শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যতের জন্য কাতারে আফগান-তালেবান আলোচনা, দেশে তীব্র হচ্ছে যুদ্ধ
আফগান
সমাজের উদ্বিগ্ন প্রতিনিধিরা সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো কাতারে তালেবান
কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনায় অংশ নেয়। বিদ্রোহীদের রক্তাক্ত হামলার ফলে দীর্ঘ
দিন ধরে চলা যুদ্ধ অবসানের প্রয়াসে সন্দেহ সৃষ্টির প্রেক্ষাপটে এই আলোচনা
চলে।
তালেবান রোববার মধ্য আফগানিস্তানে সরকারের একটি নিরাপত্তা কম্পাউন্ডের বাইরে একটি গাড়িবোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে ১৪ জন নিহত ও ১৮০ জন আহত হয়।
আফগান নাগরিক ও তালেবান যোদ্ধাদের মধ্যে দু দিনের বৈঠকের প্রেক্ষাপটে এই হামলাটি হয়।
আলোচনায় সম্পৃক্ত এক সিনিয়র আফগান সরকারি কর্মকর্তা বলেন, যারা নির্দোষ আফগানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ নিয়োজিত রয়েছে, তাদের সাথে আলোচনায় বসা কঠিন ব্যাপার। তবে এটি শান্তির প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির পরীক্ষাও।
আফগানিস্তান থেকে সব বিদেশী সৈন্য প্রত্যাহার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি এবং আফগানিস্তানকে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় না দেয়ার তালেবানের ঘোষণা নিয়ে দুই পক্ষ এখন আলোচনা করছে।
তালেবান সাধারণ আফগানদের সাথে আলোচনায় বসলেও কাবুল সরকারের সাথে বসতে রাজি হচ্ছে না। তারা কাবুল সরকারকে যুক্তরাষ্ট্রের পুতুল মনে করে।
কাতারে ৬০ সদস্যের আফগান প্রতিনিধিদলের মধ্যে আফগান সরকারি কর্মকর্তারা থাকলেও তারা সরকারি মর্যাদায় ছিলেন না।
কাতার থেকে পরিচয় না প্রকাশ করার শর্তে এক সরকরি কর্মকর্তা বলেন, আমি এখানে আফগান হিসেবে উপস্থিত রয়েছি। তবে তালেবান সদস্যরা অন্য কিছুর আগে নিজেদের আফগান মনে করে কিনা তা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে।
তালেবান কর্মকর্তারা সাধারণভাবে ইতিবাচক কথা বললেও তারা নারীদের অধিকার, সমাজের স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে রাজি নয়।
মঙ্গলবার তালেবান ও মার্কিন আলোচকদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়।
গত সপ্তাহে প্রধান মার্কিন আলোচক জালমি খালিলজাদ বলেছেন, গত বছরের শেষ দিকে শুরু হওয়া শান্তিপ্রক্রিয়াটি এখন সবচেয়ে ফলপ্রসূ অবস্থায় এসেছে।
>>>হামিদ শালিজি, রুপম জৈন
তালেবান রোববার মধ্য আফগানিস্তানে সরকারের একটি নিরাপত্তা কম্পাউন্ডের বাইরে একটি গাড়িবোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে ১৪ জন নিহত ও ১৮০ জন আহত হয়।
আফগান নাগরিক ও তালেবান যোদ্ধাদের মধ্যে দু দিনের বৈঠকের প্রেক্ষাপটে এই হামলাটি হয়।
আলোচনায় সম্পৃক্ত এক সিনিয়র আফগান সরকারি কর্মকর্তা বলেন, যারা নির্দোষ আফগানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ নিয়োজিত রয়েছে, তাদের সাথে আলোচনায় বসা কঠিন ব্যাপার। তবে এটি শান্তির প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির পরীক্ষাও।
আফগানিস্তান থেকে সব বিদেশী সৈন্য প্রত্যাহার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি এবং আফগানিস্তানকে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় না দেয়ার তালেবানের ঘোষণা নিয়ে দুই পক্ষ এখন আলোচনা করছে।
তালেবান সাধারণ আফগানদের সাথে আলোচনায় বসলেও কাবুল সরকারের সাথে বসতে রাজি হচ্ছে না। তারা কাবুল সরকারকে যুক্তরাষ্ট্রের পুতুল মনে করে।
কাতারে ৬০ সদস্যের আফগান প্রতিনিধিদলের মধ্যে আফগান সরকারি কর্মকর্তারা থাকলেও তারা সরকারি মর্যাদায় ছিলেন না।
কাতার থেকে পরিচয় না প্রকাশ করার শর্তে এক সরকরি কর্মকর্তা বলেন, আমি এখানে আফগান হিসেবে উপস্থিত রয়েছি। তবে তালেবান সদস্যরা অন্য কিছুর আগে নিজেদের আফগান মনে করে কিনা তা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে।
তালেবান কর্মকর্তারা সাধারণভাবে ইতিবাচক কথা বললেও তারা নারীদের অধিকার, সমাজের স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে রাজি নয়।
মঙ্গলবার তালেবান ও মার্কিন আলোচকদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়।
গত সপ্তাহে প্রধান মার্কিন আলোচক জালমি খালিলজাদ বলেছেন, গত বছরের শেষ দিকে শুরু হওয়া শান্তিপ্রক্রিয়াটি এখন সবচেয়ে ফলপ্রসূ অবস্থায় এসেছে।
>>>হামিদ শালিজি, রুপম জৈন
No comments