কখনোই ফ্রিজারে রাখবেন না এই খাবারগুলো
অনেকেই ফ্রিজ আর ফ্রিজারের তফাৎটা বোঝেন
না। তারা ভাবেন, যে খাবার ফ্রিজে রাখা যায় তা হয়তো ফ্রিজারেও রাখা যাবে।
আসলে কিন্তু তা নয়! মূলত কাঁচা মাছ, মাংসই ফ্রিজারে রাখা ভালো। ভুল খাবারটি
ফ্রিজারে রাখলে যেমন খাবারটা নষ্ট হবে তেমনি আপনি অসুস্থও হতে পারেন! দেখে
নিন কী কী খাবার ফ্রিজারে রাখা একেবারেই উচিত নয়-
১) দুধ
দুধ সংরক্ষণ করার জন্য ফ্রিজারে রাখলে পানি কেটে যেতে পারে। তা খাওয়াটা বিপজ্জনক নয়। কিন্তু এই দুধ দিয়ে কোনো খাবার আসলে তৈরি করা যায় না।
২) আলু
আলুতে পানির পরিমাণ বেশি। তাই ফ্রিজারে রাখলে কাঁচা আলু পরে নরম হয়ে যেতে পারে। অন্যদিকে রান্না করা আলু ফ্রিজারে রেখে দিতে পারেন, তার স্বাদে তেমন তারতম্য হবে না।
৩) ভাজা খাবার
ফ্রিজে রাখলে ভাজা খাবারের মুচমচে ভাবটা চলে যায়। আপনি যদি ভাজা কোনো খাবার ফ্রিজারে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চান, তাহলে তেলে না ভেজে একে বেক করে নিতে পারেন।
৪) কাঁচা ডিম
কাঁচা ডিম জমাট বাঁধলে এর খোসায় ফাটল ধরতে পারে। ফলে এর ভেতরে ব্যাকটেরিয়া ঢুকে পড়তে পারে। আপনি যদি কাঁচা ডিম ফ্রিজারে রাখতে চান, তাহলে ডিম ভেঙে ভালো করে বিট করুন। এরপর তা একটি এয়ারটাইট কন্টেইনারে রেখে দিন।
৫) নরম পনির
দুধ যেমন ফ্রিজারে রাখা উচিত নয়, তেমনি নরম পনিরও রাখা উচিত নয়। ফ্রিজার থেকে বের করার পর তা পানি পানি হয়ে যাবে। ফলে ক্রিম চীজ, সাওয়ার ক্রিম বা রিকোটা ধরণের পনির ফ্রিজারে না রাখাই ভালো। একইভাবে দইও ফ্রিজারে না রেখে ফ্রিজে রাখুন।
এসব খাবার ফ্রিজারে রাখলে নষ্ট হয় স্বাদ-গন্ধ। ছবি: সংগৃহীত
৬) কাঁচা ফল ও সবজি
ফল ও সবজিতে সাধারণত পানির পরিমাণ বেশি থাকে। ফ্রিজারে রাখলে ফল ও সবজির ভেতরে থাকা পানি জমে বরফ হয়ে যায় এবং এসব খাবারের স্বাদ নষ্ট করে দেয়। ফলে এগুলোকে ফ্রিজারে না রেখে সাধারণ ফ্রিজে রাখাই ভালো।
৭) কিছু মশলা
রসুন ফ্রিজারে রাখলে অতিরিক্ত তেতো এবং দুর্গন্ধযুক্ত মনে হতে পারে। এছাড়া পিঁয়াজ ও পাপরিকার ফ্লেভার পাল্টে যায়, গরম মশলার সুগন্ধ কমে যায়। রসুনের মতোই মরিচ, লবঙ্গ এবং ভ্যানিলা এসেন্সের স্বাদ পাল্টে যায়।
৮) মেয়নেজ
ভাজাভুজির সাথে মেয়নেজ খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। তারা যদি ভাবেন কমদামে মেয়োনেজ পেয়ে ফ্রিজারে রেখে দেবেন আর কয়েক মাস ধরে খাবেন, তা সম্ভব নয়। অনেকটা দুধের মতোই মেয়নেজ পানি ছেড়ে দেয় এবং দলা পাকিয়ে যায় ফ্রিজে রাখলে।
৯) ভাত ও পাস্তা
শর্করা জাতীয় এ দুইটি খাবার রান্না করে ফ্রিজারে রাখলে নরম ও আঠা আঠা হয়ে যেতে পারে। তা খাওয়াটা বিপজ্জনক নয়, কিন্তু খুবই বিস্বাদ লাগবে।
১০) একবার বের করা মাংস
ফ্রিজারে মাংস রেখে দিয়েছেন। একে বের করে গলিয়ে নিলেন। কিছুটা মাংস রান্নার জন্য রেখে বাকিটুকু আবার ফ্রিজারে ঢুকিয়ে দিলেন। এটা কিন্তু করা যাবে না! কারণ একবার মাংসের বরফ গলানোর সময়ে এতে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে খুব দ্রুত। এ কারণে একবার খাওয়ার মতো কম পরিমাণে ভাগ ভাগ করে মাংস ফ্রিজারে রাখুন। খুব বেশি পরিমাণে মাংস বের করে ফেললে তা রান্না করে তারপর আবার ফ্রিজ বা ফ্রিজারে রাখতে পারেন, কাঁচা নয়।
