ইমরানের পদত্যাগ দাবি নওয়াজ কন্যা মরিয়মের
ইমরান-খান-মরিয়ম নওয়াজ |
নওয়াজ
শরিফের বিচারিক প্রক্রিয়া নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে সম্প্রতি ভিডিও প্রকাশের
পর এবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পদত্যাগ দাবি করেছেন মরিয়ম
নওয়াজ। মরিয়মের ফাঁস করা ভিডিওতে নওয়াজের মামলার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিচারককে
বলতে শোনা যায়, অদৃশ্য শক্তির চাপে তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে রায়
দিতে বাধ্য হয়েছেন। এক মিছিল থেকে মরিয়ম দাবি করেছেন, এ ঘটনার পর
প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসার বৈধ অধিকার হারিয়েছেন ইমরান।
গত বছরের ডিসেম্বরে আল আজিজিয়া দুর্নীতির মামলায় পাকিস্তানের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এখন কোট লাখপাত জেলে আছেন তিনি। শনিবার (৬ জুলাই) লাহোরে এক সংবাদ সম্মেলনে একটি ভিডিও ক্লিপ দেখিয়ে মরিয়ম নওয়াজ দাবি করেন, তার বাবার বিরুদ্ধে সাজা ঘোষণার জন্য বিচারপতিকে ‘ব্ল্যাকমেইল ও বাধ্য’ করা হয়েছে। এর একদিন পরই (রবিবার, ৭ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সে অভিযোগ নাকচ করে দেন অ্যাকাউন্টিবিলিটি কোর্টের বিচারপতি আরশাদ মালিক।
তবে ইমরান খানের কড়া সমালোচনা করেছেন মরিয়ম নওয়াজ। সোমবার গভীর রাতে পাঞ্জাব প্রদেশের মান্ডি বাহাউদ্দিন শহরে মিছিল করেন তিনি। বর্তমানে পাকিস্তানের প্রধান বিরোধী দল পিএমএল-এনের সহ-সভাপতি তিনি। ওই মিছিলে ৪৫ বছরের মরিয়ম বর্তমান পাক প্রধানমন্ত্রীর কড়া সমালোচনা করে বলেন, অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত ইমরানের।
মরিময়ের দাবি, এই চেয়ারে বসার আর বৈধ অধিকারই নেই পাক প্রধানমন্ত্রীর। জনসভায় ইমরানকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, পদত্যাগ করুন এবং বাড়ি চলে যান।
নওয়াজ কন্যার আশা, খুব শিগগিরই জেল থেকে ছাড়া পেয়ে যাবেন তার বাবা। তারপরে তিনিই আবার পাক প্রধানমন্ত্রীর গদিতে বসবেন। আর এবার অনেক বেশি জনসমর্থন থাকবে তার।
নিজের দাবির সমর্থনে আরশাদ এবং নাসির বাট নামে পিএমএল-এন-এর এক সমর্থকের কথোপকথনের একটি ভিডিও ক্লিপিংও প্রকাশ করেছিলেন মরিয়ম, যেখানে আরশাদকে বলতে শোনা গিয়েছে, চাপে পড়েই নওয়াজকে জেলে পাঠাতে বাধ্য হন তিনি। নওয়াজ কন্যার অভিযোগ, তার বাবার বিরুদ্ধে সাজা ঘোষণার জন্য ওই বিচারপতিকে ব্ল্যাকমেইল করা হয়েছিলো। কিছু মানুষ তাকে হুমকি দিয়েছিল সাজা ঘোষণা না করলে তার (বিচারপতির) ব্যক্তিগত একটি ভিডিও প্রকাশ করে দেওয়া হবে।
গত বছরের ডিসেম্বরে আল আজিজিয়া দুর্নীতির মামলায় পাকিস্তানের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এখন কোট লাখপাত জেলে আছেন তিনি। শনিবার (৬ জুলাই) লাহোরে এক সংবাদ সম্মেলনে একটি ভিডিও ক্লিপ দেখিয়ে মরিয়ম নওয়াজ দাবি করেন, তার বাবার বিরুদ্ধে সাজা ঘোষণার জন্য বিচারপতিকে ‘ব্ল্যাকমেইল ও বাধ্য’ করা হয়েছে। এর একদিন পরই (রবিবার, ৭ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সে অভিযোগ নাকচ করে দেন অ্যাকাউন্টিবিলিটি কোর্টের বিচারপতি আরশাদ মালিক।
তবে ইমরান খানের কড়া সমালোচনা করেছেন মরিয়ম নওয়াজ। সোমবার গভীর রাতে পাঞ্জাব প্রদেশের মান্ডি বাহাউদ্দিন শহরে মিছিল করেন তিনি। বর্তমানে পাকিস্তানের প্রধান বিরোধী দল পিএমএল-এনের সহ-সভাপতি তিনি। ওই মিছিলে ৪৫ বছরের মরিয়ম বর্তমান পাক প্রধানমন্ত্রীর কড়া সমালোচনা করে বলেন, অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত ইমরানের।
মরিময়ের দাবি, এই চেয়ারে বসার আর বৈধ অধিকারই নেই পাক প্রধানমন্ত্রীর। জনসভায় ইমরানকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, পদত্যাগ করুন এবং বাড়ি চলে যান।
নওয়াজ কন্যার আশা, খুব শিগগিরই জেল থেকে ছাড়া পেয়ে যাবেন তার বাবা। তারপরে তিনিই আবার পাক প্রধানমন্ত্রীর গদিতে বসবেন। আর এবার অনেক বেশি জনসমর্থন থাকবে তার।
নিজের দাবির সমর্থনে আরশাদ এবং নাসির বাট নামে পিএমএল-এন-এর এক সমর্থকের কথোপকথনের একটি ভিডিও ক্লিপিংও প্রকাশ করেছিলেন মরিয়ম, যেখানে আরশাদকে বলতে শোনা গিয়েছে, চাপে পড়েই নওয়াজকে জেলে পাঠাতে বাধ্য হন তিনি। নওয়াজ কন্যার অভিযোগ, তার বাবার বিরুদ্ধে সাজা ঘোষণার জন্য ওই বিচারপতিকে ব্ল্যাকমেইল করা হয়েছিলো। কিছু মানুষ তাকে হুমকি দিয়েছিল সাজা ঘোষণা না করলে তার (বিচারপতির) ব্যক্তিগত একটি ভিডিও প্রকাশ করে দেওয়া হবে।
No comments