বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত রোহিঙ্গারা, নিহত ৩
প্রবল
বৃষ্টি এবং ঝড়ো বাতাসে গত ৪ দিনে উখিয়ার বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের জীনবযাত্রা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এতে রোহিঙ্গা
শিবিরের তিন হাজারের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয়স্থল হারিয়েছে। মারা গেছে দুই
রোহিঙ্গা শিশুসহ ৩ জন। স্থানীয় প্রশাসন ও জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থার
স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করছেন রোহিঙ্গাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে। জানা যায়,
গত ৪ দিনের বিরামহীন বৃষ্টি ও ঝড়ো বাতাসে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে রোহিঙ্গা
ক্যাম্পে। ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো থেকে রোহিঙ্গাদের সরিয়ে নেয়ার পাশাপাশি
ক্ষতিগ্রস্তদের আবাসস্থলগুলো মেরামত করার কাজ করে যাচ্ছেন স্থানীয় প্রশাসন
সহ বিভিন্ন সংস্থা। এমনটিই জানালেন কক্সবাজারস্থ শরণার্থী ত্রাণ ও
প্রত্যাবাসন কমিশনার আবুল কালাম আজাদ। এদিকে ভারি বৃষ্টির পানির ঢল ও পাহাড়
ধসে দুই শিশুসহ ৩ রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে।
নিহতরা হলো- উখিয়ার হাকিমপাড়া ক্যাম্পের শিশু মোহাম্মদ হামিম (৮), মধুর ছড়া ক্যাম্পের বাসিন্দা মোহাম্মদ ইব্রাহিম (৭) ও কুতুপালং ২নং ক্যাম্পের ডি ব্লকের মৃত আবু বকরের স্ত্রী মোস্তফা খাতুন (৫০)। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উখিয়া থানার ওসি মো. আবুল খায়ের।
আইওএম-এর মুখপাত্র জর্জ ম্যাকলয়েড বলেছেন, বর্ষাকালের মাত্র অর্ধেক সময় পার হয়েছে। কিন্তু এরই মধ্যে গত ৭২ ঘণ্টায় আমরা দুই হাজার মানুষকে সহায়তা করেছি। আমাদের সদস্যরা সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। বৃষ্টিতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক পরিমাণ ইতিমধ্যেই ২০১৮ সালের ক্ষয়ক্ষতির থেকেও বেশি হয়েছে বলে জানিয়েছেন জর্জ ম্যাকলয়েড। আইওএম এর ভাষ্য মতে, ২ থেকে ৬ই জুলাই পর্যন্ত ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ১ হাজার ১৮৬টি, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ২১৬টি, ঝড়ো হাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ১ হাজার ৮৪০টি, বন্যায় বা অন্যান্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১৫ হাজার ৫৩৪ জন। ভূমিধস হয়েছে ৩৯১টি।
নিহতরা হলো- উখিয়ার হাকিমপাড়া ক্যাম্পের শিশু মোহাম্মদ হামিম (৮), মধুর ছড়া ক্যাম্পের বাসিন্দা মোহাম্মদ ইব্রাহিম (৭) ও কুতুপালং ২নং ক্যাম্পের ডি ব্লকের মৃত আবু বকরের স্ত্রী মোস্তফা খাতুন (৫০)। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উখিয়া থানার ওসি মো. আবুল খায়ের।
আইওএম-এর মুখপাত্র জর্জ ম্যাকলয়েড বলেছেন, বর্ষাকালের মাত্র অর্ধেক সময় পার হয়েছে। কিন্তু এরই মধ্যে গত ৭২ ঘণ্টায় আমরা দুই হাজার মানুষকে সহায়তা করেছি। আমাদের সদস্যরা সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। বৃষ্টিতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক পরিমাণ ইতিমধ্যেই ২০১৮ সালের ক্ষয়ক্ষতির থেকেও বেশি হয়েছে বলে জানিয়েছেন জর্জ ম্যাকলয়েড। আইওএম এর ভাষ্য মতে, ২ থেকে ৬ই জুলাই পর্যন্ত ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ১ হাজার ১৮৬টি, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ২১৬টি, ঝড়ো হাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি ১ হাজার ৮৪০টি, বন্যায় বা অন্যান্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১৫ হাজার ৫৩৪ জন। ভূমিধস হয়েছে ৩৯১টি।
No comments