সূত্র: রিডার্স ডাইজেস্ট
১) দুধ
দুধ সংরক্ষণ করার জন্য ফ্রিজারে রাখলে পানি কেটে যেতে পারে। তা খাওয়াটা বিপজ্জনক নয়। কিন্তু এই দুধ দিয়ে কোনো খাবার আসলে তৈরি করা যায় না।
২) আলু
আলুতে পানির পরিমাণ বেশি। তাই ফ্রিজারে রাখলে কাঁচা আলু পরে নরম হয়ে যেতে পারে। অন্যদিকে রান্না করা আলু ফ্রিজারে রেখে দিতে পারেন, তার স্বাদে তেমন তারতম্য হবে না।
৩) ভাজা খাবার
ফ্রিজে রাখলে ভাজা খাবারের মুচমচে ভাবটা চলে যায়। আপনি যদি ভাজা কোনো খাবার ফ্রিজারে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চান, তাহলে তেলে না ভেজে একে বেক করে নিতে পারেন।
৪) কাঁচা ডিম
কাঁচা ডিম জমাট বাঁধলে এর খোসায় ফাটল ধরতে পারে। ফলে এর ভেতরে ব্যাকটেরিয়া ঢুকে পড়তে পারে। আপনি যদি কাঁচা ডিম ফ্রিজারে রাখতে চান, তাহলে ডিম ভেঙে ভালো করে বিট করুন। এরপর তা একটি এয়ারটাইট কন্টেইনারে রেখে দিন।
৫) নরম পনির
দুধ যেমন ফ্রিজারে রাখা উচিত নয়, তেমনি নরম পনিরও রাখা উচিত নয়। ফ্রিজার থেকে বের করার পর তা পানি পানি হয়ে যাবে। ফলে ক্রিম চীজ, সাওয়ার ক্রিম বা রিকোটা ধরণের পনির ফ্রিজারে না রাখাই ভালো। একইভাবে দইও ফ্রিজারে না রেখে ফ্রিজে রাখুন।
এসব খাবার ফ্রিজারে রাখলে নষ্ট হয় স্বাদ-গন্ধ। ছবি: সংগৃহীত
৬) কাঁচা ফল ও সবজি
ফল ও সবজিতে সাধারণত পানির পরিমাণ বেশি থাকে। ফ্রিজারে রাখলে ফল ও সবজির ভেতরে থাকা পানি জমে বরফ হয়ে যায় এবং এসব খাবারের স্বাদ নষ্ট করে দেয়। ফলে এগুলোকে ফ্রিজারে না রেখে সাধারণ ফ্রিজে রাখাই ভালো।
৭) কিছু মশলা
রসুন ফ্রিজারে রাখলে অতিরিক্ত তেতো এবং দুর্গন্ধযুক্ত মনে হতে পারে। এছাড়া পিঁয়াজ ও পাপরিকার ফ্লেভার পাল্টে যায়, গরম মশলার সুগন্ধ কমে যায়। রসুনের মতোই মরিচ, লবঙ্গ এবং ভ্যানিলা এসেন্সের স্বাদ পাল্টে যায়।
৮) মেয়নেজ
ভাজাভুজির সাথে মেয়নেজ খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। তারা যদি ভাবেন কমদামে মেয়োনেজ পেয়ে ফ্রিজারে রেখে দেবেন আর কয়েক মাস ধরে খাবেন, তা সম্ভব নয়। অনেকটা দুধের মতোই মেয়নেজ পানি ছেড়ে দেয় এবং দলা পাকিয়ে যায় ফ্রিজে রাখলে।
৯) ভাত ও পাস্তা
শর্করা জাতীয় এ দুইটি খাবার রান্না করে ফ্রিজারে রাখলে নরম ও আঠা আঠা হয়ে যেতে পারে। তা খাওয়াটা বিপজ্জনক নয়, কিন্তু খুবই বিস্বাদ লাগবে।
১০) একবার বের করা মাংস
ফ্রিজারে মাংস রেখে দিয়েছেন। একে বের করে গলিয়ে নিলেন। কিছুটা মাংস রান্নার জন্য রেখে বাকিটুকু আবার ফ্রিজারে ঢুকিয়ে দিলেন। এটা কিন্তু করা যাবে না! কারণ একবার মাংসের বরফ গলানোর সময়ে এতে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে খুব দ্রুত। এ কারণে একবার খাওয়ার মতো কম পরিমাণে ভাগ ভাগ করে মাংস ফ্রিজারে রাখুন। খুব বেশি পরিমাণে মাংস বের করে ফেললে তা রান্না করে তারপর আবার ফ্রিজ বা ফ্রিজারে রাখতে পারেন, কাঁচা নয়।
সূত্র: রিডার্স ডাইজেস্ট
>>>রূপকেয়ার
No comments