আফগানিস্তানে সেনাদেরকে ক্ষুদে পকেট ড্রোন দেবে মার্কিন সামরিক বাহিনী by জেমস ফ্যারেল
আফগানিস্তানে
আগামীতে কিছু মার্কিন সেনাদের পাঠানো হচ্ছে যাদেরকে নতুন একটি পকেট সাইজের
নজরদারী ড্রোন দেয়া হবে, যেটাকে বলা হয় ব্ল্যাক হর্নেট পার্সোনাল
রেকনায়শান্স সিস্টেম।
আফগানিস্তানে এই ড্রোনগুলো মোতায়েনের মাধ্যমে ৮২তম এয়ারবর্ন ডিভিশানের ৫০৮তম প্যারাশুট ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়ন এটা পরীক্ষা করে দেখবে যে কিভাবে এই ড্রোনগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার করা যায়। স্টার্স অ্যান্ড স্ট্রাইপসে শুক্রবার প্রকাশিত এক রিপোর্ট অনুসারে, সেই দিন বেশি দূরে নেই, যেদিন সব সেনার সাথেই এই মিনি ড্রোন থাকবে।
এই ড্রোনটির ডিজাইন করেছে ওরিগন-ভিত্তিক এফএলআইআর সিস্টেমস। মাত্র ছয় ইঞ্চি লম্বা এই ড্রোনের ওজন মাত্র ৩৩ গ্রাম। প্রতিটি ড্রোনের দুটো ক্যামেরা এবং থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরা রয়েছে। মাঠ পর্যায়ে এই ড্রোনগুলো অপারেটরের কাছ থেকে ২ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত জায়গা পরীক্ষা করতে পারে এবং এক নাগারে ২৫ মিনিট পর্যন্ত উড়তে পারে। এ সময়টাতে ড্রোনগুলো অপারেটরের কাছে ছবি পাঠাতে পারে। এই ড্রোনগুলো লুকিয়ে থাকা শত্রু ও বিস্ফোরক চিহ্নিত করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সার্জেন্ট রায়ান সুবার্স এক সেনা বিবৃতিতে বলেছেন, “এই ধরনের প্রযুক্তি আমাদের জন্য জীবন রক্ষাকারী হিসেবে কাজ করবে কারণ এটা আমাদেরকে বিপদ থেকে সতর্ক করবে এবং আমাদের নিজেদের মিশন কার্যকরে সক্ষমতা যোগাবে”।
২০১৬ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র তাদের বিশেষ বাহিনীতে ব্ল্যাক হর্নেটের পরীক্ষা শুরু করেছে এবং এরপর ফরাসী ও ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীও এফএলআইআর-এর কাছ থেকে এটা কিনেছে। কোম্পানি লিখেছে যে, মাত্র দুই মিনিটেই একজন সেনা বুঝতে পারবেন কিভাবে এটা চালাতে হয় এবং কয়েক দিনের মধ্যেই একজন ইন্সট্রাক্টর এটা পরিচালনায় প্রশিক্ষণ দিতে পারবেন। এতে অয়্যারলেস কমান্ড এনক্রিপ্ট করা আছে বলে এটা হ্যাক করাও যাবে না।
গত বছর মার্কিন সেনাবাহিনী এফএলআইআরের সাথে ২.৬ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে। এবং চলতি বছরের জানুয়ারিতে সেনাবাহিনীর সোলজার বর্ন সেন্সর কর্মসূচির জন্য এই ড্রোন সরবরাহের জন্য ৪০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে তারা। এর অর্থ হলো ৯০০০ সিস্টেম কিনবে মার্কিন সেনাবাহিনী, এবং প্রতিটি সিস্টেমে দুটি করে ড্রোন রয়েছে।
আফগানিস্তানে এই ড্রোনগুলো মোতায়েনের মাধ্যমে ৮২তম এয়ারবর্ন ডিভিশানের ৫০৮তম প্যারাশুট ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়ন এটা পরীক্ষা করে দেখবে যে কিভাবে এই ড্রোনগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার করা যায়। স্টার্স অ্যান্ড স্ট্রাইপসে শুক্রবার প্রকাশিত এক রিপোর্ট অনুসারে, সেই দিন বেশি দূরে নেই, যেদিন সব সেনার সাথেই এই মিনি ড্রোন থাকবে।
এই ড্রোনটির ডিজাইন করেছে ওরিগন-ভিত্তিক এফএলআইআর সিস্টেমস। মাত্র ছয় ইঞ্চি লম্বা এই ড্রোনের ওজন মাত্র ৩৩ গ্রাম। প্রতিটি ড্রোনের দুটো ক্যামেরা এবং থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরা রয়েছে। মাঠ পর্যায়ে এই ড্রোনগুলো অপারেটরের কাছ থেকে ২ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত জায়গা পরীক্ষা করতে পারে এবং এক নাগারে ২৫ মিনিট পর্যন্ত উড়তে পারে। এ সময়টাতে ড্রোনগুলো অপারেটরের কাছে ছবি পাঠাতে পারে। এই ড্রোনগুলো লুকিয়ে থাকা শত্রু ও বিস্ফোরক চিহ্নিত করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সার্জেন্ট রায়ান সুবার্স এক সেনা বিবৃতিতে বলেছেন, “এই ধরনের প্রযুক্তি আমাদের জন্য জীবন রক্ষাকারী হিসেবে কাজ করবে কারণ এটা আমাদেরকে বিপদ থেকে সতর্ক করবে এবং আমাদের নিজেদের মিশন কার্যকরে সক্ষমতা যোগাবে”।
২০১৬ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র তাদের বিশেষ বাহিনীতে ব্ল্যাক হর্নেটের পরীক্ষা শুরু করেছে এবং এরপর ফরাসী ও ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীও এফএলআইআর-এর কাছ থেকে এটা কিনেছে। কোম্পানি লিখেছে যে, মাত্র দুই মিনিটেই একজন সেনা বুঝতে পারবেন কিভাবে এটা চালাতে হয় এবং কয়েক দিনের মধ্যেই একজন ইন্সট্রাক্টর এটা পরিচালনায় প্রশিক্ষণ দিতে পারবেন। এতে অয়্যারলেস কমান্ড এনক্রিপ্ট করা আছে বলে এটা হ্যাক করাও যাবে না।
গত বছর মার্কিন সেনাবাহিনী এফএলআইআরের সাথে ২.৬ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে। এবং চলতি বছরের জানুয়ারিতে সেনাবাহিনীর সোলজার বর্ন সেন্সর কর্মসূচির জন্য এই ড্রোন সরবরাহের জন্য ৪০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে তারা। এর অর্থ হলো ৯০০০ সিস্টেম কিনবে মার্কিন সেনাবাহিনী, এবং প্রতিটি সিস্টেমে দুটি করে ড্রোন রয়েছে।
No comments