বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কেতাবি কথা: রুমিন ফারহানা
সরকারের
নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক করা কেতাবি কথা ছাড়া আর কিছুই নয়,
বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সাংসদ রুমিন ফারহানা। তিনি বলেছেন, সংবিধানের
১১৫ ও ১১৬ নম্বর অনুচ্ছেদের কারণে নিম্ন আদালত কার্যত এখনো সরকারের অধীনে
রয়ে গেছে। তাই বাংলাদেশে ‘সেপারেশন অব পাওয়ার’ কেতাবি কথা ছাড়া আর কিছু নয়।
রুমিন ফারহানা আরও বলেন, রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ যদি স্বাধীনভাবে কাজ করতে না পারে, তবে তা রাষ্ট্রের জন্য সমূহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। আজ সোমবার সংসদে বাতিল নোটিশের ওপর আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।
রুমিন ফারহানা বলেন, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দেওয়া মামলার মেরিট, তাঁর বয়স, সামাজিক অবস্থান, শারীরিক অবস্থা ও জেন্ডার—যেকোনো বিবেচনায় বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী জামিন তাঁর অধিকার। কিন্তু তিনি যাতে সহজে মুক্তি না পান, তাই একটির পর একটি মামলা ও মিথ্যা মামলা নতুনভাবে সামনে আনা হচ্ছে। এক-এগারোর সময় দুই বৃহৎ রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের নামে মামলা হয়েছে। এরপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি কমিটি তাদের নেতা-কর্মীদের মামলা তুলে নেয়। সেই সব মামলার সঙ্গে নতুন করে বিএনপির ২৬ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে হয়েছে এক লাখ মামলা। নির্বাচনের আগে আগে নতুন করে শুরু হয়েছে গায়েবি মামলা নামের এক ধরনের মামলা, যে মামলায় মৃত ব্যক্তি, বিদেশে থাকা ব্যক্তি, পঙ্গু ব্যক্তিরা আছেন।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার উদ্ধৃতি দিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, তিনি বলেছেন দেশে আইনের শাসন নেই। সরকার নিম্ন আদালতকে কবজা করার পর হাত বাড়িয়েছে উচ্চ আদালতের দিকে। সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের কারণে তাঁকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে।
রুমিন ফারহানা আরও বলেন, রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ যদি স্বাধীনভাবে কাজ করতে না পারে, তবে তা রাষ্ট্রের জন্য সমূহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। আজ সোমবার সংসদে বাতিল নোটিশের ওপর আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।
রুমিন ফারহানা বলেন, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দেওয়া মামলার মেরিট, তাঁর বয়স, সামাজিক অবস্থান, শারীরিক অবস্থা ও জেন্ডার—যেকোনো বিবেচনায় বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী জামিন তাঁর অধিকার। কিন্তু তিনি যাতে সহজে মুক্তি না পান, তাই একটির পর একটি মামলা ও মিথ্যা মামলা নতুনভাবে সামনে আনা হচ্ছে। এক-এগারোর সময় দুই বৃহৎ রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের নামে মামলা হয়েছে। এরপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি কমিটি তাদের নেতা-কর্মীদের মামলা তুলে নেয়। সেই সব মামলার সঙ্গে নতুন করে বিএনপির ২৬ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে হয়েছে এক লাখ মামলা। নির্বাচনের আগে আগে নতুন করে শুরু হয়েছে গায়েবি মামলা নামের এক ধরনের মামলা, যে মামলায় মৃত ব্যক্তি, বিদেশে থাকা ব্যক্তি, পঙ্গু ব্যক্তিরা আছেন।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার উদ্ধৃতি দিয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, তিনি বলেছেন দেশে আইনের শাসন নেই। সরকার নিম্ন আদালতকে কবজা করার পর হাত বাড়িয়েছে উচ্চ আদালতের দিকে। সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায়ের কারণে তাঁকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে।
No comments