কংগ্রেসের কারণেই কাশ্মীর হাতছাড়া: অমিত শাহ
কাশ্মীরের এক-তৃতীয়াংশ ভারতের নিয়ন্ত্রণে নেই বলে জানিয়েছেন অমিত শাহ। এজন্য প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।
তিনি বলেছেন, তাদের কারণেই জম্মু-কাশ্মীরের এক-তৃতীয়াংশ ভারতের নিয়ন্ত্রণে নেই। রাষ্ট্রপতি শাসন জারিবিষয়ক দেশটির সংবিধানের ৩৫৬ ধারার উল্লেখ করে অমিত শাহ বলেন, ‘দেশভাগের জন্য দায়ী কে’ সংবিধানের ওই ধারাকে ব্যবহার করে কোনো রাজ্যের ওপর কেন্দ্রীয় শাসন প্রয়োগ করা নিয়ে বিতর্ক চলাকালীন অমিত শাহ বলেন, ‘বিজেপি নয়, কংগ্রেসই সংবিধানের ৩৫৬ ধারাকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে।’ অমিত আরও বলেন, ‘কোনো বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি হলে আমরা বাধ্য হয়ে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করি। এর আগে ১৩২ বার সংবিধানের ৩৫৬ ধারাকে ব্যবহার করা হয়েছে। যার মধ্যে ৯৩ বার এটি ব্যবহার করেছে কংগ্রেস। তারা এখন শেখাবে কিভাবে এই ধারা ব্যবহার করা উচিত?’
৬ মাসেই কাশ্মীরে নির্বাচন : ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে আগামী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শুক্রবার লোকসভায় তিনি বলেন, সরকার জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ রুখতে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে।
এখন সেখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটাই ভালো হয়েছে। আগামী ছ’মাসের মধ্যে সেখানে বিধানসভা নির্বাচন সম্পন্ন করা যেতে পারে। এদিন লোকসভায় কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসনের মেয়াদ বাড়ানোর বিল পেশ করলে সেখানে বিধানসভা নির্বাচনের দাবি ওঠে।
ওই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের দাবি দীর্ঘদিনের। গত বছরের জুনে বিজেপি মেহবুবা মুফতির ডেমোক্রেটিক পার্টির সঙ্গে জোট ভেঙে দিলে জম্মু ও কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয়। বছরের শেষে সেখানে নির্বাচন করতে গেলেও রাষ্ট্রপতি শাসনের মেয়াদ বাড়ানো প্রয়োজন। খবর এনডিটিভির।
গত মাসেই হয়ে গেল ভারতের লোকসভা নির্বাচন-২০১৯। কাশ্মীরে লোকসভার সঙ্গে বিধানসভার নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও নিরাপত্তা পরিস্থিতির অজুহাতে নির্বাচন স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন।
লোকসভার মাধ্যমে সরকার গঠনের পর প্রথম অধিবেশনে রাজ্যটির নির্বাচনের প্রসঙ্গটি উঠে এলো। অমিত শাহ বলেন, সন্ত্রাসের প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’ ও সন্ত্রাসবাদের শিকড় উপড়ে ফেলতে বিজেপি সরকার ওই রাজ্যে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে।
তিনি বলেন, অতীতে এখানে নির্বাচনের সময় রক্তের স্রোত বইতে দেখেছি আমরা। কিন্তু এখন নির্বাচনের সময় কোনো রক্তপাত ঘটে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। মানুষকে তাদের অধিকার দিতে চেষ্টা করছি আমরা। মাত্র এক বছরে বহু ইস্যুর সমাধান করা গিয়েছে।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে পুলওয়ামা জঙ্গি হানার ঘটনায় ৪০ জন সেনার মৃত্যুর কয়েক সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন কমিশন জম্মু ও কাশ্মীরে লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচন একসঙ্গে আয়োজন করার প্রস্তাব দেয়।
কিন্তু রাজ্য সরকার আপত্তি জানায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির প্রসঙ্গ তুলে। নিরাপত্তা প্রসঙ্গ খতিয়ে দেখে কাশ্মীরের অনন্তনাগে তিন পর্বে লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হয়।
রাজ্যের রাজনৈতিক দলগুলোর অভিযোগ ছিল, বিজেপি রাজ্যে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি প্রয়োগ করতে দিচ্ছে না। গত মাসে কমিশন ইঙ্গিত করে নির্বাচন নিয়ে রাজ্য সরকারের তরফে সবুজ সংকেত মিলেছে।
