল।
তবে যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তারা পরিমিত পরিমান মিষ্টি খেলে তেমন ক্ষতি হয় না। তাই অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনই এই রোগের কারণ বলা যায়।
No comments