মিজোরামে পাচারের শিকার রোহিঙ্গা নারী উদ্ধার
পাচারের
শিকার দুই শিশুসহ চার জন রোহিঙ্গা শরণার্থীকে উদ্ধার করেছে ভারতের পুলিশ।
আটক করা হয়েছে পাচারের চেষ্টায় থাকা দুই গাড়িচালককে। দ্য টেলিগ্রাফ
ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, এনিয়ে গত তিন মাসে তৃতীয়বারের মতো রোহিঙ্গা নারী
উদ্ধার করলো ভারতের মিজোরাম পুলিশ।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইনের কয়েকটি নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর পূর্ব-পরিকল্পিত ও কাঠামোবদ্ধ সহিংসতা জোরালো করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। হত্যা-ধর্ষণসহ বিভিন্ন ধারার সহিংসতা ও নিপীড়ন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রায় সাত লাখের মতো মানুষ। সেনাবাহিনীর নির্যাতন থেকে বাঁচতে বিভিন্ন সময় ভারতেও আশ্রয় নিয়েছে অনেক রোহিঙ্গা। এখনও দেশটিতে প্রায় ৪০ হাজার রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে।
গত শনিবার ভারতীয় পুলিশের তরফে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার রাতে ২০ বছর বয়সী দুই রোহিঙ্গা নারীকে উদ্ধার করা হয়। তাদের সঙ্গে থাকা ১৪ ও ১২ বছর বয়সী দুই শিশুকেও উদ্ধার করা হয়। একটি কার স্ট্যান্ডে দাঁড়ানো অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর রোহিঙ্গা নারীদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।
আটক দুই গাড়িচালকের বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে এসব রোহিঙ্গাকে নিয়ে আসা হয়। তাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে মালয়েশিয়া পাচারের চেষ্টা চলছিল।
এর আগে গত ২৩ এপ্রিল মিজোরাম-আসাম সীমান্ত থেকে ১৮ থেকে ২২ বছর বয়সী আট রোহিঙ্গা নারীকে উদ্ধার করা হয়। বাংলাদেশের কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবির থেকে বাজারে যাওয়ার পথে এসব শরণার্থীকে অপহরণ করা হয়েছিল। আর গত ১৭ জুন ১৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী আরও আট রোহিঙ্গা নারীকে উদ্ধার করা হয়। তাদেরও বাংলাদেশ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল।
মিজোরামের সঙ্গে মিয়ানমারের ৫১০ কিলোমিটার আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে। আর বাংলাদেশের সঙ্গে রয়েছে ৩১৮ কিলোমিটার সীমান্ত। কাঁটাতারের বেড়াহীন দুর্গম এসব সীমান্ত ব্যবহার করে মানুষ পাচারের চেষ্টা চলে বলে অভিযোগ রয়েছে।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইনের কয়েকটি নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর পূর্ব-পরিকল্পিত ও কাঠামোবদ্ধ সহিংসতা জোরালো করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। হত্যা-ধর্ষণসহ বিভিন্ন ধারার সহিংসতা ও নিপীড়ন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রায় সাত লাখের মতো মানুষ। সেনাবাহিনীর নির্যাতন থেকে বাঁচতে বিভিন্ন সময় ভারতেও আশ্রয় নিয়েছে অনেক রোহিঙ্গা। এখনও দেশটিতে প্রায় ৪০ হাজার রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে।
গত শনিবার ভারতীয় পুলিশের তরফে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার রাতে ২০ বছর বয়সী দুই রোহিঙ্গা নারীকে উদ্ধার করা হয়। তাদের সঙ্গে থাকা ১৪ ও ১২ বছর বয়সী দুই শিশুকেও উদ্ধার করা হয়। একটি কার স্ট্যান্ডে দাঁড়ানো অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের পর রোহিঙ্গা নারীদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।
আটক দুই গাড়িচালকের বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে এসব রোহিঙ্গাকে নিয়ে আসা হয়। তাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়ে মালয়েশিয়া পাচারের চেষ্টা চলছিল।
এর আগে গত ২৩ এপ্রিল মিজোরাম-আসাম সীমান্ত থেকে ১৮ থেকে ২২ বছর বয়সী আট রোহিঙ্গা নারীকে উদ্ধার করা হয়। বাংলাদেশের কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবির থেকে বাজারে যাওয়ার পথে এসব শরণার্থীকে অপহরণ করা হয়েছিল। আর গত ১৭ জুন ১৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী আরও আট রোহিঙ্গা নারীকে উদ্ধার করা হয়। তাদেরও বাংলাদেশ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল।
মিজোরামের সঙ্গে মিয়ানমারের ৫১০ কিলোমিটার আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে। আর বাংলাদেশের সঙ্গে রয়েছে ৩১৮ কিলোমিটার সীমান্ত। কাঁটাতারের বেড়াহীন দুর্গম এসব সীমান্ত ব্যবহার করে মানুষ পাচারের চেষ্টা চলে বলে অভিযোগ রয়েছে।
মিজোরামে বিভিন্ন সময়ে রোহিঙ্গা উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছে |
No comments