বালাকোটে একটিও ক্রিস্টাল মাজ ক্ষেপনাস্ত্র ছুড়তে পারেনি ভারতের মিরেজ ২০০০ by সেনহেস এলেক্স ফিলিপস
পাকিস্তানের
বালাকোটে হামলার সময় ইসরাইলের তৈরি এয়ার-টু-সারফেস ক্রিস্টাল মাস মিসাইলের
একটিও ছুড়তে পারেনি ভারতের ছয়টি মিরেজ ২০০০ জঙ্গিবিমানের পাইলটরা। কারণ
হিসেবে বলা হচ্ছে যে এ ধরনের পরিস্থিতিতে ক্ষেপনাস্ত্রগুলো ছোঁড়ার মতো কোন
প্রটোকলই তৈরি করা হয়নি।
পুরো ঘটনা নিয়ে নিজস্ব এক তদন্তের পর ভারতীয় বিমান বাহিনী এখন ক্রিস্টাল মাজ ব্যবহারের জন্য ফায়ারিং প্রসিডিওর পরিবর্তন করতে যাচ্ছে, যেন ভবিষ্যতে বালাকোট-ধরনের অপারেশন চালানো হলে কোন সমস্যা দেখা না দেয়।
বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন যে, স্পাইস-২০০০ বোমার সঙ্গে যদি ক্রিস্টাল মাজ ছোঁড়া যেতো তাহলে বোমাগুলো টার্গেটে আঘাত করার পর সেখান থেকে তারা লাইভ ভিডিও ফিড পেতেন।
কিন্তু ২৬ ফেব্রুয়ারি ভারতের ছয়টি মিরেজ ২০০০ এয়ারক্রাফট নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের ১৫-২০ কিলোমিটার ভেতরে ঢুকে পড়ে।
মিশন, আবহাওয়ার অবস্থা ও অন্যান্য প্যারামিটারের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন রকম ফায়ারিং প্রসিডিওর রয়েছে। ভারতীয় বিমানগুলো যে পরিস্থিতিতে বালাকোটে হামলা করে সেখানে ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রসিডিওর ক্রিস্টাল মাজ ব্যবহারের অনুমতি দেয়নি বলে প্রতিরক্ষা মহলের সূত্রগুলো জানিয়েছে।
একটি সূত্র বলে, তাই মিসাইল ও বোমা হামলার প্রসিডিওর পরিবর্তন করা হচ্ছে যেন ভবিষ্যতে বালাকোট ধরনের বা অন্য কোন অপারেশনের সময় পাইলটরা এগুলো ব্যবহার করতে সক্ষম হয়।
পাকিস্তানে হামলা চালিয়ে ধ্বংস সাধনের সুস্পষ্ট কোন প্রমাণ হাজির করতে না পারা ভারতীয় বিমানবাহিনী জন্য বড় ধরনের ব্যর্থতা হিসেবে দেখা দেয়। কারণ হামলায় কথিত জয়শে মোহাম্মদের যেসব অবকাঠামো ধ্বংস হয়েছে বলে ভারত দাবি করেছিলো সেগুলো অক্ষত অবস্থাতেই দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় স্যাটেলাইট থেকে তোলা ছবিতে।
পুরো ঘটনা নিয়ে নিজস্ব এক তদন্তের পর ভারতীয় বিমান বাহিনী এখন ক্রিস্টাল মাজ ব্যবহারের জন্য ফায়ারিং প্রসিডিওর পরিবর্তন করতে যাচ্ছে, যেন ভবিষ্যতে বালাকোট-ধরনের অপারেশন চালানো হলে কোন সমস্যা দেখা না দেয়।
বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন যে, স্পাইস-২০০০ বোমার সঙ্গে যদি ক্রিস্টাল মাজ ছোঁড়া যেতো তাহলে বোমাগুলো টার্গেটে আঘাত করার পর সেখান থেকে তারা লাইভ ভিডিও ফিড পেতেন।
কিন্তু ২৬ ফেব্রুয়ারি ভারতের ছয়টি মিরেজ ২০০০ এয়ারক্রাফট নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের ১৫-২০ কিলোমিটার ভেতরে ঢুকে পড়ে।
মিশন, আবহাওয়ার অবস্থা ও অন্যান্য প্যারামিটারের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন রকম ফায়ারিং প্রসিডিওর রয়েছে। ভারতীয় বিমানগুলো যে পরিস্থিতিতে বালাকোটে হামলা করে সেখানে ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রসিডিওর ক্রিস্টাল মাজ ব্যবহারের অনুমতি দেয়নি বলে প্রতিরক্ষা মহলের সূত্রগুলো জানিয়েছে।
একটি সূত্র বলে, তাই মিসাইল ও বোমা হামলার প্রসিডিওর পরিবর্তন করা হচ্ছে যেন ভবিষ্যতে বালাকোট ধরনের বা অন্য কোন অপারেশনের সময় পাইলটরা এগুলো ব্যবহার করতে সক্ষম হয়।
পাকিস্তানে হামলা চালিয়ে ধ্বংস সাধনের সুস্পষ্ট কোন প্রমাণ হাজির করতে না পারা ভারতীয় বিমানবাহিনী জন্য বড় ধরনের ব্যর্থতা হিসেবে দেখা দেয়। কারণ হামলায় কথিত জয়শে মোহাম্মদের যেসব অবকাঠামো ধ্বংস হয়েছে বলে ভারত দাবি করেছিলো সেগুলো অক্ষত অবস্থাতেই দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় স্যাটেলাইট থেকে তোলা ছবিতে।
No comments