বিশ্বের অর্ধেক দেশ বাংলাদেশের পেছনে
পরের উপকার করার সূচকে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি দেশের মানুষকে পেছনে ফেলেছে
বাংলাদেশের জনগণ৷ আর এশিয়ায় আছে নবম অবস্থানে৷ সূচকটি প্রকাশ করেছে
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সংস্থা চ্যারিটি এইড ফাউন্ডেশন৷
জরিপের আওতায় থাকা বিশ্বের ১৪৬টি দেশের মধ্যে ৭৪ নম্বরে বাংলাদেশের
অবস্থান৷ আর এশিয়ায় নবম অবস্থানে৷ তিনটি বিষয়ের ওপর তথ্য নিয়ে একটি দেশের
স্কোর নির্ধারণ করা হয়৷ সেখানে বাংলাদেশের গড় স্কোর ৩১। ২০১৭ সূচকের চেয়ে
২০১৮ সূচকে সবচেয়ে উন্নতি করা প্রথম তিনটি দেশের একটি বাংলাদেশ৷ এক ও দুই
নম্বরে আছে কঙ্গো ও প্যারাগুয়ে৷
কী এই পরহিতৈষী সূচক?
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণী সংস্থা ‘গ্যালাপ'-এর ডেটা বিশ্লেষণ করে মূলত এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘চ্যারিটি এইড ফাউন্ডেশন' নামের যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি সংস্থা৷ গ্যালাপের তথ্য নিয়ে বিশ্বের কয়েকটি সংস্থা বেশ জনপ্রিয় কিছু জরিপ ও গবেষণা পরিচালনা করে৷ এর মধ্যে রয়েছে হ্যাপিনেস ইনডেক্স ও ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি ইনডেক্সের মতো গবেষণা৷ ২০১৭ সাল জুড়ে বিশ্বের ১৪৬টি দেশের গ্রাম ও শহরের নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের কাছে গিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হয়৷ সেখানে অন্যান্য প্রশ্নের মধ্যে ছিল-
‘আপনি গত মাসে এই তিনটি কাজের কোনোটি করেছেন?
- চেনেন না এমন কাউকে সাহায্য করেছেন?
- কোনো চ্যারিটিতে দান করেছেন?
- কোনো প্রতিষ্ঠান বা সংস্থায় স্বেচ্ছাশ্রম দিয়েছেন?'
একটি দেশের নমুনা জনসংখ্যার এসব উত্তরের ভিত্তিতে সারাদেশের জন্য একটি ফলাফল প্রাক্কলন করে ‘গিভিং ইনডেক্স' বা ‘পরহিতৈষী সূচক' তৈরি করা হয়৷
বাংলাদেশ ও এশিয়া
পরহিতৈষী সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে ৭৪ হলেও, সংখ্যার বিচারে সবচেয়ে বেশি অচেনা মানুষকে উপকার করার সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটি ৭ম৷ তবে শতকরা হারের হিসেবে অচেনা মানুষকে উপকার করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ৪৪৷ দান খয়রাত করার ক্ষেত্রে ৭৯তম অবস্থানে, আর স্বেচ্ছাশ্রম দেবার ব্যাপারে ১১০ নম্বরে রয়েছে বাংলাদেশ৷
তবে বিশ্ব সূচকে শীর্ষ অবস্থানে নেই কোনো ধনী দেশ৷ এক নম্বরে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া৷ সিঙ্গাপুর ৭ ও মিয়ানমার ৯ নম্বরে রয়েছে৷ ২০১৭ সালে মিয়ানমার এক নম্বরে থাকলেও এবার ৯ ধাপ পিছিয়েছে৷
এশিয়ার শীর্ষ দশে বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও সিঙ্গাপুর ছাড়া রয়েছে, শ্রীলঙ্কা, মঙ্গোলিয়া, নেপাল, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ফিলিপাইন্স৷
চ্যারিটি এইড ফাউন্ডেশন তাদের রিপোর্টে বলেছে যে, এই জরিপসহ তাদের এ সংক্রান্ত কাজগুলো গত ৯০ বছর ধরে দাতা সংস্থাগুলোকে আরো গভীরভাবে কাজ করতে সহযোগিতা করছে৷
কী এই পরহিতৈষী সূচক?
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণী সংস্থা ‘গ্যালাপ'-এর ডেটা বিশ্লেষণ করে মূলত এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘চ্যারিটি এইড ফাউন্ডেশন' নামের যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি সংস্থা৷ গ্যালাপের তথ্য নিয়ে বিশ্বের কয়েকটি সংস্থা বেশ জনপ্রিয় কিছু জরিপ ও গবেষণা পরিচালনা করে৷ এর মধ্যে রয়েছে হ্যাপিনেস ইনডেক্স ও ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি ইনডেক্সের মতো গবেষণা৷ ২০১৭ সাল জুড়ে বিশ্বের ১৪৬টি দেশের গ্রাম ও শহরের নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের কাছে গিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হয়৷ সেখানে অন্যান্য প্রশ্নের মধ্যে ছিল-
‘আপনি গত মাসে এই তিনটি কাজের কোনোটি করেছেন?
- চেনেন না এমন কাউকে সাহায্য করেছেন?
- কোনো চ্যারিটিতে দান করেছেন?
- কোনো প্রতিষ্ঠান বা সংস্থায় স্বেচ্ছাশ্রম দিয়েছেন?'
একটি দেশের নমুনা জনসংখ্যার এসব উত্তরের ভিত্তিতে সারাদেশের জন্য একটি ফলাফল প্রাক্কলন করে ‘গিভিং ইনডেক্স' বা ‘পরহিতৈষী সূচক' তৈরি করা হয়৷
বাংলাদেশ ও এশিয়া
পরহিতৈষী সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে ৭৪ হলেও, সংখ্যার বিচারে সবচেয়ে বেশি অচেনা মানুষকে উপকার করার সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটি ৭ম৷ তবে শতকরা হারের হিসেবে অচেনা মানুষকে উপকার করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থান ৪৪৷ দান খয়রাত করার ক্ষেত্রে ৭৯তম অবস্থানে, আর স্বেচ্ছাশ্রম দেবার ব্যাপারে ১১০ নম্বরে রয়েছে বাংলাদেশ৷
তবে বিশ্ব সূচকে শীর্ষ অবস্থানে নেই কোনো ধনী দেশ৷ এক নম্বরে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া৷ সিঙ্গাপুর ৭ ও মিয়ানমার ৯ নম্বরে রয়েছে৷ ২০১৭ সালে মিয়ানমার এক নম্বরে থাকলেও এবার ৯ ধাপ পিছিয়েছে৷
এশিয়ার শীর্ষ দশে বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও সিঙ্গাপুর ছাড়া রয়েছে, শ্রীলঙ্কা, মঙ্গোলিয়া, নেপাল, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ফিলিপাইন্স৷
চ্যারিটি এইড ফাউন্ডেশন তাদের রিপোর্টে বলেছে যে, এই জরিপসহ তাদের এ সংক্রান্ত কাজগুলো গত ৯০ বছর ধরে দাতা সংস্থাগুলোকে আরো গভীরভাবে কাজ করতে সহযোগিতা করছে৷
No comments