তিনি বলেছেন, তাদের কারণেই জম্মু-কাশ্মীরের এক-তৃতীয়াংশ ভারতের নিয়ন্ত্রণে নেই। রাষ্ট্রপতি শাসন জারিবিষয়ক দেশটির সংবিধানের ৩৫৬ ধারার উল্লেখ করে অমিত শাহ বলেন, ‘দেশভাগের জন্য দায়ী কে’ সংবিধানের ওই ধারাকে ব্যবহার করে কোনো রাজ্যের ওপর কেন্দ্রীয় শাসন প্রয়োগ করা নিয়ে বিতর্ক চলাকালীন অমিত শাহ বলেন, ‘বিজেপি নয়, কংগ্রেসই সংবিধানের ৩৫৬ ধারাকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে।’ অমিত আরও বলেন, ‘কোনো বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি হলে আমরা বাধ্য হয়ে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করি। এর আগে ১৩২ বার সংবিধানের ৩৫৬ ধারাকে ব্যবহার করা হয়েছে। যার মধ্যে ৯৩ বার এটি ব্যবহার করেছে কংগ্রেস। তারা এখন শেখাবে কিভাবে এই ধারা ব্যবহার করা উচিত?’
৬ মাসেই কাশ্মীরে নির্বাচন : ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে আগামী ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শুক্রবার লোকসভায় তিনি বলেন, সরকার জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ রুখতে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে।
এখন সেখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটাই ভালো হয়েছে। আগামী ছ’মাসের মধ্যে সেখানে বিধানসভা নির্বাচন সম্পন্ন করা যেতে পারে। এদিন লোকসভায় কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসনের মেয়াদ বাড়ানোর বিল পেশ করলে সেখানে বিধানসভা নির্বাচনের দাবি ওঠে।
ওই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের দাবি দীর্ঘদিনের। গত বছরের জুনে বিজেপি মেহবুবা মুফতির ডেমোক্রেটিক পার্টির সঙ্গে জোট ভেঙে দিলে জম্মু ও কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয়। বছরের শেষে সেখানে নির্বাচন করতে গেলেও রাষ্ট্রপতি শাসনের মেয়াদ বাড়ানো প্রয়োজন। খবর এনডিটিভির।
গত মাসেই হয়ে গেল ভারতের লোকসভা নির্বাচন-২০১৯। কাশ্মীরে লোকসভার সঙ্গে বিধানসভার নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও নিরাপত্তা পরিস্থিতির অজুহাতে নির্বাচন স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন।
লোকসভার মাধ্যমে সরকার গঠনের পর প্রথম অধিবেশনে রাজ্যটির নির্বাচনের প্রসঙ্গটি উঠে এলো। অমিত শাহ বলেন, সন্ত্রাসের প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’ ও সন্ত্রাসবাদের শিকড় উপড়ে ফেলতে বিজেপি সরকার ওই রাজ্যে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে।
তিনি বলেন, অতীতে এখানে নির্বাচনের সময় রক্তের স্রোত বইতে দেখেছি আমরা। কিন্তু এখন নির্বাচনের সময় কোনো রক্তপাত ঘটে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। মানুষকে তাদের অধিকার দিতে চেষ্টা করছি আমরা। মাত্র এক বছরে বহু ইস্যুর সমাধান করা গিয়েছে।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে পুলওয়ামা জঙ্গি হানার ঘটনায় ৪০ জন সেনার মৃত্যুর কয়েক সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন কমিশন জম্মু ও কাশ্মীরে লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচন একসঙ্গে আয়োজন করার প্রস্তাব দেয়।
কিন্তু রাজ্য সরকার আপত্তি জানায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির প্রসঙ্গ তুলে। নিরাপত্তা প্রসঙ্গ খতিয়ে দেখে কাশ্মীরের অনন্তনাগে তিন পর্বে লোকসভা নির্বাচন সম্পন্ন হয়।
রাজ্যের রাজনৈতিক দলগুলোর অভিযোগ ছিল, বিজেপি রাজ্যে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি প্রয়োগ করতে দিচ্ছে না। গত মাসে কমিশন ইঙ্গিত করে নির্বাচন নিয়ে রাজ্য সরকারের তরফে সবুজ সংকেত মিলেছে।
No comments